• শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ৭ ১৪৩০

  • || ০৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
মহামারী ঠেকাতে বৈশ্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে বক্তব্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব শান্তিতে বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনা জাতিসংঘে এখনও নারী মহাসচিব হননি, আক্ষেপ শেখ হাসিনার বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রধানমন্ত্রীর ৫ দফা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইএইএ`র মহাপরিচালকের বৈঠক বাংলাদেশ কখনও ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়নি : প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা ইস্যুতে দ্রুত বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান রাষ্ট্রপতির কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক এবার বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র সফর ভোট দিলে এদিকে না দিলে ওদিকে দেশে কোনো মানুষ দরিদ্র থাকবে না: শেখ হাসিনা মানুষ যেন ভোট দেয়, সেই পরিবেশ তৈরি করুন- প্রধানমন্ত্রী আবারও ক্ষমতায় এলে দেশে কাঁচা রাস্তা থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী আন্তর্জাতিক সংকটেও দেশে খাদ্য নিরাপত্তা সুরক্ষিত : প্রধানমন্ত্রী সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমে জনগণকে আরো সম্পৃক্ত করতে হবে বাংলাদেশে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোকে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বিএনপির আমলে দেশের অর্থনীতি মন্দার কবলে পড়েছিল: প্রধানমন্ত্রী বিএনপি সরকারের আমলে বাংলাদেশের অর্থনীতি মন্দার কবলে পড়েছিল

বাবা ভারতে, মা পাকিস্তানে, ৪৮ বছর পর দেখা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২৩  

৪৮ বছর পর দেখা হলো বাবা-ছেলের। এ যেন এক অন্যরকম অনুভূতি। ছেলের বয়স যখন ৭ মাস তখন বাবা রাগ করে পাড়ি জমিয়েছিলেন ভারতে আর ৮ বছর বয়সে মাও পাড়ি জমিয়েছেন পাকিস্তানে। সেই ছেলের বয়স এখন ৪৯ বছর। বাবা কিংবা মায়ের সন্ধানে নানা স্থানে ঘুরে বেরিয়েছেন তিনি। অবশেষে সন্তানের খোঁজে বাবাই এলেন বাংলাদেশে।

নেত্রকোণার আরজদ আলী আর হাজেরার সংসারে যখন ৭ মাসের শিশু কালা মিয়া ১৯৭৪ সালে শ্বশুর বাড়ির সাথে ঝগড়া করে ভারতে পাড়ি জমিয়েছিলেন বাবা আরজদ আলী। আর সেই সন্তানের যখন বয়স ৮ বছর সে সময় মা হাজেরা খাতুনও পাড়ি জমান পাকিস্তানে। সে সময় থেকেই পিতা মাতা হারা কালা মিয়া চলে আসে সিলেটে। তবে ৪৮ বছর পর গত ১০ জানুয়ারি ভারত থেকে ছেলে আর স্ত্রীর খোজে নেত্রকোণায় পৌঁছে আরজদ আলী। সেখান থেকেই বাবাকে নিয়ে সিলেটে আসেন কালা মিয়া। সত্তোরোর্ধ আরজদ আলীর কাছে শোনা গেলো তার নিরুদ্দেশের কাহিনী।

এ ব্যাপারে ছেলে কালা মিয়া বলেন, ৪৮ পর আমার আব্বাকে আমি পেয়েছি। আমার চেয়ে সুখী আর কেউ নাই। আমি যে সম্পদ পেয়েছি। আমার চেয়ে সুখী আর কেউ নাই। আল্লাহ আমার আব্বাকে যেভাবে মিলিয়ে দিয়েছে, ঠিক একইভাবে আমার মা’কেও আমি ফিরে পেতে চাই।

বাবা আরজদ আলী বলেন, মনমালিন্য হয়েছিল বলে স্ত্রী আমাকে শ্বশুরবাড়ি থেকে বের হয়ে যেতে বলেছিল। আমিও রাগ করে সন্তান ফেলে ভারতের আসামে চলে যাই। অনেক খোঁজখবর করে অবশেষে ছেলেকে পেয়ে বেজায় খুশি বাবা আরজদ।

কালা মিয়ার কাছে জানা যায়, ইতোমধ্যেই বাবা আরজদ আলী ভারতে আর মা হাজেরা বেগম পাকিস্তানে সংসার বেধেছেন, রয়েছে তাদের সন্তানও।

বরগুনার আলো