• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

কাঠ ধ্বংসকারী ঘুন বা উঁইপোকা দূর করার কার্যকরী উপায়

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৭ নভেম্বর ২০১৯  

সবারই জানা- ঘুন পোকা, উঁইপোকা বা টারমাইট এরা কাঠ ধ্বংসকারী পোকা। ভবনের কাঠের কাজ, আসবাবপত্রে ধ্বংসকারী সাদা পিঁপড়াকে উঁই পোকা বা টারমাইন বলে। এই সকল কাঠ ধ্বংস কারী পোকা ড্রাই উড টারমাইট শ্রেণীর অন্তর্গত।  

দুই ভাবে এসব কাঠ ধ্বংসকারী পোকা প্রতিরোধ করা যায়। যেমন- নির্মাণকাজের পূর্বের ব্যবস্থা ও নির্মাণকাজের পরের ব্যবস্থা।

নির্মাণ কাজের পূর্বের ব্যবস্থা

কাঠ ধবংসকারী পোকা প্রতিরোধক হিসাবে বিভিন্ন প্রকার কীটনাশক পাউডার বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। সাধারণত চার লিটার পানিতে নিম্নের যে কোনো একটি রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত করে দ্রবণ তৈরি করে কাঠে ব্যবহার করা হয়। কাঠে কিটনাশক ব্যবহারের পর কাঠ শুকিয়ে নিয়ে নির্দিষ্ট কাজে ব্যবহার করা হয়।  

 ক্যামিকেল ও পরিমাণ- DDT (৫%), BHC (০.৫%), Aldrin (০.২৫%), Heptachlor (০.২৫%), Chlordane (০.৫%)।  


নির্মাণ কাজের পরের ব্যবস্থা

কাঠের যে স্থানে উঁইপোকা বা টারমাইট আক্রান্ত সে স্থানে কেরোসিন যুক্ত রাসায়নিক ইমালশন (বাজারে কিনতে পাওয়া যায়) এর প্রলেপ দিতে হবে। আর এতে করে টারমাইন বা উঁইপোকার আক্রমণ থেকে কাঠকে রক্ষা সম্ভব। কাঠে কেরোসিন তেল ব্যবহার করলে দীর্ঘ দিন ঘুন থেকে মুক্ত থাকা যায়।

> তাছাড়া রং অথবা আলকাতরা ব্যবহার করলে পোকা ও ঘুন আক্রমণ করতে পারে না।

> আসবাব জাতীয় কাঠে পোকা যেন না লাগে তার জন্য তরল পদার্থ- তারফিন, বিষ, কেরোসিন কাঠের গায়ে লাগানো যেতে পারে। অন্যান্য কাজে ব্যবহৃত কাঠে আলকাতরা বা গাড় রঙ লাগালে অনেক দিন পর্যন্ত পোকা থেকে নিরাপদ থাকা সম্ভব।

> কাঠের ভেতরে যদি একবার পোকা ঢুকে যায় তবে সে পোকা তাড়ানো বা মেরে ফেলা খুবই কঠিন। বিশেষ করে এক ধরণের কাঠ পোকা দেখতে সাদা, আর লম্বা ১ ইঞ্চি ।এই পোকাগুলো কাঠের ভেতরেই বাসা বাধে। এরা যখন কাঠ কাটে তখন শব্দ শোনা যায়। এই পোকা তাড়ানো সম্ভব না। এদেরকে মেরে ফেলতে হয়। তাই ইনজেকশনের সিরিঞ্জ দিয়ে বিষ প্রায়োগ করতে হবে যে ছিদ্র দিয়ে পোকা ঢুকে।

> নিমপাতা প্রকৃতির এক আশ্চর্য দান। এই পাতায় আছে পোকামাকড় দূর করার অনন্য ক্ষমতা। ঘরের কোণায়, আলমারিতে, তোশকের নিচে শুকনো নিমপাতা দিয়ে রাখুন। ঘরে কোনো পোকামাকড়ই আসবে না।

বরগুনার আলো