• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

কর্ম দোষেই ফিরোজায় নিঃসঙ্গ দিন কাটছে খালেদার

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১ আগস্ট ২০২১  

করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে সুস্থ হওয়ার পর গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় নিঃসঙ্গ দিন কাটাচ্ছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। দুর্নীতির দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়ায় প্রকাশ্য রাজনীতিতে সক্রিয় হতে পারছেন না তিনি। 

এদিকে ঘরোয়াভাবে দলের কিছু কর্মকাণ্ড করতে চাইলেও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং নিজ সন্তান তারেক রহমানের জন্য তাও করতে পারছেন না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, খালেদার এ নিঃসঙ্গ অবস্থার জন্য সমস্ত দায় তার নিজেরই। কেননা তারেক রহমানের হাতে দলের ক্ষমতা তিনিই তুলে দিয়েছেন।

খালেদার ঘনিষ্ঠ এক বিএনপি নেতা জানান, গত ১১ এপ্রিল খালেদা জিয়ার করোনা শনাক্ত হয়। এরপর ২৭ এপ্রিল তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এক মাসেরও বেশি সময় তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরপর বাসায় ফিরে আসলেও কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারছেন না। 

তিনি বলেন, দুর্নীতির মামলায় জেলে যাওয়ার পর তারেক রহমান দলের সব দায়িত্ব হাতে নেন। এরপর খালেদার জেলে থাকার সুযোগে দলের সব কমিটিতে নিজের অনুসারীদের বসিয়ে বিএনপিতে একক রাজত্ব কায়েম করেছেন তারেক। এরপর সরকার বিশেষ বিবেচনায় দণ্ড স্থগিত করে বাসায় থাকার অনুমতি দিলেও তারেকের বাধার কারণে বিএনপির কোনো কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারছেন না খালেদা।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, বাসায় একা বসে থাকতে থাকতে হতাশা ঘিরে ধরেছে খালেদাকে। এক সময় বড় বড় মন্ত্রী-নেতারা তার কথায় ওঠবস করত, হাজার হাজার মানুষ তার নামে স্লোগান দিত, কিন্তু এখন পাশে কেউ নেই। এসব কথা ভেবে বিষণ্ণ হয়ে পড়ছেন খালেদা জিয়া।

এক সময় খালেদা জিয়ার সঙ্গে রাজনীতি করা বিএনপির এক সিনিয়র নেতা বলেন, আমি কিছুদিন আগে ম্যাডামকে দেখতে গিয়েছিলাম। তারেক রহমানের ওপর ভীষণ ক্ষুব্ধ তিনি। তার আজকের এ খারাপ অবস্থার জন্য তারেককে দায়ী করে ম্যাডাম বলেছেন, তারেকের যদি একটু লাগাম ধরতে পারতাম, তাহলে আজকের এ খারাপ দশায় পড়তে হত না। ছিলাম প্রধানমন্ত্রী, এখন জেল খাটছি। সব দোষ এ কুলাঙ্গারটার। তার যত অপকর্মের জন্য এখন আমাকে সাজা পেতে হচ্ছে।

বরগুনার আলো