• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা

৮ হাজার টাকায় মেলে এক লাখ টাকা!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৭ নভেম্বর ২০১৯  

মাত্র ৮ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে পাওয়া যায় ১ লাখ টাকা। নোটগুলোও প্রতিটি এক হাজার টাকার কড়কড়ে। তবে সেই টাকা আসল নয়, জাল নোট। একটি সংঘবদ্ধ চক্র দীর্ঘদিন ধরে এমন জাল টাকার নিখুঁত নোট তৈরি করে বাজারে ছড়িয়ে দিত।

এমনই একটি চক্রের ছয়জনকে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর চর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। তারা হলেন, সাইফুল ইসলাম (৩১), গিয়াস উদ্দিন (৩৬), আজহার আলী (৩৯), মো. আসিফ (২৭), জীবন বেপারী (২৯) ও ফোরকান (২৭)।

গতকাল কামরাঙ্গীরচরের নবীনগর প্রধান সড়কে আরকে টাওয়ারের ছয় তলার একটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। ডিবির (উত্তর) সহকারী কমিশনার (এসি) শাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানের সময় ওই ফ্ল্যাট থেকে বাংলাদেশের ৫০ লাখ টাকার জাল নোট, জাল নোট তৈরির কাজে ব্যবহৃত দুটি ল্যাপটপ, চারটি প্রিন্টারসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

ডিবির এসি শাহিদুল ইসলাম জানান, জাল নোট তৈরির পর এই চক্রের মূল হোতা সাইফুল ইসলাম প্রথমে পাইকারি বিক্রেতার কাছে প্রতি এক লাখ টাকার জাল নোট আট থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করতেন। পাইকারি বিক্রেতারা প্রতি লাখে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা লাভে বিক্রি করে দেন। দ্বিতীয় পর্যায়ের বিক্রেতারা প্রতি এক লাখ টাকার জাল নোট ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকায় কিনে সেটি খুচরা বিক্রেতাদের কাছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করতেন। এভাবে খুচরা বিক্রেতারা জাল নোটের মূল্যমান আসল টাকার সমান করে বাজারে ছড়িয়ে দেন।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাইফুল ইসলাম ও জীবন বেপারী ডিবিকে জানান, ২০১০ সালে রশিদ নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে জাল নোট তৈরির কৌশল শিখে নেন সাইফুল। সাইফুলের তৈরি জাল নোটের ডিলার হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন জীবন বেপারী। ডিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, গ্রেপ্তার ছয়জনের বিরুদ্ধে কামরাঙ্গীরচর চর থানায় মামলা হয়েছে।

বরগুনার আলো