• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

গবেষণা: সংসার সুখের হয় পুরুষের চাকরির ধরণ বুঝে!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২০ জানুয়ারি ২০২০  

বিগত কয়েক বছরে বিশ্বব্যাপী বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা গিয়ে দাড়িয়েছে ২৫১ দশমিক ৮ শতাংশে। শুধু মালদ্বীপেই ৩০ জনের মধ্যে ৩ জনের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে থাকে। এজন্য বিবাহ বিচ্ছেদের দিক দিয়ে দেশটি সবার শীর্ষে রয়েছে।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংসার টিকে থাকে পুরুষের রোজগারের উপর। কার কোন ধরণের চাকরি ও মাসে কত উপার্জন করে, সে দিকটিই সমাজে বেশি প্রাধান্য পায়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর আলেকজান্দ্রা কিলোওয়াল্ড ১৯৭০ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ৩০০ দম্পতির তথ্য সংগ্রহ করে গবেষণা করেছেন। 

যদিও বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য আরো অনেক কারণ সংশ্লিষ্ট রয়েছে, তবে তার মধ্যে ৩০ শতাংশই পুরুষের অল্প রোজগার ও বেকারত্বের কারণেই হয়ে থাকে। এমনই তথ্য মিলেছে গবেষণায়। আরো জানা যায়, যেসব পুরুষরা পার্ট টাইম চাকরি করে তাদের ক্ষেত্রে বিবাহ বিচ্ছেদের আশঙ্কা বেশি। কারণ তারা সংসারের স্বচ্ছলতার জন্য সর্বদা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ থাকেন। যার প্রভাব তাদের বিবাহিত জীবনে পড়ে। তখন যেন অর্তই সব সুখের মূল হিসেবে দেখা দেয়!

অন্যদিকে, নারীর কর্মজীবন কিন্তু ব্যক্তিজীবনে সেভাবে প্রভাব ফেলে না। বর্তমানে অনেক নারীই ঘর ও অফিস দু’টোই সমানভাবে চালাচ্ছে। এজন্য পরিবারের উৎসাহ অনেকটাই প্রয়োজন পড়ে। তবে তাদের অল্প রোজগার হলেও বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটার আশঙ্কা থাকে না।

শুধু বিবাহিত দম্পতিই নয় বরং গবেষণায় উঠে এসেছে যারা প্রেম করছেন তাদের বিষয়ও। প্রতিবেদন অনুসারে- একজন পুরুষ দেখতে যতই সুন্দর কিংবা স্মার্ট হোক না কেন একজন নারী প্রেম করার আগে অবশ্যই তার সামাজিক গ্রহণযোগতা বিবেচনা করবে। এজন্য প্রথমেই চাকরির ধরণকে তার যোগ্যতা হিসেবে দেখা হয়, তারপর পারিবারিক বিষয়াদি। ৭৫ শতাংশ নারীই পুরুষের কর্মজীবনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে!

সূত্র: ব্রাইটসাইড  

বরগুনার আলো