দেখে আসুন পাথুরে সৈকত, খেয়ে আসুন বাংলা কলা

কক্সবাজার পর্যটন শহরের হোটেল-মোটেল জোন থেকে মাত্র ৩১ কিলোমিটার দক্ষিণে পাটোয়ারটেক। মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে চলে আসুন স্বপ্নের এই ঠিকানায়।
সড়কের পূর্ব পাশে উঁচু পাহাড়, পশ্চিম পাশে পাথুরে সৈকত পাটোয়ারটেক। এই সৈকতের সৌন্দর্য দেখতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভ্রমণে আসেন পর্যটকেরা। পাটোয়ারটেক সৈকত দেখতে অনেকটা বঙ্গোপসাগরের মধ্যে অবস্থিত প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিনের মতোই। সৈকতজুড়ে গোলাকৃতির বড় বড় পাথরখণ্ড। পর্যটক টানছে নতুন এই সেন্টমার্টিন!
পাটোয়ারটেক সৈকতের উঁচু- উঁচু পাহাড় এবং পাহাড়ের পাদদেশের সুপারি আর নারিকেল গাছে ভরপুর। এই সবুজ সমারোহ পর্যটকদের দিচ্ছে নির্মল আনন্দ। খুবই অল্প সময়ের মধ্যে পর্যটকদের পদচারণে মুখর এ পাথুরে সৈকতকে ঘিরে গড়ে উঠছে অসংখ্য দোকানপাট ও রেস্তোরাঁ। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান জায়গা-জমি কিনে হোটেল, মোটেল ও রিসোর্ট তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রবালদ্বীপের মতো সৈকতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট অসংখ্য চুনাপাথর। পর্যটকেরা পাথরের ওপর দাঁড়িয়ে মুঠোফোনে ছবি তুলছেন। কেউ কেউ ধারণ করছেন ভিডিও চিত্র। ঝড়-বৃষ্টির দিনে সমুদ্র উত্তাল হলে বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ে উপকূলে। মুহূর্তে লোনাপানি ভিজিয়ে দেয় পাথরখণ্ডের ওপর দাঁড়ানো মানুষের পা-শরীর।
কক্সবাজার ভ্রমণে এসে পাটোয়ারটেক সৈকতে না নেমে ঘরে ফেরার মতো পর্যটকের দেখামেলা ভার। মেরিন ড্রাইভ দিয়ে টেকনাফ যাবার পথে সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট এটি। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত লোকে লোকারণ্য থাকে পাটুয়ারটেক। সৈকত ঘিরে মেরিন ড্রাইভের পাশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য দোকানপাট ও রেস্তোরাঁ। গভীর রাত পর্যন্ত লোকসমাগম থাকায় চাঙা ব্যবসা-বাণিজ্যও। লাল কাঁকড়া, বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা ও জীববৈচিত্র্য দেখা যায় সেখানে। তবে এসব দেখার জন্য বিচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটি জোরালো উদ্যোগ নিয়েছেন।
শুরু থেকে পাথুরে সৈকতটিকে রক্ষা করতে প্রশাসন খুবই তৎপর রয়েছে। সন্ধ্যার পর থেকে রেস্তোরাঁগুলোর আলোকসজ্জা এবং সৈকত আলোকিত থাকে। ফলে ভয়ের কোন কারণ নেই। সেখানে আছে ট্যুরিষ্ট পুলিশ। যেখানে–সেখানে ময়লা–আবর্জনা ফেলা নিষিদ্ধ বলে চালানো হচ্ছে ব্যাপক প্রচারণা। তবে অসচেতন ভাবে ভ্রমণে আসা পর্যটকেরা অপচনশীল প্লাস্টিকের বর্জ্য, যেমন মিনারেল ওয়াটারের বোতল, চিপসের প্যাকেট, কোমল পানীয়র ক্যান-বোতল, সিগারেটের ফিল্টার, পলিথিন ফেলছেন সৈকতে। অবশ্য ময়লা–আবর্জনা ফেলার জন্য সেখানে ডাস্টবিন আছে ।
প্রতিদিন ৫ থেকে ১৫ হাজার পর্যটকের সমাগম ঘটছে এখানে। মেরিন ড্রাইভের পাশ ঘেঁষে অপরিকল্পিতভাবে দোকানপাট ও রেস্তোরাঁ তৈরির হিড়িক পড়েছে এই নতুন পর্যটন স্পটে। জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, কক্সবাজার শহরের কলাতলী, সুগন্ধা, সিগাল ও লাবণী পয়েন্টের চার কিলোমিটারে দৈনিক লক্ষাধিক পর্যটকের সমাগমও ঘটেছে। পর্যটকের গিজগিজ অবস্থা দূর করতে মেরিন ড্রাইভ সড়কের পাটোয়ারটেকসহ বিভিন্ন স্থানে আরো কয়েকটি পয়েন্ট সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে। এসব পয়েন্টে ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকদের নিরাপত্তা, ময়লা–আবর্জনা পরিষ্কার, পরিবেশ-প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের সুরক্ষা এবং ব্যবস্থাপনায় উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। যেহেতু নতুন তাই কিছু কিছু ত্রুটি থাকাটাই স্বাভাবিক। তারপর ও এটি একটি চমৎকার পর্যটন বিনোদন কেন্দ্র হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। পারিবারিক ও দলগত ভ্রমনের জন্য পাটোয়ারটেকের জুড়ি নেই।
যেভাবে যাবেন: কক্সবাজার শহরের কলাতলী মোড়,বাজারঘাটা,পেট্রোল লালদিঘী পাড়, পাম্প, কোটবিল্ডিং সহ যেকোন স্থান থেকে অটোরিকশা, টমটম অথবা মাইক্রোতে যতে পারেন। অটোরিকশায় জন প্রতি ১০০ থেকে ১২০ টাকায় যেতে পারেন পাটোয়ারটেক। ৩১ কিলোমিটার এ পথ অতিক্রম করতে সময় লাগবে প্রায় আধা ঘণ্টা।
কী খাবেন: স্পেশালি সেখানে সাগরের মাছের বিভিন্ন পদ খেতে পারবেন। অত্যন্ত ভালো মানের হোটেল রেস্তোরাঁ আছে সেখানে। সেখানকার ডাব খুব ভালো সাইজে ও বড়। আবার ফরমালিন মুক্ত পাহাড়ি বাংলা কলা পাবেন সেখানে। মাত্র দুই বা তিন ঘণ্টা সময় হাতে রেখেই উৎসবমুখর পরিবেশে পাটোয়ারটেক আনন্দ ভ্রমণ করতে পারবেন নির্বিঘ্নে নিরাপদে।
বরগুনার আলো- ক্যান্সার কি, শুরু হয় কিভাবে, কত প্রকার?
- গোসলের সময় প্রস্রাবের অভ্যাস হতে পারে বিপজ্জনক!
- জাপানি মায়ের কাছে নয়, বাংলাদেশি বাবার কাছে থাকতে চায় মেজো মেয়ে
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আলবদর নেতা মজিদ গ্রেফতার
- উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আরেকটি মাইলফলক স্থাপিত হলো: প্রধানমন্ত্রী
- জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে আসিনি: প্রধানমন্ত্রী
- সবাইকে হিসাব করে চলার অনুরোধ প্রধানমন্ত্রীর
- সাত মাসে রপ্তানি আয় ৩২.৪৪৭ বিলিয়ন ডলার
- জামানত হারালেন হিরো আলম
- ঘরে ঢুকে ছোট ভাইয়ের গলা কাটলেন বড় ভাই
- শীতের রান্নাবান্না
ইলিশের কোরমা - ইলেকশনে যদি হারাতে পারেন আমরা বিদায় নেবো: কাদের
- ফোনে বিজ্ঞাপন আসা বন্ধ করবেন যেভাবে
- নতুন লুকে ভাইরাল শাহরুখ
- জানুয়ারিতে রেকর্ড রফতানি আয়!
- দেশের প্রথম পাতাল রেল নির্মাণ কাজ উদ্বোধন
- বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়ও হজের খরচ বাড়লো
- ৪ জেলায় বইছে শৈত্যপ্রবাহ, শীত আরও বাড়তে পারে
- দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নতির জন্য আ. লীগের বিকল্প নেই
- রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তামার তারসহ ৩ চোর আটক
- ভাষার দাবিতে নারীদের ছিল সমান অংশগ্রহণ
- অপহরণ-হত্যা বাড়ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
- জঙ্গলে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ
- হুজির তিন জঙ্গির স্বীকারোক্তি, দুইজন পুনরায় রিমান্ডে
- মেহেরপুরে জামায়াতের রুকন বুলেট গ্রেফতার
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঘরের সিঁধ কেটে মা-দুই সন্তানকে কুপিয়ে জখম
- ৪৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেখল পাকিস্তান
- চবির ছাত্র হোস্টেল থেকে ছাত্রী উদ্ধার
- সৌদিতে মানবপাচারকারী চক্রের ৫ সদস্য ঢাকায় গ্রেফতার
- দেশের প্রথম পাতালরেলের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ সেচে সহযোগিতা করবে জার্মানি
- স্মার্ট বাংলাদেশ গড়াই হবে জাতির জনকের ঋণ শোধ
- এক হচ্ছেন রাজ-পরী!
- শিল্প-সংস্কৃতি একটি জাতির আত্মপরিচয় বহন করে: প্রধানমন্ত্রী
- পদ্মা নদীতে চাঁদাবাজি, আটক ২
- দেশবিরোধী কাজে জড়ালে বাতিল হবে নিবন্ধন
- কাতারের সড়কে ঝড়লো চার বাংলাদেশির প্রাণ
- এবার পুকুরে ধরা পড়েছে ইলিশ মাছ
- সরকারি সহায়তা পাওয়ায় কৃষকরা পেঁয়াজ চাষাবাদে আগ্রহী হচ্ছে
- ফুটন্ত পানিতে স্বামীর ‘বিশেষ’ অঙ্গ ঝলসে দিলেন স্ত্রী
- ১৪ এপ্রিল থেকে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা চালু: ভূমিমন্ত্রী
- দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির এক বিশাল সমীকরণ উন্মোচিত
- ‘ভেঙ্গেছে দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন প্রধানমন্ত্রীর
- বিয়ের তিন বছর পর সুখবর শোনালেন সমলিঙ্গ দম্পতি
- দেশে একজনও ঠিকানাবিহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- শারীরিক চাহিদা মেটাতে না পাড়ায় স্বামীকে হত্যা
- লাখ লাখ টাকা দিয়ে পঙ্গুত্ব কিনে বাড়ি ফিরলাম : আফসোস তসলিমার
- মিন্নির জামিন আবেদন শুনানিতে বিচারকের অপারগতা
- অবৈধ ইটভাটা বন্ধে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা
- রেললাইনে বসে মোবাইলে ব্যস্ত যুবক, কাটা পড়লেন ট্রেনে