• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

ঐতিহাসিক অভিযানে মিলল ২০ কোটি ইয়াবা বড়ি

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২০ মে ২০২০  

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে মিয়ানমার। আর এ অভিযানে ২০ কোটি ইয়াবা বড়ি, সাড়ে ১২ মণ ভয়ঙ্কর মাদক মেথাফেটামিন, সাড়ে ৭ মণ হোরোইন এবং ৩ হাজার ৭৫০ লিটার মেথিলফেন্টানিল জব্দ করা হয়েছে। একইসঙ্গে মাদক উৎপাদনের বিপুল রাসায়নিক ও যন্ত্রপাতিও জব্দ করা হয়েছে।

জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ বিষয়ক বিভাগ এ অভিযানকে এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও সফল অভিযান বলে অভিহিত করেছে। একইসঙ্গে এটাকে ‘নজিরবিহীন’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শান প্রদেশে ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রায় তিন মাস এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। সেখানকার কথিত গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল এলাকা থেকে মাদকগুলো জব্দ করা হয়। পাহাড়ঘেরা অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের মাদক উৎপাদন ও ব্যবসা চলছিল।

অভিযানের সময় ৩৩ জন মাদক চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জেনেছে, বিপুল পরিমাণ এ মাদক মিয়ানমারসহ প্রতিবেশী দেশগুলোতে পাচার করার কথা ছিল।

জাতিসংঘের প্রতিনিধি জেরেমি ডগলাস বলেছেন, এই অভিযানের মাধ্যমে যে দৃশ্য বেরিয়ে এসেছে তা সত্যিকার অর্থেই ধারণার অতীত। আন্তর্জাতিক মাদক চক্রের যোগসাজশ ছাড়া এত বিপুল পরিমাণ মাদক উৎপাদন অসম্ভব।

জব্দ করা মাদকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হলো ফেন্টানিল। এটা হেরোইনের চেয়ে ৫০ গুণ এবং মরফিনের চেয়ে ১০০ গুণ বেশি শক্তিশালী।

আফগানিস্তানের পর সবচেয়ে বেশি হোরোইন উৎপাদিত হয় মিয়ানমারে। এছাড়া মিয়ানমার থেকেই বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডসহ এ অঞ্চলের প্রায় সব দেশেই মাদক পাচার হয়। আর এসব দেশ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপ আমেরিকাতেও চলে যায় চালান। সেদিক থেকে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে মিয়ানমার এ অভিযান পরিচালনা করে।

বরগুনার আলো