• শুক্রবার ০২ জুন ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ১৮ ১৪৩০

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৪

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
মন্ত্রিসভায় প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করছি: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট বাজেট পেশ আজ অসংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে মহামারি সৃষ্টি করছে তামাক: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে সুইডেনের বড় বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী মুসলমানরা কেন পিছিয়ে পড়ল তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন এবারের বাজেট ৭ লাখ কোটি টাকা: প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছে চীন শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ আছে বলেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ সংঘাত নয়, আলোচনায় সমাধান চাই: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বাংলাদেশ শান্তিরক্ষা মিশনে অন্যতম শীর্ষ শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ ও চীনের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে আমরা আর অশান্তি-সংঘাত চাই না, সবার উন্নতি চাই: শেখ হাসিনা শিল্পাচার্য জয়নুলের শিল্পকর্ম আগামী প্রজন্মকে সৃজনশীল কাজে অনুপ্রেরণা যোগাবে: রাষ্ট্রপতি এশিয়ার ‘আয়রন লেডি’ শেখ হাসিনা : দ্য ইকোনমিস্ট আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: প্রধানমন্ত্রী

বরগুনায় খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে ভোগান্তিতে যাত্রীরা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২০ মে ২০২৩  

বরগুনা প্রতিনিধিঃ আমতলী-পুরাকাটা খেয়াঘাটে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার নেই কোন তালিকা, নেই নিয়মনীতিও। কেবল মাত্র নদী পারাপারের জন্য খেয়ায় চড়লেই গুনতে হয় অতিরিক্ত টাকা। আর রাতের চিত্র আরও ভয়াবহ। তখন নির্ধারিত ভাড়া থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয় এবং রাত ৯টার পরে গুনতে হয় ৫শ থেকে ৬শ টাকা বলে অভিযোগ একাধিক যাত্রীদের।

আমতলী-পুরাকাটা খেয়াঘাট দিয়ে বরগুনা জেলা শহরে যাওয়া–আসার জন্য প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রী পারাপার করে। তবে এই খেয়াঘাটে যাত্রী পারাপারে সরকার নির্ধারিত কোন ভাড়া তালিকা টানায়নি ইজারাদাররা। ফলে ইচ্ছেমত খেয়া যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে ভাড়া।

সরেজমিনে আমতলী খেয়াঘাটে গিয়ে দেখা যায়, বরগুনা জেলা পরিষদের নির্ধারিত তালিকার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন ইজারাদার। জেলা পরিষদের তালিকায় জনপ্রতি ২০ টাকা। চালকসহ বাইসাইকেল ২২ টাকা, চালকসহ মোটরসাইকেল ৪০ টাকা। তবে এসব নির্দেশনা কাগজে কলমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে। বর্তমানে খেয়ায় নদী পারাপার করতে জনপ্রতি নেওয়া হচ্ছে ৩০ টাকা এবং মোটরসাইকেল প্রতি ৫০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়াও যাত্রী হয়রানি, যাত্রীদের সঙ্গে অসদাচারণ,অতিরিক্ত যাত্রী বহন, অপর্যাপ্ত ও ত্রুটিযুক্ত ট্রলার দিয়ে নদী পারাপারসহ বিভিন্ন অভিযোগ যাত্রীদের।

পুরকাটা খেয়াঘাটের যাত্রী জসিম উদ্দিন বলেন, ২০ টাকার ভাড়া ২৫/৩০ টাকা নিচ্ছে। আমরা তাদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছি। সরকার নির্ধারিত যাত্রী ভাড়া তালিকা না থাকায় ইচ্ছেমত ভাড়া আদায় করছে খেয়া মাঝিরা।

জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো.হারুন আর রশিদ বলেন, গত ৩০ মে আমতলী ও পুরাকাটা ঘাটে ভাড়ার তালিকা টানানোর জন্য ৮৯/৩০/৪ স্মারকে চিঠি ইস্যু করা হয়েছে। যদি তারা ঘাটে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা না টানিয়ে থাকে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, বেশি ভাড়া নেয়ার সুযোগ নেই। এরকম নিয়ে থাকলে জেনে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

বরগুনার আলো