কালিমার দ্বিতীয় অংশ ‘মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ (সা.) এর মর্ম
আল্লাহ তায়ালা, মুহাম্মাদ (সা.) এর ওপর ঈমান আনয়ন, তাঁর আনুগত্য ও অনুসরণকে সফলতা, মুক্তির চাবিকাঠি, দুনিয়া-আখেরাতে ভাগ্যবান হওয়ার মানদণ্ড বানিয়েছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন, ‘আর যে কেউ আল্লাহ ও তার রাসূলের আদর্শ মেনে চলবে, সে লাভ করবে মহাসাফল্য।’ (আহজাব: ৭১)। এই আয়াত থেকে বুঝা যাচ্ছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর অনুসরণে রয়েছে মহা সফলতা। তাঁর অবাধ্যতা ও অনুসরণ না করার মাঝে রয়েছে ব্যর্থতা ও খোদায়ী বিধানের লঙ্ঘন।
যেমনটি আল্লাহ তায়ালা সূরা নুরে ঘোষণা করেছেন, ‘অতএব, যারা তার হুকুমের বিরুদ্ধাচরণ করবে তারা যেন ভয় করে, না জানি তাদের ওপর যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি এসে পড়ে।’ (সূরা নুর: ৬৩)।
উল্লিখিত আয়াতে রাসূল (সা.) এর আনুগত্য ও অনুসরণে সফলতা ও কামিয়াবির নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে। অপরদিকে তার অবাধ্যতায় দুনিয়াতে বিপদ-আপদ ও আখেরাতে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তির ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে। কোরাআনের ন্যায় হাদিস শরিফেও রাসূল (সা.) এর আনুগত্য ও অনুসরণের ওপর অনেক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। ওই হাদিসগুলোর আলোচনা শুনলে মনে হবে, ভবিষ্যতে কী কী ফেতনা হবে, তা তিনি বলে দিচ্ছেন। যেমন হজরত হুজাইফাতুল ইয়ামান (রা.) থেকে বর্ণিত যে, ‘রাসূল (সা.) কেয়ামত পর্যন্ত যা ঘটবে, সকল ঘটনার বর্ণনা দিয়ে গেছেন। সাহাবাদের মধ্যে যারা স্মরণ রাখার ছিলেন, স্মরণে রেখেছেন আর যারা ভুলে যাওয়ার ছিলেন তারা ভুলে গেছেন। (সহিহ মুসলিম: ৭৪৪৭)।
তিরমিজিতে বর্ণিত এক হাদিসে সুন্নাহের অনুসারী ও এর প্রতি বিদ্বেষীর চিত্র খুব সুন্দরভাবে তোলে ধরা হয়েছে। হজরত আবু রাফে এবং হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) বলেছেন তোমাদের মধ্য থেকে কাউকে যেন কখনো এমন অবস্থায় না পাই যে, সে সিংহাসনে বসে আছে, এমতাবস্থায় তার নিকট আমার কোনো অদেশ বা নিষেধ পৌঁছে। অত:পর সে বলে দেয়, আমি আল্লাহ তায়ালার কিতাবের মধ্যে যা কিছু আছে তার অনুসরণ করি। এগুলো মানি না। (তিরমিজি: ২৮৭৫)।
তিরমিজি শরিফের অন্য এক হাদিসে বিষয়টি আরো সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। হুজুর (সা.) বলেন, আমার কোনো হাদিস কারো কাছে পৌঁছবে, সে হেলান দিয়ে বলতে থাকবে, তোমাদের এবং আমাদের মাঝে আল্লাহর কিতাব রয়েছে। তাতে যাকে হালাল বলা হয়েছে, আমরা তাকে হালাল মানবো। আর যাকে হারাম বলা হয়েছে, আমরা তাকে হারাম মানবো। রাসূল (সা.) বলেন, স্বরণ রাখ, আল্লাহর রাসূল যাকে হারাম করেছেন, তা হারাম হওয়ার দিক থেকে আল্লাহ তায়ালার হারামকৃত বস্তুর মতোই। (তিরমিজি: ২৮৭৬)।
আবু দাউদ শরিফে একটি হাদিসে বর্ণিত আছে, রাসূল (সা.) বলেন, স্বরণ রাখ, আমি যে জিনিসের আদেশ ও নিষেধ করেছি অর্থাৎ প্রত্যেক আদেশ ও নিষেধ যা (হাদিসের মাধ্যমে প্রমাণিত) তা কোরআনের আদেশ ও নিষেধের মতো বরং কোনো কোনো স্থানে কোরআনে বিদ্যমান আদেশ ও নিষেধের চেয়ে আরো বেশি বিস্তারিতভাবে সুন্নায় বর্ণনা করা হয়েছে। (আবু দাউদ : ৩০৫২)।
প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আবু দাউদ (রহ.) তার কিতাবে, ইরবাজ ইবনে সারিয়া (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেন যে, সাহাবি বলেন, ‘রাসূল (সা.) একদিন আমাদের নিয়ে নামাজ পড়লেন। অতপর: নামাজ শেষে আমাদের দিকে ফিরে হৃদয়গ্রাহী একটি ভাষণ দিলেন। আমাদের চক্ষু সিক্ত হলো, অন্তর ভয়ে কেঁপে উঠল। ওই মুহূর্তে এক ব্যক্তি বলে ওঠলেন, হে আল্লাহর রাসূল! এই ভাষণ বিদায়ী ব্যক্তির অন্তিম বাণীর মতো মনে হচ্ছে। তাই আপনি আমাদেরকে আরো কিছু নসিহত করুন! হুজুর (সা.) বলেন, আমি তোমাদেরকে তাকওয়া অবলম্বন করা, শাসকদের অনুসরণ করার ওসিয়ত করছি; চাই শাসক হাবশি গোলাম হোক না কেন। কেননা তোমরা আমার পর অনেক ইখতেলাফ দেখতে পাবে। ওই সময় তোমাদের ওপর আবশ্যক হলো, আমার এবং আমার হেদায়েতপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নতকে মজবুতভাবে আঁকড়ে ধরা। তোমাদেরকে নব আবিস্কৃত বিষয় (বিদআত) থেকে সতর্ক করছি। কেননা নব আবিস্কৃত বিষয় দ্বীনের মধ্যে বিদআত। আর প্রত্যেক বিদআত গোমরাহ।’ (আবু দাউদ: ৪৬০৭)।
আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে সুন্নতের অনুসারিদের জন্য রয়েছে ভালবাসা এবং ক্ষমার ওয়াদা। কোরআন এবং হাদিসে সুন্নত তথা রিাসূল (সা.) এর রীতি-নীতি অনুসরণের অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। এই বিষয়ে উলামায়ে কেরামের স্বতন্ত্র কিতাব আছে। ডা. আব্দুল হাই আরিফি (রহ.) এর ‘উসওয়ায়ে রাসূলে আকরাম (সা.)’ নামে একটি চমৎকার কিতাব রয়েছে। নিম্নে রাসূল (সা.) এর সুন্নত অনুসরণের কিছু ফজিলত উল্লেখ করা হলো।
পবিত্র কোরআনের সূরা আলে ইমরানের ৩১ নংম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন, ‘হে নবী! আপনি (লোকদেরকে) বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাসতে চাও তাহলে আমার অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দেবেন। আর আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ এই আয়াত দ্বারা বুঝা যাচ্ছে কারো আল্লাহর ভালবাসা ওই সময় অর্জিত হবে, যখন সে রাসূল (সা.) এর আনুগত্য ও অনুসরণ করবে। কতোই না ভাগ্যবান ওই সমস্ত লোক, যারা জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে, প্রতিটি ক্ষণে রাসূল (সা.) এর সুন্নতের অনুসরণ করে আল্লাহর ভালবাসা ও তার পক্ষ থেকে ক্ষমা পেয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকেও যেন ওই সমস্ত সৌভাগ্যবান লোকদের অন্তর্ভুক্ত করেন সেই কামনা করি।
সুন্নতের অনুসারীরা জান্নাতে রাসূলুল্লাহ (সা.) এর সঙ্গে থাকবে:
হজরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) বলেন, ‘রাসূল (সা.) আমাকে বলেছেন, যে আমার সুন্নতের ওপর আমল করল, সে আমাকে ভালবাসল। আর যে আমাকে ভালবাসল, সে আমার সঙ্গে জান্নাতে থাকবে।’ (তিরমিজি: ২৬৭৮)।
সুন্নতের প্রচার-প্রসারকারীদের জন্য রয়েছে উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন দায়েমী প্রতিদান:
কাসির ইবনে আব্দুল্লাহ তার দাদা থেকে বর্ণনা করেন যে, আমি রাসূল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি আমার অনুপস্থিতিতে আমার সুন্নতের প্রচার-প্রসার করবে, সে সুন্নতের ওপর আমলকারীর সমপরিমাণ সওয়াব পাবে। (ইবনে মাজা: ২১০)। উম্মতের ফেতনা-ফাসাদের সময় সুন্নতের ওপর আমলকারীরা একশত শহিদের সওয়াবের অধিকারী হবে।
প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ইমাম বায়হাকি (রহ.) নিজ কিতাব ‘আজ জুহদুল কাবীর’ এ নিজের মুখস্থ হাদিস থেকে বর্ণনা করেন, ‘রাসূল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি আমার উম্মতের ফেতনা-ফাসাদের সময় আমার সুন্নতকে শক্তভাবে আঁকড়ে ধরবে সে একশত শহিদের সওয়াব পাবে।’ হজরত আবু হুরায়রা (রা.) রাসূলুল্লাহ (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘আমি তোমাদের মাঝে দু’টি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যতক্ষণ পর্যন্ত এই দু’টিকে আঁকড়ে থাকবে তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না। আর তা হলো আল্লাহর কিতাব এবং তার রাসূলের সুন্নত।’ (মুয়াত্তা মালেক: ২৬১৮)।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) বলেন, ‘আমার প্রত্যেক উম্মত জান্নাতে যাবে ওই ব্যক্তি ব্যতিত, যে আমাকে অস্বীকার করে। সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! অস্বীকার দ্বারা কী উদ্দেশ্য? রাসূল (সা.) বললেন, যে আমার অনুসরণ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যে আমার অবাধ্যতা করে সে আমাকে অস্বীকার করে।’ অর্থাৎ রাসূল (সা.) এর অনুসরণকারী জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর অস্বীকারকারী জান্নাত থেকে বিরত হবে।
যে জিনিস থেকে নিষেধ করা হয় তা থেকে বিরত থাকা:
রাসূলুল্লাহ (সা.) এর আনুগত্য কোন বিষয়ের মধ্যে, আর কোন জিনিসের মধ্যে অবাধ্যতা, তা রাসূল (সা.) নিজেই বলে দিয়েছেন। ইমাম মুসলিম (রহ.) হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘আমি যে জিনিস থেকে তোমাদেরকে নিষেধ করছি তা থেকে বিরত থাক। আর আমি যে কাজের আদেশ করছি সাধ্যানুযায়ী তা পালন কর। তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতেরা অধিক প্রশ্ন করা এবং তাদের নবীদের বিরোধিতা করার কারণে ধ্বংস হয়েছে।’ (মুসলিম: ৬২৫৭)।
তোমাদের মধ্যে ওই সময় পর্যন্ত কেউ মুমিন হতে পারবে না:
ঈমানের কষ্টিপাথর বা ঈমান পরিমাপ করার যন্ত্র, যার মাধ্যমে ঈমানের মান নির্ধারণ করা যাবে, রাসূল (সা.) তা সুস্পষ্টভাবে বলে গেছেন। রাসূল (সা.) বলেন, ‘হে লোক সকল! তোমাদের ঈমান যাচাই করার কষ্টিপাথর কী? এমন কোন যন্ত্র আছে যার মাধ্যমে তোমরা তোমাদের ঈমানকে পরিমাপ করতে পারবে? রাসূল (সা.) নিজেই বলেন, তোমাদের মধ্যে কোনো ব্যক্তি ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তার ইচ্ছা, আকাক্সক্ষা, অভিলাষ আমার আনীত দ্বীনের অধীনে না হবে।’ (বুখারি: ১৫)। অর্থাৎ ঈমান যাচাইয়ের কষ্টিপাথর হলো, ঈমানের দাবীদারের কামনা-বাসনা, ইচ্ছা-আকাক্সক্ষা যদি রাসূল (সা.) এর আনীত দ্বীন মোতাবেক হয় তাহলে তা ঈমান হবে। আর যদি এমন না হয় বরং তার ইচ্ছা-আকাঙ্খা, কামনা-বাসনা রাসূল (সা.) এর আনীত দ্বীনের বিপরীত হয়, তাহলে তা শুধুই ঈমানের দাবি হবে। অথবা এখনো পর্যন্ত তার ঈমান পরিপূর্ণ হয়নি।
এই জন্য অন্তরের অন্তরস্থল থেকে একজন মুসলমানের কামনা-বাসনা, ইচ্ছা-আকাঙ্খা ইসলামে বাতলানো পদ্ধতিতেই হওয়া উচিত। হ্যাঁ, আমলের ত্রুটি হতে পারে, তাহলে তাকে আমলের কমতি বলা হবে। বিশ্বাসের নয়। মোটকথা যদি অন্তরের মধ্যেই ইসলামের আদেশ ও নির্দেশাবলীর ব্যাপারে সন্দেহ অথবা ঘৃণা থেকে যায়, তাহলে এমন ঈমানদারদের জন্য তার ঈমান নিয়ে গভীর চিন্তা ফিকির করা উচিত।
প্রত্যেক ব্যক্তি যেন তার অন্তরের খোঁজ-খবর নেয় যে, কামনা-বাসনা, চিন্তা-চেতনা ইসলামের অধীনে কীনা? যদি অধীনে হয় তাহলে আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করবে। অন্যথায় তাওবা ও ইস্তেগফার পড়ে, নিজ কামনা-বাসনাকে ইসলাম মোতাবেক করে নেবে। দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করা যে, আমার কামনা-বাসনা তাই, যা রাসূলুল্লাহ (সা.) বলে দিয়েছেন। তাঁর পছন্দ আমার পছন্দ আর তাঁর অপছন্দ আমার অপছন্দ। এটাই ঈমানের কষ্টিপাথর। যার মাধ্যমে প্রত্যেক ব্যক্তি তার ঈমানকে যাচাই করতে পারে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের ইচ্ছা, আকাঙ্খা, কামনা-বাসনা আর জীবনের অভিলাষকে রাসূলুল্লাহ (সা.) এর আনিত দ্বীনের অধীন করে দিন। আমিন।
বরগুনার আলো- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- বরিশালে মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৪টি মামলা, অর্থদণ্ড আদায়
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- আদালতের রায়ের ওপরে কিছু নেই: বুয়েট উপাচার্য
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন কি না বুঝে নিন লক্ষণে
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- মাত্র ১২০ টাকার বিনিময়ে পুলিশে চাকুরি পেল বরিশালের ৫৮ জন
- শবে কদরের নামাজের নিয়ত ও পড়ার নিয়ম
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- বাতাসের চাপ থেকে বিদ্যুৎ: বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি স্টার্টআপ
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে ঈদ মার্কেট