• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ফোনে যে ধরনের ছবি তুলে সেভ রাখলেই বিপদ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১  

অনেকেই ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড এটিএম পিন, এনআইডি নম্বর এবং বিভিন্ন পাসওয়ার্ড ফোনে বা ই-মেইলে সেভ করে রাখেন। অনেকে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস প্রেরণের জন্য ছবি তুলে রাখেন, পরে তা ডিলিট করেন না। কিন্তু এটা যে কতটা বিপদজনক হতে পারে।

অনলাইন লেনদেনের সঙ্গেই বাড়ছে সাইবার প্রতারণার সংখ্যাও। আর এর একটা বড় অংশ ফিশিং। ফিশিং হানায় অন্য কোনও নকল অ্যাপের মাধ্যমে কোনও ফোনের সব কিছু নিজের ফোন বা কম্পিউটার থেকে খুলতে পারে হ্যাকার। এর ফলে ফোনে ব্যাংক ডিটেইলস, এনআইডি কার্ড, পাসওয়ার্ডের মতো স্পর্শকাতর তথ্য থাকলে, তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

তাই ফোনে লিখে বা ছবি তুলে এ ধরণের ডিটেইলস সেভ না করাই শ্রেয়। অনলাইন শপিংয়ের ক্ষেত্রেও অ্যাপে কার্ড ডিটেইলস সেভ করবেন না।

ক্রেডিট, ডেবিট কার্ডের নিরাপত্তা নিয়ে সম্প্রতি সমীক্ষা চালায় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম লোকাল সার্কেলস। দেখা যায়, ২৯ শতাংশ কার্ড ব্যবহারকারীই পরিবারের অন্য কারও হাতে কার্ড ও এটিএম পিন দিয়ে রেখেছেন।

বরগুনার আলো