• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

দুনিয়া ও আখেরাতের নিরাপত্তার দোয়া

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৮ মার্চ ২০২০  

 

মুমিন ব্যক্তি কখনো আতঙ্কিত হয়না। সে সর্বদা মহান আল্লাহর ফয়সালা ও সিদ্ধান্তের ওপর সমর্পিত থাকে। বিশেষ করে বান্দা যখন আল্লাহ তায়ালার হুকুম মেনে চলে তবে তার জীবন হয় চিন্তামুক্ত। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘জেনে রাখো, আল্লাহর বন্ধুদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না। (সুরা ইউনুস :৬২)

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যখন কোনো ব্যক্তি মহামারিতে পতিত হয় এবং নেকির আশায় সে ধৈর্য সহকারে সেখানে অবস্থান করে এবং এ বিশ্বাস রাখে যে, আল্লাহ তায়ালার হুকুম ব্যতীত কিছুই হয় না, তাহলে সে শহীদের মর্যাদা লাভ করে। (সহিহ বুখারি :৫৪০২)

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনই সকাল হলে ও সন্ধ্যা হলে এই দোয়া পড়া ছাড়তেন না (সর্বদা তিনি সকালে ও সন্ধ্যায় এগুলো বলতেন), ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল আফওয়া ওয়াল আফিয়াতা ফিদ দুনইয়া ওয়াল আখিরাহ। আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল আফওয়া ওয়াল আফিয়াতা ফি দ্বীনি ওয়া দুনইয়াইয়া, ওয়া আহলি ওয়া মা-লি। আল্লাহুম্মাস তুর আউরাতি ওয়া আ-মিন রাউআতি। আল্লাহুম্মাহ ফাযনি মিম বাইনি ইয়াদাইয়া ওয়া মিন খালফি, ওয়া আন ইয়ামিনি ওয়া আন শিমালি, ওয়া মিন ফাউকি। ওয়া আউযু বিআযামাতিকা আন উগতা-লা মিন তাহতি’।

অর্থ: ‘হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি তোমার নিকট ইহকালে ও পরকালে নিরাপত্তা চাচ্ছি। হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি তোমার নিকট আমার ধর্ম ও পার্থিব জীবনে এবং পরিবার ও সম্পদে ক্ষমা ও নিরাপত্তা ভিক্ষা করছি। হে আল্লাহ! তুমি আমার লজ্জাকর বিষয়সমূহ গোপন করে নাও এবং আমার ভীতিতে নিরাপত্তা দাও। হে আল্লাহ! তুমি আমাকে আমার সম্মুখ ও পশ্চাৎ, ডান ও বাম এবং উপর থেকে রক্ষণাবেক্ষণ কর। আর আমি তোমার মাহাত্ম্যের উসিলায় আমার নিচে ভূমিধ্বস থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।’ (মুসনাদ আহমাদ : ২/২৫; ইবনে মাজা : ২/১২৭৩; মুসতাদরাক হাকেম : ১/৬৯৮; মাওয়ারিদুয যামআন : ৭/৩৮১-৩৮৩; সহিহুত তারগিব : ১/৩৪৩)

বরগুনার আলো