• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

দেশে প্রথমবারের মতো নদীর তলদেশে হচ্ছে রেললাইন

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৪ অক্টোবর ২০২১  

মেট্রোরেল লাইন পাঁচের হাত ধরেই দেশে প্রথমবারের মতো নদীর তলদেশে হচ্ছে রেললাইন। হেমায়েতপুর থেকে শুরু হলেও লাইনটি পাতালে ঢুকবে গাবতলী থেকে। ইতোমধ্যেই শেষ হয়েছে সম্ভাব্যতা যাচাই। চলছে সমীক্ষার কাজ। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শুরু হবে এমআরটি লাইন পাঁচের নির্মাণকাজ।

রাজধানীজুড়ে এমআরটি রুট নের্টওযার্কের দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ এই প্রকল্প। লাইন-৬ আর লাইন-১ এর পরে এটি হবে মেট্রোরেলের তৃতীয় রুটের কাজ।

উড়াল অংশ থাকবে তুরাগের ওপারেই। পরে গাবতলী থেকে দারুসসালাম হয়ে মিরপুর ১, দশ, ১৪ হয়ে কচুক্ষেত। এরপর বনানী ১১ থেকে, গুলশান দুই হয়ে নতুন বাজার। সবশেষ স্টেশন ভাটারায় গিয়ে আবার ওপরে উঠবে রেলপথ, সবশেষ স্টেশন হবে এটি। এই পথেও গাবতলীতে একটি মাল্টিপল হাব করার পরিকল্পনা রয়েছে কর্তৃপক্ষের।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্রিজটা পার হলেই গাবতলী। নদীর এপার থেকে যদি করা হয়, তবে স্টেশন অনেক সামনে চলে যাবে। এ জন্য নদীর ওপার থেকে নদীর নিচে দিয়ে এসে গাবতলী স্টেশনের পাশে চলে যাবে। ওই জায়গাটাতে কোনো স্টেশন থাকবে না। ট্রেনটা নামার যে র‌্যাম্পের মতো থাকবে, সেটা নদীর নিচ দিয়ে এসে গাবতলীতে উঠে যাবে।

এরই মধ্যে শেষ সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ। চলছে ইউটিলিটি ভেরিফিকেশন সার্ভে। ভায়াডাক্টের পাতাল অংশ হবে টিউবের মাধ্যে। তবে স্টেশনগুলো হবে উম্মুক্ত প্রক্রিয়ায়। সেই অংশের জন্যই এই পরীক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চলছে ডিটেইলের ডিজাইনের প্রক্রিয়া। একই সঙ্গে সমীক্ষা শেষে চূড়ান্ত টেন্ডারে যাবে কর্তৃপক্ষ। পরিকল্পনায় আছে ২০২২ সালের মধ্যেই নির্মাণকাজে হাত দেওয়া।

সব ঠিক থাকলে ২০২৮ সালে শেষ হবে লাইন পাঁচ- এর উত্তরের কাজ।

বরগুনার আলো