মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আলবদর নেতা মজিদ গ্রেফতার
![](https://www.bargunaralo.com/media/imgAll/2021 July/1675326205U-2302020850.jpg)
হত্যা, গণহত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণসহ ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের সাতটি অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আলবদর নেতা মো. আব্দুল মজিদকে (৮০) গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৩)।
র্যাব জানায়, ২০১৫ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচার শুরুর পর পরই আত্মগোপনে যান মজিদ। প্রথমে নেত্রকোনা থেকে ঢাকায় পালিয়ে আসেন। এরপর এক আত্মীয়ের মাধ্যমে মাদারীপুরে একটি কামিল মাদ্রাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে পলাতক জীবন শুরু করেন।
বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে মাদারীপুর সদর এলাকা থেকে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত এবং দীর্ঘদিন ধরে পলাতক আব্দুল মজিদকে গ্রেফতার করা হয়।
বৃহস্পতিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান র্যাব -৩-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেন, ১৯৭০ সালে গঠিত জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী এই মজিদ পূর্বধলা থানা জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে রাজাকারদের প্রধান বাহিনী আল-বদর পূর্বধলা রামপুর থানা কমিটির প্রধান ছিলেন তিনি।
পূর্বধলা রামপুর মৌদাম গ্রামে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেকসহ তারা আপন দুই ভাই এবং পাঁচজন চাচাতো ভাই মিলে একই বাড়িতে সাতজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ১৯৭১ সালে ২১ আগস্ট দুপুরে আব্দুল মজিদ দলবল নিয়ে আব্দুল খালেকের বাড়িতে আক্রমণ করে। সেসময় বাড়িতে অবস্থানরত আব্দুল খালেকসহ মুক্তিবাহিনীর সকলকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়।
হত্যার পর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেকের লাশটি কংস নদীতে ফেলে দেয় তারা। এই হত্যাকাণ্ডের পাশাপাশি আব্দুল খালেকের বাড়িতে লুটপাট এবং অগ্নিসংযোগ করা হয়। ঘটনার সময় আব্দুল খালেকের ভাই আব্দুল কাদের বাড়ি থেকে পালিয়ে গেলে প্রাণে বেঁচে যান।
এই কর্মকর্তা বলেন, ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আব্দুল মজিদসহ ৪ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন আব্দুল কাদের। পরে মামলার তদন্তে আরও তিন জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়।
আসামিদের বিরুদ্ধে করা সাতটি অভিযোগই প্রমাণিত হলে ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল কর্তৃক সাতজনের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়। এটি মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ তথা যুদ্ধাপরাধের মামলায় ৩৬তম রায়।
বিচার চলাকালে মামলার দুই আসামি (আহম্মদ আলী ও আব্দুর রহমান) মারা যায় এবং রায় হওয়ার পর পলাতক অবস্থায় মারা যায় আরও দুই আসামি (রদ্দিন মিয়া ও আব্দুস সালাম বেগ)। মজিদ গ্রেফতার হলেও মামলার আরও দুইজন আসামি (আব্দুল খালেক তালুকদার ও কবির খাঁ) বর্তমানে পলাতক রয়েছে।
তিনি বলেন, মামলাটির বিচারিক প্রক্রিয়া চলমান অবস্থায় ২০১৫ সালে আব্দুল মজিদ তার নিজ এলাকা ছেড়ে ঢাকায় চলে আসে এবং ফকিরাপুল এলাকায় কিছুদিন আত্মগোপনে থাকে। এরপর আত্মীয়ের সহযোগিতায় মাদারীপুরে গিয়ে আত্মগোপন করে একটি কামিল মাদ্রাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে পলাতক জীবন শুরু করে। ২০১৫ সাল থেকে মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া চলাকালীন সে কখনই আদালতে হাজিরা দেয়নি।
আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় মজিদ সাধারণত জনসমাগম স্থান, বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ছাড়াও তার ব্যক্তিগত পরিচয় প্রকাশ পায় এমন স্থান এড়িয়ে চলতো। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
বরগুনার আলো- ১৬ কোটি টাকার সাপের বিষ জব্দ করল বিজিবি
- বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার আগে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ
- গুজব যাতে না ছড়ায়, চেষ্টা করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- চারদিনে খান ইউনুসে বাস্তুচ্যুত ১৮০,০০০: জাতিসংঘ
- বৃষ্টিভেজা প্যারিস অলিম্পিকের চোখ ধাঁধানো উদ্বোধন
- রিমান্ড শেষে কারাগারে নুর
- পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে
- সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার
- দেশের প্রতিটি আনাচে-কানাচে অপরাধীদের খুঁজে বের করুন
- সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
- জুলুম সমর্থনকারীদের হাশর হবে জালিমের সাথেই
- সারি সারি লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতা দখলের দুঃস্বপ্নে বিভোর বিএনপি
- কয়েকদিনের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- বরিশাল থেকে লঞ্চ ও বাস চলাচল শুরু
- বরিশালে কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ল
- সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: সেনাপ্রধান
- আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না
- যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে
- সরকার পতনের ‘ব্লু প্রিন্ট’: বিমানবন্দর ও বিটিভি দখল করতে চেয়েছিল সন্ত্রাসীরা
- আন্দোলন-সংঘাতে দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে ক্ষতি কত?
- একলাফে কাঁচা মরিচের দাম কমল ৯৫ টাকা!
- কোটা সংস্কার আন্দোলন: ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হামলাকারীরা
- স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর
- আমিরাতে শ্রমিক নেয়া বন্ধের খবর সঠিক নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- কমলা হ্যারিস ‘উগ্র বামপন্থী পাগল’: ট্রাম্প
- শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের উন্নতি
- নরসিংদী কারাগার থেকে পলাতক ৩৩১ কয়েদির আত্মসমর্পণ
- সাংবাদিক-রাজনীতিক বেবী মওদুদের দশম প্রয়াণ দিবস আজ
- সেতু ভবনে হামলায় ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি
- বাংলাদেশে সহিংসতা দেখতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র
- বরিশাল বিভাগের নদ-নদীর পানি ৫ পয়েন্টে বিপৎসীমা ছাড়িয়ে
- পায়রার পাশেই আরএনপিএল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র॥ উৎপাদনে আসছে সেপ্টম্বরে
- জাল মুদ্রা-মোটরসাইকেলসহ বরগুনার দুই প্রতারক সদস্য আটক
- বিসিএসে সবচেয়ে বড় প্রশ্নফাঁস কেলেঙ্কারি হয় তাহসানের মায়ের আমলেই
- তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- তারেককে ফেরাতে জোর কূটনৈতিক তৎপরতা চলমান রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
- আইনমন্ত্রীর প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় বসেছেন আন্দোলনকারীরা
- পানির ফিল্টারের ঘোষণা, কনটেইনারে এলো ৫০ লাখ সিগারেট
- ভোলায় নারীকে ইভটিজিং করা এক ব্যক্তির কারাদন্ড
- কোটা আন্দোলন: গর্ত থেকে বের হচ্ছে ছাত্রদল-শিবির ক্যাডাররা
- চরখালীতে হচ্ছে মৈত্রী সেতু উপকূলে আনন্দের বন্যা
- প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরে স্পেন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- বরিশালে হাইড্রোলিক হর্ন প্রতিরোধ সচেতনতায় র্যালি
- বিমানবন্দর গোলচত্বরে হচ্ছে বৃহত্তম আন্ডারপাস
- নুরের পথ ধরেই নাহিদরা, আড়ালে তিন ছাত্র সংগঠন
- ১ লাখ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে কোকা-কোলাকে লিগ্যাল নোটিশ
- এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণের সময় বাড়ানোর নির্দেশ
- ডায়াবেটিস রোগীদের কতটুকু কাঁঠাল খাওয়া উচিত?
- কোটা আন্দোলনে যারা উস্কানি দিচ্ছে তাদের ক’জন বিসিএসে চান্স পেয়েছে?
- সরকারের কৃষিবান্ধব নীতির ফলে টেকসই কৃষি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত হয়েছে