• বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩ ১৪৩১

  • || ০৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান তিন দেশ সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী লাইলাতুল কদর মানবজাতির অত্যন্ত বরকত ও পুণ্যময় রজনি শবে কদর রজনিতে দেশ ও মুসলিম জাহানের কল্যাণ কামনা প্রধানমন্ত্রীর সেবা দিলে ভবিষ্যতে ভোট নিয়ে চিন্তা থাকবে না জনপ্রতিনিধিদের জনসেবায় মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে পারলে ভোটের চিন্তা থাকবে না দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে চীনের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে প্রেসিডেন্টকে শেখ হাসিনার চিঠি রূপপুরে আরেকটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য আহ্বান রূপকল্প বাস্তবায়নে অটিজমের শিকার ব্যক্তিদেরও সম্পৃক্ত করতে হবে

চিকিৎসকদের কাছ থেকে রাজস্ব আদায় কার্যক্রম জোরদার

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

দেশে নিবন্ধিত চিকিৎসকদের প্রায় অর্ধেকই হিসাবমতো রাজস্ব পরিশোধ করছেন না বলে উঠে এসেছে কর অঞ্চল-১০-এর এক প্রতিবেদনে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার নির্দেশে চলতি অর্থবছর এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) ও কর অঞ্চল-১০ যৌথভাবে চিকিৎসকদের কাছ থেকে রাজস্ব আদায় কার্যক্রম জোরদার করেছে বলে জানা গেছে।

কর অঞ্চল-১০ এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে অনেক চিকিৎসককে এনবিআর দপ্তরে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে প্রতিদিন বা মাসে গড়ে কতজন রোগী দেখছেন এবং কত করে নিচ্ছেন তা জানতে চাওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ নামিদামি চিকিৎসক এ সময় এনবিআর কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন তাঁরা দৈনিক চার-পাঁচজনের বেশি রোগী দেখেন না। এ সময় এনবিআরের তদন্ত কর্মকর্তারা ওই চিকিৎসকের সামনেই তাঁর কাছে রোগী দেখানোর জন্য তাঁর চেম্বারে ফোন করলে জানা হয় আগামী ১৫-২০ দিন বা এক মাসে কোনো সিরিয়াল দেওয়া যাবে না। তখন ওই চিকিৎসক জানান, তিনি পাঁচজনের কাছ থেকে অর্থ নিলেও অন্যদের বিনা পয়সায় দেখেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নামিদামি চিকিৎসকদের কাছে সমাজের অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তিরা চিকিৎসা নিতে আসেন। এতে তাঁদের মধ্যে সুস্পর্ক গড়ে ওঠে। এনবিআর থেকে হিসাবমতো রাজস্ব আদায়ের জন্য যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক প্রভাবশালী ব্যক্তিকে দিয়ে রাজস্ব পরিশোধে চাপ না দিতে তদবির করান। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রাজস্ব ফাঁকিবাজ চিকিৎসক প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছেও সঠিক তথ্য দেন না।

এছাড়া হাসপাতালের সঙ্গে যোগসাজশে রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ আছে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে। রোগী দেখার জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়ার আগেই চিকিৎসকদের অনেকে হাসপাতাল বা ক্লিনিকের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কতজন রোগী দেখবেন তার প্রকৃত তথ্য কোথাও সরবরাহ না করার শর্ত দেন। হাসপাতাল বা ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের প্রচার-প্রসারের স্বার্থে তা মেনে নিয়ে থাকে বলে এনবিআরের তদন্তে উঠে এসেছে।

বরগুনার আলো