• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ওজন স্তরের ছিদ্র সম্পর্কে যা জানালো নাসার বিজ্ঞানীরা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩  

‘ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এর কুফল বিভিন্নভাবে ভোগ করছে পৃথিবী ও এর অধিবাসীরা। আগের থেকে বন‌্যা-খরার প্রবণতা বেড়েছে। এই নিয়ে বিজ্ঞানীদের চিন্তার শেষ নেই। চিন্তায় পরিবেশবিদ, আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরাও। তবে কিছুটা আশার আলো দেখাল নাসার একটি খবর। আর তা হচ্ছে–ওজেন স্তরে যে গর্ত দেখা গিয়েছিল, তা ধীরে ধীরে ছোট হচ্ছে।

নাসার গোদার্দ স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের বিজ্ঞানীরা পরিসংখ‌্যান দিয়ে জানিয়েছেন যে, চলতি বছরের সাত সেপ্টেম্বর এবং ১৩ অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে অ‌্যান্টার্কটিকার কাছাকাছি বায়ুমন্ডলের ওজোন স্তরের গর্তের বিস্তার ছিল গড়ে ২৩.২ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে। গত বছর ঠিক এই সময়ে এই পরিমাণ ছিল সামান‌্য হলেও বেশি। ২০২১ সালের হিসাব বলছে ওজেন ‘হোল’-এর বিস্তার ছিল ২৪.৮ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে।

প্রসঙ্গত, সূর্যের ক্ষতিকারক অতি-বেগুনি রশ্মি পৃথিবীতে পৌঁছানোর পথে ঢাল হিসাবে কাজ করে বায়ুমন্ডলের ওজোনোস্ফিয়ার। কিন্তু বিশ্ব উষ্ণায়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ইতিমধ্যেই এই ওজোনোস্ফিয়ারে ছিদ্র বা গর্ত তৈরি হয়েছে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের। মানুষের কার্যকলাপে বেড়েছে দূষণ। বাতাসে বেড়েছে ক্ষতিকারক সিএফসি অর্থাৎ ক্লোরোফ্লুরোকার্বনের মাত্রা। তাতেই দিন দিন বেড়ে চলেছে ওজোন স্তরের ছিদ্রের পরিমাণ। বিজ্ঞানী-বিশেষজ্ঞরা বার বার সতর্ক করেও যা বন্ধ করতে ব‌্যর্থ হয়েছেন এ যাবৎ। তবে বিজ্ঞানীদের সাম্প্রতিক এই দাবিতে কিছুটা হলেও স্বস্তি মিলেছে।

নাসার গোদার্দ স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের আর্থ সায়েন্সেস-এর প্রধান বিজ্ঞানী, পল নিউম‌্যান জানিয়েছেন, ‘যত সময় যাচ্ছে, আমরা আমাদের লক্ষ্যে সফল হচ্ছি কারণ ছিদ্র ক্রমশ কমছে। হ্যাঁ, দৈনন্দিন হারে আবহাওয়ার যে পরিবর্তন, তার ফলে পরিসংখ‌্যান কিছুটা এদিক-ওদিক হতেই পারে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে গত দুই দশকের নিরিখে বিচার করলে ছিদ্র কমছে। মন্ট্রিয়াল প্রোটোকল মেনে ওজেন-ধ্বংসকারী পদার্থের ব‌্যবহার বর্জিত হয়েছে। তার ফলেও ওজন ছিদ্র আগের তুলনায় অনেকটাই কমেছে।’

বরগুনার আলো