• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা

শিশু খেতে না চাইলে যা করবেন

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

শিশুর খাবারে অনীহার ক্ষেত্রে চিকিত্‍সকরা কিন্তু মায়েদেরই দোষ দিয়ে থাকেন। ৮০ দশকের নাম করা এক শিশু বিশেষজ্ঞও এমন অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, এই মায়েরা বুঝতে চান না যে, শিশুর পাকস্থলী আর তার পাকস্থলী এক সমান নয়। শিশুর শরীরের চাহিদা যতটুকু, ততটুকুই সে খাবে। তাছাড়া এক বার খাওয়ার পর সেটি হজম হতেও তো সময় দিতে হবে।

আমরা যদি দুই ঘণ্টা পর পর একটি এক বছরের শিশুকে খাওয়াতে চাই, তবে সেটি তার জন্য অত্যাচার হয়ে যাবে বলেও মনে করে ওই শিশু বিশেষজ্ঞ। এদিকে শিশু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মায়ের শালদুধ হবে নবজাতকের প্রথম খাবার। জন্মের এক ঘণ্টার মধ্যে শালদুধ (গাঢ় এবং হলদেটে) দিতে পারলে শিশু মৃত্যুর হার ৩৭ শতাংশ কমে যায়।

এছাড়া শিশু যদি খেতেই না চায়, তাহলে কি করবেন সে বিষয়ে কিছু নিময় মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন শিশু বিশেষজ্ঞরা।

১. খাবারের স্বাদঃ শিশুর পছন্দসই খাবার রান্না করুন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট কোনো খাবার জোর করে খাওয়াতে চাইলে বাচ্চার খাবার প্রতি অনিহা তৈরি হয়। তাই প্রতিদিন নতুন ভাবে রান্না করুন।

২. রুটিন মেনে চলুনঃ বয়সভেদে শিশুর খিদে পাওয়ার সময়েরও পার্থক্য হয়। আপনার শিশুকে নিয়ম বা সময়সূচি মেনে খাবার খাওয়ানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন। কি খাওয়াচ্ছেন, তার চেয়ে বড় কথা হলো কখন খাওয়াচ্ছেন!

৩. খাবারে বিরতিঃ সাধারণত ২-৩ বছরের বাচ্চাদের ২-৩ ঘন্টা বিরতি দিয়ে খাওয়ানো উচিত। এরকমভাবে ৩-৪ বছর বয়স হলে ৩-৪ ঘন্টার বিরতি দেবেন।

৪. অযথা জোর নয়ঃ শিশুকে কখনো জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না। একবার জোর করে খাওয়ালে পরে যখনই খাওয়াতে চাইবেন শিশু ভয় পাবে। খাবারের প্রতি আগ্রহ কমে যাবে।

৫. বাইরের খাবারঃ বাইরের খাবার যে একেবারেই দেবেন না, তা নয়। যখন বড়দের সাথে বাইরে যাবে তখন বাইরের খাবার খাবে। তবে শুধু শিশুর জেদ রাখতে আলাদা করে প্রতিদিন শিশুর জন্য বাইরের খাবার ঘরে আনবেন না।

৬. খাওয়ার সময় টিভি বা মোবাইলঃ শিশুদের খাওয়ার সময় টিভি বা মোবাইলে কার্টুন দেখালে সে এটাতেই অভ্যস্ত হয়ে যাবে। এমনিতেই বেশি সময় টিভি দেখা শিশুর জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। এতে শিশুর বদহজম হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।

বরগুনার আলো