• মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১০ ১৪৩০

  • || ০৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণের ৪৯তম বার্ষিকী আজ তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগে জনগণকে সম্পৃক্ত করার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির বিশ্বের ৩৫তম অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ চুরি করা অর্থ দিয়ে আন্দোলন করছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে: প্রধানমন্ত্রী নিউ ইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটনে প্রধানমন্ত্রী আগামী প্রজন্মের জন্য সমুদ্রগুলো যেন সমৃদ্ধির উৎস হয়ে থাকে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজ করছে বাংলাদেশ পুতুলের রাজনীতিতে আসার বিষয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, জনগণ সঠিকভাবে ভোট দেবে: শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জনগণই তাদের ‘স্যাংশন’ দিয়ে দেবে: প্রধানমন্ত্রী কোরআন পোড়ানো নিয়ে শেখ হাসিনার নিন্দা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা হলে বাংলাদেশও নিষেধাজ্ঞা দেবে: প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি ছাড়া দেশকে কিছুই দিতে পারেনি বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে চায় ভিয়েতনাম রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনই বাংলাদেশের অগ্রাধিকার: উজরা জেয়াকে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী যারা স্যাংশন দিয়েছে তাদের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন আছে: প্রধানমন্ত্রী সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়তে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

নামাজ আদায় করতে হবে পবিত্র অবস্থায়

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

রাসুল সা. বলেছেন,
لا يقبل الله صلاة أحدكم إذا أحدث حتى يتوضأ

অজু ভেঙ্গে যাওয়ার পর অজু করার আগ পর্যন্ত আল্লাহ তোমাদের কারো নামাজ কবুল করেন না। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)

এ হাদিস থেকে যে শিক্ষাগুলো আমরা পাই:

১. পবিত্রতা নামাজ শুদ্ধ হওয়ার অন্যতম শর্ত। অজু না থাকা অবস্থায় নামজ শুদ্ধ হয় না। ভুলে অজু না থাকা অবস্থায় নামাজ শুরু করলে মনে পড়ার সাথে সাথে নামাজ ভেঙে অজু করে নেওয়া ওয়াজিব, নামাজ অব্যাহত রাখা জায়েজ নেই। নামাজের মধ্যে কারো অজু ভেঙে গেলে নামাজ ভেঙে অজু করে আসতে হবে। ইমাম নববি (রহ.) বলেন, আলেমদের মধ্যে এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত নেই যে, অজু বা তায়াম্মুম করা ছাড়া ফরজ ও নফল যে কোনো নামাজ আদায় করা হারাম।

২. কেউ অজু ছাড়া নামাজ পড়ে ফেললে তার ওপর অজু করে নামাজটি আবার আদায় করা ওয়াজিব। ওই নামাজের মাধ্যমে ফরজ আদায় হবে না। মনে পড়ার সাথে সাথে ওই নামাজটি আবার পড়তে হবে। ওই দিন, কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস পরও যদি মনে পড়ে যে, অমুক দিনের অমুক ওয়াক্তের নামাজ পড়ার সময় সে অজু অবস্থায় ছিল না, তাহলে সাথে সাথে আবার ওই নামাজ পড়ে নিতে হবে।

৩. কেউ যদি এমন অবস্থায় থাকে যে সে অজু বা তায়াম্মুম কোনোভাবেই পবিত্রতা অর্জন করতে পারছে না, সে পবিত্রতা ছাড়াই নামাজ আদায় করে নেবে। যেমন কেউ যদি অত্যন্ত অসুস্থ হয় অথবা এমন কোনো জায়গায় বন্দি থাকে যেখানে পানি বা মাটি কিছুই নেই, তার নামাজ পবিত্রতা ছাড়াই শুদ্ধ হবে। ওই নামাজ আবার পড়া ওয়াজিব নয়। আল্লাহ বলেছেন,
فَاتَّقُوا اللّٰهَ مَا اسۡتَطَعۡتُمۡ
আল্লাহকে ভয় করো তোমাদের সাধ্য অনুযায়ী। (সুরা তাগাবুন: ১৬)

রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদেরকে আমি যে নির্দেশ দেই, তা পালন করো সাধ্য অনুযায়ী। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)

বরগুনার আলো