• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

হাতিরঝিলের বিদ্যুৎলাইন যাচ্ছে মাটির নিচে

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৮ মে ২০২৩  

হাতিরঝিলকে বলা হয় ঢাকা শহরের ‘ফুসফুস’। সেখানকার নান্দনিকতার ঘাটতি পূরণে মাটির নিচ দিয়ে টানা হচ্ছে ওভারহেড বিদ্যুতের লাইন। রোজার ঈদের আগে শুরু হওয়া এ কাজ ইতোমধ্যে প্রায় অর্ধেক শেষ হয়েছে।

প্রথমে মধুবাগ থেকে মগবাজার, এরপর রামপুরা মহানগর প্রজেক্ট থেকে উলনের দিকের ওভারহেড বিদ্যুৎলাইন মাটির নিচে নিতে আন্ডারগ্রাউন্ড টানেল নির্মাণ করা হচ্ছে। চীনের জি টু জি প্রজেক্টের আওতায় দেশটির এক্সিম ব্যাংকের ঋণ সহায়তায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি)।

শনিবার (২৭ মে) ডিপিডিসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকাশ দেওয়ান বলেন, ‘আমরা শহরের সৌন্দর্য বর্ধনের সঙ্গে গ্রাহকসেবা নির্বিঘ্ন করতে চাই। এজন্য ক্রমান্বয়ে ওভারহেড লাইনগুলোকে মাটির নিচে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। শুরুতে ধানমন্ডির একটি এলাকার পাশাপাশি হাতিরঝিলের কাজ চলছে। ক্রমান্বয়ে অন্য এলাকার লাইনগুলোও মাটির নিচে নিয়ে যাওয়া হবে।’

বিদ্যুৎ বিভাগের সূত্র বলছে, ২০২১ সালের মধ্যে প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও চীন ঋণের অর্থ ছাড় করতে দেরি হওয়ায় প্রকল্পটি পিছিয়ে গেছে। ‘এক্সপানশন অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং অব পাওয়ার সিস্টেম নেটওয়ার্ক আন্ডার ডিপিডিসি’ প্রকল্পটির আওতায় ডিপিডিসি’র দুটি ভবন, সাবস্টেশন, হাতিরঝিল ও ধানমন্ডিতে আন্ডারগ্রাউন্ড লাইন নির্মাণের কাজ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকার ওপরে। এর মধ্য ঋণ সহায়তা ১৩ হাজার ৮৪৪ কোটি টাকার পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব খাত থেকে ৫ হাজার ৫৩৬ কোটি এবং ডিপিডিসির নিজস্ব অর্থায়ন রয়েছে ১ হাজার ১২০ কোটি টাকা। ডিপিডিসির ইতিহাসে এটি সর্বোচ্চ ব্যয়ের প্রকল্প।

শুক্রবার (২৬ মে) হাতিরঝিল এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টাই আন্ডারগ্রাউন্ড লাইন নির্মাণের কাজ চলছে। মধুবাগ থেকে মগবাজার অংশের কাজ প্রায় শেষের দিকে। কিছু এলাকায় ক্যাবল জোড়া দেওয়ার কাজ চলছে। অপরদিকে হাতিরঝিলের মহানগর প্রজেক্ট থেকে রামপুরা উলনমুখী রাস্তাটি খুঁড়ে মাটির নিচে ক্যাবল ঢোকানো হয়েছে।

বরগুনার আলো