• বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১২ ১৪৩০

  • || ১১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন কাল পর্যটন শিল্পের প্রসারে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী শপথ নিলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ট্রেনে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের জনসভায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী ক্রীড়ার ভেতর দিয়েই শিশুর সামাজিকীকরণ ঘটে: প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণের ৪৯তম বার্ষিকী আজ তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগে জনগণকে সম্পৃক্ত করার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির বিশ্বের ৩৫তম অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ চুরি করা অর্থ দিয়ে আন্দোলন করছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে: প্রধানমন্ত্রী নিউ ইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটনে প্রধানমন্ত্রী আগামী প্রজন্মের জন্য সমুদ্রগুলো যেন সমৃদ্ধির উৎস হয়ে থাকে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজ করছে বাংলাদেশ পুতুলের রাজনীতিতে আসার বিষয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, জনগণ সঠিকভাবে ভোট দেবে: শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জনগণই তাদের ‘স্যাংশন’ দিয়ে দেবে: প্রধানমন্ত্রী কোরআন পোড়ানো নিয়ে শেখ হাসিনার নিন্দা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা হলে বাংলাদেশও নিষেধাজ্ঞা দেবে: প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি ছাড়া দেশকে কিছুই দিতে পারেনি বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে চায় ভিয়েতনাম

জ্বর সারলেও দুর্বলতা ও হাত-পা অবশ ধরা সারছে না কেন?

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২৩  

দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেড়েই চলেছে। একই সঙ্গে আবহাওয়ার পরিবর্তন বা বর্ষাকালে বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর, সর্দি, চোখে সংক্রমণ এখন ঘরে ঘরে। কিছু দিনের মধ্যেই তা সেরে গেলেও অদ্ভুত এক স্নায়ুর রোগে আক্রান্ত হচ্ছে কমবেশি সবাই। চিকিৎসকেরা বলছেন, জিবিএস বা গিলান-বারে সিনড্রোমের দেখা মিলেছে।

এক্ষেত্রে জ্বর সারলেও হাতে-পায়ে ব্যথা, ঝিঁঝি ধরা, অবশ হয়ে আসা এমনকি পক্ষাঘাত পর্যন্ত হতে পারে এই রোগের লক্ষণ। কারও কারও আবার মুখের এক পাশও পক্ষাঘাতে অবশ হয়ে যাচ্ছে।

এই সংক্রমণজনিত জ্বর থেকে সুস্থ হওয়ার পরে অনেকেই এমন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বলে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করেছেন বহু চিকিৎসক।

হাভার্ড হেল্থ বলছে, স্নায়ুর এই জটিল রোগ গিলান-বারে সিন্ড্রোমের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। তবে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলা থেকে ফিজিয়োথেরাপ এই রোগের তীব্রতা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

চিকিৎসকরা বলছেন, এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে সময় লাগলেও তা মরণব্যাধি নয়। তবে ব্যক্তিবিশেষে তা আবার মারাত্মক আকার ধারণ করতেই পারে। এর লক্ষণ কী কী?

হাত-পায়ের আঙুলে, পাতায় ঝিঁঝি ধরা, পিন ফোটার মতো অনুভূতি সব সময় সাধারণ নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে পায়ের পাতা অবশ হতে হতে ক্রমশ দেহের উপরের দিকও অসাড় হয়ে যাওয়ার ফলে হাঁটাচলায় অসুবিধা হতে পারে।

মুখের একদিক ক্রমশ অসাড় হয়ে যাওয়ার ফলে কথা বলতে, খেতেও সমস্যা হতে পারে অনেকের। এই রোগে আক্রান্ত হলে চোখের মণিও স্থির হয়ে যেতে পারে।

যেহেতু শরীরে কোনো শক্তি থাকে না, তাই মলমূত্র ত্যাগ করতেও সমস্যা হতে পারে। এছাড়া অনিয়মিত হৃদ্স্পন্দন, রক্তের চাপ কমে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যাও দেখা যেতে পারে। তাই এসব লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বরগুনার আলো