এলডিসি থেকে বের হওয়ার দ্বিতীয় স্বীকৃতি পাচ্ছে বাংলাদেশ

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বের হতে দ্বিতীয়বারের মতো জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক পর্যালোচনার মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। আজ জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি) এলডিসিগুলোর জন্য ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনা বৈঠক শুরু করছে। বৈঠকে দ্বিতীয় দফায় এলডিসি থেকে বের হওয়ার প্রয়োজনীয় মানদণ্ড বাংলাদেশ পূরণ করতে পেরেছে কিনা তার আনুষ্ঠানিক মূল্যায়ন করা হবে। মোটামুটি নিশ্চিত যে, এ দফায়ও বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণের মানদণ্ড পূরণের স্বীকৃতি পাবে এবং উত্তরণের জন্য সুপারিশ করবে সিডিপি।
সিডিপির পর্যালোচনা সভা আজ থেকে প্রায় সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। ভার্চুয়াল এ সভায় বিভিন্ন এলডিসির প্রতিনিধিরাও অংশ নেবেন। অন্যান্য কয়েকটি দেশেরও এলডিসি থেকে উত্তরণের যোগ্যতা যাচাই হবে এ বৈঠকে।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির অন্যতম সদস্য। তিনি বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণের সব শর্ত পূরণ করবে। তবে উত্তরণকালীন সময়ের প্রস্তুতি বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, যোগ্যতা অর্জনের স্বীকৃতি পাওয়ার উচ্ছ্বাসের সঙ্গে উদ্বেগও থাকতে হবে। টেকসই উত্তরণের জন্য কৌশল ও কর্মসূচি ঠিক করতে হবে।
প্রথম দফায় ২০১৮ সালের মার্চে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে বের হওয়ার যোগ্য হিসেবে সিডিপির সুপারিশ পায়। নিয়ম হচ্ছে, এলডিসি থেকে বের হতে সিডিপির পরপর দুটি ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনায় যোগ্যতা অর্জনের স্বীকৃতি পেতে হয়। স্বীকৃতি পাওয়ার পর প্রস্তুতির জন্য তিন বছর এলডিসি হিসেবে থাকে একটি দেশ। সে অনুযায়ী বাংলাদেশের ২০২৪ সালে এলডিসি থেকে বের হওয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশ সম্প্রতি এ বিষয়ক এক্সপার্ট গ্রুপের সভায় সিডিপির কাছে প্রস্তুতির জন্য সময় তিন বছর থেকে বাড়িয়ে পাঁচ বছর করার আহ্বান জানিয়েছে। উত্তরণ প্রক্রিয়াকে মসৃণ ও টেকসই করা এবং করোনাভাইরাসের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে বাড়তি দুই বছর সময় চেয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ওই প্রস্তাব সিডিপির ত্রিবার্ষিক পর্যালোচনায় বিবেচনার জন্য উঠবে।
বর্তমান নিয়মে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারগুলোতে আরও তিন বছর রপ্তানিতে শুল্ক্কমুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকে। বাংলাদেশ যদি ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে বের হয় তাহলে সে অনুযায়ী বাংলাদেশ ইইউর বাজারে ২০২৯ সাল পর্যন্ত শুল্ক্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা পাবে। ইইউর বাইরে অন্যান্য দেশে ২০২৬ সালের পর শুল্ক্কমুক্ত সুবিধা পাওয়া যাবে না। করোনার কারণে এলডিসি থেকে বের হওয়ার পর কয়েক বছর এ সুবিধা যাতে অব্যাহত থাকে সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মহলে তদবির করছে। বাংলাদেশসহ উত্তরণ প্রক্রিয়ায় থাকা দেশগুলোর এ সুবিধার জন্য সিডিপিও সুপারিশ করতে পারে।
সিডিপি তিনটি সূচকের মানের ভিত্তিতে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বের হওয়ার যোগ্যতা মূল্যায়ন করে। সূচকগুলো হচ্ছে- মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ তিনটি সূচকেই প্রয়োজনীয় মান অর্জন করে। এবারও অর্জন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। সিডিপির এবারের বৈঠকে এলডিসিগুলোর ওপর করোনার প্রভাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। করোনার কারণে এলডিসিগুলোর সংকট বিবেচনায় নিয়ে তাদের জন্য সমর্থনমূলক পদক্ষেপ থাকতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এলডিসি থেকে উত্তরণ উন্নয়নের পথে আরেকটি মাইলফলক।
এতে বাংলাদেশের বড় ধরনের ব্র্যান্ডিং হবে। এখানকার অর্থনীতি উদীয়মান, বড় বাজার সৃষ্টি হচ্ছে- এমন বার্তা বিশ্ববাসী পাবে। এলডিসি থেকে উত্তরণের অন্যতম শর্ত হলো অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকের মানদণ্ডে উত্তীর্ণ হওয়া। বাংলাদেশ এ শর্ত পূরণ করতে পারছে মানে অর্থনীতিতে তুলনামূলক কম ঝুঁকি রয়েছে। এসব বিষয় বিনিয়োগকারীদের উপলদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এলডিসি থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জও রয়েছে। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ আঞ্চলিক বা দ্বিপক্ষীয় চুক্তির অধীনে বিভিন্ন দেশে শুল্ক্কমুক্ত পণ্য রপ্তানির সুবিধা পায়। আবার ওষুধ রপ্তানির ক্ষেত্রে মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বিধিবিধান থেকে অব্যাহতি রয়েছে। অন্যদিকে উন্নয়ন সহযোগীরা কম সুদে ও সহজ শর্তে ঋণ দিয়ে থাকে। এলডিসি না থাকলে এসব সুবিধা উঠে যাবে।
- চালু হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শিক্ষা বীমা
- বীমার সুফল পৌঁছাতে সরকার সংস্কারমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে
- মার্চে ঢাকায় আসছেন দক্ষিণ এশিয়ার ৩ রাষ্ট্রপ্রধান
- বীমা সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- ২৭ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জয়, বিএনপি একটিতে
- টিকা নিলেন নরেন্দ্র মোদি
- আজ থেকে ২ মাস ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ
- প্রেস ক্লাবে চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- ধেয়ে আসছে বজ্রবৃষ্টি, আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
- ৩১ লাখ ছাড়াল দেশে করোনা টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যা
- অগ্নিঝরা মার্চ শুরু
- বীমায় আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর
- জাতীয় বীমা দিবস আজ
- নিরাপদ ভ্রমণে যে দোয়া পড়তে বলেছেন বিশ্বনবি
- নিরাপদ ভ্রমণে যে দোয়া পড়তে বলেছেন বিশ্বনবি
- আবারও পূর্বরূপে সহিংস রাজনীতিতে ফিরে গেলো বিএনপি
- টিকা নিয়েও স্বাস্থ্যবিধি না মানলে হতে পারে সংক্রমণ
- রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে আছে ওআইসি: সহকারী মহাসচিব
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুললে বোঝা যাবে কে টিকে থাকবে, কে থাকবে না
- অস্ত্র পাচ্ছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর
- মেরুদণ্ডের হাড়ক্ষয়ের কারণ ও করণীয়
- বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের আসল পরিচয়
- দেশের প্রথম সিমুলেটর কমপ্লেক্স
- প্রধানমন্ত্রী অবতরণের স্থানে বোমা: মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
- সহজ উপায়ে হাত থেকে মরিচের জ্বলুনি দূর করবেন যেভাবে
- ‘দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে শিক্ষাকে বহুমাত্রিক করতে কাজ করছে সরকার’
- দেশে কোনো গরিব মানুষ থাকবে না : তথ্যমন্ত্রী
- বেসরকারি চিকিৎসা সেবা ব্যয় নির্ধারণ শিগগিরই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- ‘৩ পার্বত্য জেলায় শান্তি আনতে আধুনিক পুলিশ মোতায়েন করা হবে’
- হালুয়া নানা স্বাদে
কমলার হালুয়া
- বিদ্রোহী প্রার্থীর পৃষ্ঠপোষকদের তালিকা করছে আ’লীগ
- মঙ্গলগ্রহের যেসব স্থানে বাড়ি তৈরি করা যাবে
- বরগুনায় স্বামীকে হত্যার কথোপকথনের রেকর্ডিং পরকীয়া প্রেমিকের ফোনে
- আল জাজিরার জ্বলুনি কোথায়?
- নুর বিএনপির দাবার গুটি
- বিদেশ যেতে ইচ্ছুক স্বল্প শিক্ষিতরাই ছিল তাদের টার্গেট
- লঞ্চে অসামাজিক কার্যকলাপ, ৯৬ নারী-পুরুষ গ্রেফতার
- আল-জাজিরায় সাক্ষাৎকারের চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন মুন্না
- ‘গণমাধ্যমের ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট’
- চলন্ত বাস হতে অস্ত্রসহ ডাকাত দলের ৭ জনকে আটক করেছে র্যাব-৮
- আল জাজিরার বিরুদ্ধে মামলা করবে সরকার
- ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান শুরু এ মাসেই: সেতুমন্ত্রী
- ভারতে জলোচ্ছ্বাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৪, নিখোঁজ ১৭০
- বিতর্কিত সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান জামায়াতের নিয়োগকৃত লবিস্ট
- গদখালিতে ২৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রির সম্ভাবনা
- ফের বেপরোয়া রিজভী
- ভাতে থাকা যেসব পুষ্টিগুণ স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি
- উন্নীত হচ্ছে সরকারি কর্মচারীদের গ্রেড ও বেতন স্কেল
- রান্নাবান্না
বৃষ্টির দিনে ভুনা খিচুড়ি - প্রবীণদের নিবন্ধন টিকাদান কেন্দ্রে চালু হতে পারে শিগগিরিই