• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

বিদ্যুৎ-জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ আইনের মেয়াদ ফের বাড়ছে

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১  

বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইনের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ছে। ক্রয়বিধি মেনে আরও পাঁচ বছর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কেনাকাটার জন্য দরপত্র আহ্বান করতে হবে না। এজন্য ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান)(সংশোধন) আইন, ২০২১’ এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ও সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দেন।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম প্রেস ব্রিফিংয়ে এই অনুমোদনের কথা জানান।

তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধির জন্য ২০১০ সালে একটা আইন করা হয়েছিল। সেটা দুই বছরের জন্য বৃদ্ধি করা হয়, দুই বছর অন্তর অন্তর। জরুরি পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ঘাটতি মোকাবিলায় আইনটি কার্যকর, আইনের মেয়াদ এরই মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। সেজন্য আইনের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ প্রস্তাব নিয়ে এসেছে।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের এবং ২০৪০ সালের মধ্যে উন্নত দেশ গড়ার ক্ষেত্রে আমাদের যে পরিকল্পনা আছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহে সেটা যাতে আমরা নির্বিঘ্নে সরবরাহ করতে পারি। এজন্য ২০২৬ সাল পর্যন্ত এটার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। আইনের মেয়াদ ২০২১ সালে শেষ হয়ে যাওযার কথা।’

‘এখন আগের আইনটারই কেবল সময় বাড়িয়ে নেয়া হয়েছে। তারা (বিদ্যুৎ বিভাগ) বলেছে আইনটি খুবই কার্যকর তাই আমাদের আরও পাঁচ বছর দরকার।’

এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এটা ছিল স্পেশাল প্রভিশন আইন। ২০১০ সালে বিভিন্ন স্পেশাল প্রভিশন প্রয়োজন হলো। জেনারেল যে ক্রয় প্রক্রিয়া ও ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি এটার বাইরে কিছু এক্সট্রা লাগবে। সেটার জন্য এই আইন করা হয়। এখন দেখা যায় এটা কার্যকর, ভালই চলছে। এজন্য মন্ত্রণালয় আরও পাঁচ বছর সময় বাড়িয়ে নিয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগেও উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ ছিল। এখন দেখা যাচ্ছে, আজকে যে পরিসংখ্যান দেখলাম তাতে শিল্প-কারখানায় চাহিদা আরও বাড়ছে। পদ্মা সেতু আগামী বছর শেষ হলে ওই পাড়ে যে পরিমাণ বিনিয়োগ শুরু হবে, তাকে ম্যাসিভ এনার্জির প্রয়োজন হবে। সেজন্য ওনারা দেখেছেনও ওইসব ক্ষেত্রে স্পেশাল প্রভিশনগুলো প্রয়োজন। সেজন্যই ওনারা নিয়ে এসেছেন।’

বরগুনার আলো