• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

কোলেস্টেরল বেড়ে গেছে বুঝবেন কীভাবে?

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৬ অক্টোবর ২০২১  

মোমের মতো এক ধরনের ফ্যাটি পদার্থ হচ্ছে কোলেস্টেরল। স্বাভাবিক অবস্থায় শরীরের জন্য উপকারী এই পদার্থটি প্রয়োজনের তুলনায় বেড়ে গেলেই দেখা দেয় অসঙ্গতি। তাই নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করিয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রার উপর নজর রাখা প্রয়োজন। কিন্তু তার তো জানতে হবে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে। 

জেনে নিই, কোলেস্টরলের কয়েকটি প্রাথমিক উপসর্গ

ঘুমের মধ্যে পায়ের পাতায় বা আঙুলে হঠাৎ টান ধরা উচ্চ কোলেস্টেরলের ইঙ্গিত হতে পারে। রাতে এই ধরনের সমস্যা বেশি হয়। তাই লক্ষ্য রাখতে হবে, রাতে এমন সমস্যা হচ্ছে কিনা। 

কোলেস্টেরল খুব বেড়ে গেলে প্রভাব পড়ে পায়ের টেন্ডন লিগামেন্টগুলিতে। এসময় ফ্যাটের কারণে ধমনীগুলি সরু হয়ে যায় এবং পায়ের নীচের অংশে রক্ত পৌঁছাতে সমস্যা হয়। এতে পা ভারী হয়ে যায় এবং একটু হাঁটলেই প্রচন্ড ব্যথা হয়। 

রক্ত চলাচল স্বাভাবিক না হলে পায়ের আঙুলের রঙেও বদল আসতে পারে। বদল আসতে পারে পায়ের নখেরও ।

সমস্যার বিষয় হচ্ছে কোলেস্টেরলের মাত্রা যতক্ষণ না মারাত্মক বেড়ে যাচ্ছে, ততক্ষণ শরীরে কোনও বড় লক্ষণ দেখা যায় না। তাই এই লক্ষণগুলি দেখা দিতেই সাবধান হতে হবে। 

এছাড়া মাঝেমধ্যে রক্ত পরীক্ষা করিয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রার উপর নজর রাখা প্রয়োজন। 

তাই রোজকার খাদ্যতালিকায় অস্বাস্থ্যকর ফ্যাটের পরিমাণ কমিয়ে শরীরচর্চার পাশাপাশি  স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।

কোলেস্টেরল তৈরি হয় যকৃত থেকে। লাইপোপ্রোটিনের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন অংশ ছড়িয়ে পড়ে এই পদার্থটি। স্বাভাবিক অবস্থায় থাকলে হরমোন নিয়ন্ত্রণ এবং নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে কোলেস্টেরল।

কিন্তু শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে এবং ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে গেলে, তা কোলেস্টেরলের সঙ্গে মিশে ‘লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন’ বা এলডিএল হয়ে যায়। তখনই কোলেস্টেরল শরীরের পক্ষে খুব ক্ষতিকর হয়ে যায়।

বরগুনার আলো