• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা

অর্থ ছাড় ও বিল দাখিলের সময়সীমা নির্ধারণ করেছে সরকার

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২০ মে ২০২০  

চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের জন্য অর্থ ছাড় (অবমুক্তি) ও বিল দাখিলের নতুন সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার।

পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় অর্থ অবমুক্তি ও বিল দাখিলের বিষয়ে সম্প্রতি একটি পরিপত্র জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, আর্থিকখাতে শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে এই পরপত্র জারি করা হলো। বিশেষ করে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় অর্থ ছাড়ের সময়সীমা আগামী ১০ জুন।  তবে পরিচালন ও উন্নয়ন উভয়খাতে নতুন ব্যয় বিল দাখিলের সময়সীমা আরও চার দিন বাড়িয়ে ১৪ জুন করা হয়।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে পরিচালন ও উন্নয়ন উভয়খাতে ফেরত বিল দাখিল করতে হবে ২১ জুনের মধ্যে।  তবে উভয় বাজেটের আওতায় বিল নিষ্পত্তি ও চেক ইস্যুর সর্বশেষ তারিখ ৩০ জুন।  এছাড়া ১ জুন থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত ইস্যু করা চেকগুলোর মেয়াদ ১২ জুলাই পর্যন্ত বহাল থাকবে।  আর ১৬ থেকে ৩০ জুনের মধ্যে ইস্যুকৃত চেকগুলোর মেয়াদ থাকবে ২৩ জুলাই পর্যন্ত।

এতে বলা হয়েছে, বাজেট বরাদ্দের আওতায় বিদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আমদানি ও মূল্য পরিশোধের সর্বশেষ তারিখ ৩০ জুন।  যেসব ক্ষেত্রে ৩০ জুনের মধ্যে আমদানি ও মূল্য পরিশোধের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে না, সেসব ক্ষেত্রে অসুবিধার কারণগুলো চলতি অর্থবছরে স্থাপিত ঋণপত্রের (এলসি) বিপরীতে আগামী অর্থবছরে পরিশোধযোগ্য অর্থের পরিমাণ ইত্যাদি জানাতে হবে। সেক্ষেত্রে কারণগুলো বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে স্বয়ংসম্পূর্ণ  প্রতিবেদন অর্থ বিভাগে পাঠাতে হবে ২১ জুনের মধ্যে।  বাজেট বরাদ্দের বিপরীতে কোনো আমদানি এলসি স্থাপন বা নিষ্পত্তির সর্বশেষ তারিখ হচ্ছে ৩০ জুন।

পরিপত্রে আরও বলা হয়, নিরীক্ষা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়া এবং আর্থিকখাতে শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে কাজগুলো করা দরকার। অর্থবছরের শেষ দিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, দপ্তর বা সংস্থা দাখিল করা নিয়মিত বিল ও ফেরত বিলের ওপর নিরীক্ষা কর্তৃপক্ষ পূর্ব নিরীক্ষা করে থাকে।  এ কাজ সুষ্ঠু ও যথাযথভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে অর্থবছরের শেষে ব্যয় বিল দাখিল, চেক ইস্যু ও চেক নগদায়নের ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা বজায় রাখা দরকার। আর এ কারণেই চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের ব্যয় বিল দাখিল, চেক ইস্যু ও চেক নগদায়নের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।

নির্দেশনা প্রয়োগের স্বার্থে ট্রেজারি বিধিমালার এসআর ৮৫-এর কার্যকারিতা স্থগিত থাকবে বলেও পরিপত্রে বলা হয়েছে।

বরগুনার আলো