দেশের এই ব্যক্তির সংগ্রহে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সময়কার অনেক গাড়ি
ছোটবেলায় আমরা কম-বেশি সবাই ‘আমার শখ’ শিরোনামের রচনা লিখেছি। সেখানে একেকজন একেক রকম শখের কথা লিখতো। কারো শখ ছিল বাগান করা, কারো শখ ডাকটিকিট সংগ্রহ করা আবার কেউ লিখতো দেশ বিদেশ ঘোরা। কিন্তু কারো প্রিয় শখ হিসেবে গাড়ি সংগ্রহ করা- এমনটা কখনো দেখেছেন বা শুনেছেন?
আজ এমনই একজন শৌখিন মানুষের কথা বলব, যার শখই হচ্ছে গাড়ি সংগ্রহ করা। পুরোনো সব গাড়ি দূর দূরান্ত থেকে সংগ্রহ করে, বছরের পর বছর ধরে তার শখ মিটিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশেরই একজন গাড়ি সংগ্রাহক মাহমুদুল ফারুক। তার সংগ্রহের গাড়িগুলো একে তো ক্লাসিক, তার উপরে এসবের সঙ্গে মিশে আছে অনেক ইতিহাস!
এই সংগ্রহশালায় আছে জাপান, আমেরিকা, ইতালি, ব্রিটেন, জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশের গাড়ি
ঢাকার উত্তরার মইনার টেকে মাহমুদুল ফারুকের খামারবাড়িতে প্রবেশ করতেই দেখা মিলল বিশাল বড় রাস্তা। গেটের দারোয়ান জানালেন, এটি মাহমুদুল ফারুকের খামারবাড়ি। এরমধ্যেই তার শখের গাড়ি সংগ্রহশালা। আমরা তার হাতের ইশারায় আরেকটি গেট দিয়ে প্রবেশ করলাম। প্রবেশ করতেই চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। এ তো দেখি এক গাড়ির রাজ্যে ঢুকে পড়লাম। শুধু গাড়ির রাজ্য বললেও ভুল হবে। চারদিকের গাছপালা, পাখির কিছিরমিছির ডাক আর বাতাসের দোল যেন পুরো জায়গাটাকে স্বর্গে পরিণত করে রেখেছে। ঢুকতেই চোখে পড়লো সেনাবাহিনীর ব্যবহূত একটি গাড়ি। একটু এগিয়ে গিয়ে দেখলাম বেশ কয়েকজন মিস্ত্রি গাড়িগুলো ঠিক করতে ব্যস্ত। আবার কয়েকজনকে দেখলাম গাড়িগুলো পরিষ্কার করতে।
গাড়ির এই সংগ্রহশালায় একেকটা গাড়ির অবস্থা একেকরকম। কোনোটি এখনো চলাচল যোগ্য, কোনোটির সবই ঠিক শুধু বসার সিট নেই, আবার কোনোটি পড়ে আছে মুমূর্ষু রোগীর মতো! তবে আমরা গিয়ে দেখলাম ‘চট্টগ্রাম-ক-২১৩৩’ নম্বরের গাড়িটির মেরামত চলছে। গাড়ি ঠিক করছেন আলী হোসেন। তিনি জানালেন, এটা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ব্যবহার করতেন। মিস্ত্রি আর কিছু বললেন না, তিনি আমাদেরকে নিয়ে গেলেন মাহমুদুল ফারুকের কাছে। টিনের একটি ঘর। তার মধ্যে চেয়ার টেবিল নিয়ে বসে আছেন। আমাদেরকে দেখেই বললেন, ‘আপনাদের জন্য অপেক্ষা করছি। একটু কাজ ছিল তাও বসে আছি। সকাল করে এলে ভালো হতো।’ গিয়েই আড্ডায় মুখর হলাম মাহমুদুল ফারুকের সাথে। প্রথমেই আর কোনো প্রশ্ন না করেই জিজ্ঞেস করলাম বঙ্গবন্ধুর ব্যবহূত গাড়িটির কথা।
চট্টগ্রাম-ক-২১৩৩
‘চট্টগ্রাম-ক-২১৩৩’ ও একটি ইতিহাস
‘এটা ঠিক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গাড়ি নয়। এটা বঙ্গবন্ধু ব্যবহার করেছিলেন। গাড়িটি চট্টগ্রামে ছিল। উনি যখন চট্টগ্রামে যেতেন তখন এটা ব্যবহার করতেন।’—এভাবেই চট্টগ্রাম-ক-২১৩৩ নম্বরের ঐতিহাসিক গাড়িটির ব্যাখ্যা দিলেন মাহমুদুল ফারুক।
গাড়িটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসও। পাক সেনাবাহিনীর কাছ থেকে গাড়িটি ছিনিয়ে মুক্তিবাহিনীরা যুদ্ধের সরঞ্জাম আনা নেওয়ার কাজে ব্যবহার করতেন। তবে কোনো এক যুদ্ধ আক্রান্ত ক্ষণে এই গাড়িটিও মানুষের মতো গুলিবিদ্ধ হয় পাক হানাদারের হাতে। তিনি আমাদেরকে গাড়ির দিকে এগিয়ে নিয়ে বললেন, ‘এই গাড়িটিও রেহাই পায়নি পাকিস্তানিদের গুলির আঘাত থেকে।’ গাড়িটি কীভাবে সংগ্রহ করলেন? তিনি জানালেন, বন বিভাগ গাড়িটি নিলামে তোলে। ওই নিলামে গাড়িটি তার হাতছাড়া হয়ে যায়। পরে যিনি গাড়িটি নিলাম থেকে কিনেছিলেন তার কাছ থেকে মাহমুদুল ফারুক বেশ চড়া দামে কিনেছেন গাড়িটি। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু এটি ব্যবহার করতেন বলেই গাড়িটি এখন অমূল্য সম্পদ।’
গাড়ির এই সংগ্রহশালায় একেকটা গাড়ির অবস্থা একেকরকম
প্রতিটি গাড়িই বহন করছে গল্প!
‘তোমরা পুরো জায়াগাটা ঘুরে দেখো, এরপর কথা হবে।’ ফারুকের কথামতো আমরা পুরো জায়গাটা ঘুরে দেখতে লাগলাম। এখানে আরো কিছু লোককে দেখা গেল গাড়ির কাজ করতে। কিছুটা ওয়ার্কশপের মতোই মনে হয় জায়গাটাকে। সংগ্রহে থাকা গাড়িগুলো রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তারা কাজ করেন। পাশাপাশি নতুন সংগ্রহ করে আনা মুমূর্ষু গাড়িগুলোকে মেরামত করে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে আসেন তারা। গোটা প্রক্রিয়া নিজহাতে তত্ত্বাবধান করেন মাহমুদুল ফারুক। ইন্টারনেট খুঁজে নকশা বের করে সেই মতো নিজেই ডিজাইন করেন। এছাড়া গাড়ি বই পড়ে, নেট ঘেঁটে তথ্য খুঁজে বের করেন।
একটা গাড়ি শুধু মেরামত করলেই চলে না। গাড়িকে তার আসল রূপ ফিরিয়ে দিতে হয়, না হয় গাড়িটির যে কোনো মূল্য নেই! জোড়াতালির কাজ একদম পছন্দ নয় ফারুকের। অনেক সময় গাড়িগুলো বিভিন্ন অংশ এদেশে খুঁজে পাওয়া যায় না, এমনকি দেখা যায় বিদেশেও পাওয়া কষ্টকর! তবুও তিনি ধৈর্য ধরে দেশের বাইরে থেকে পার্টস এনে কাজ করেন। তাই সময়ও লাগে প্রচুর একেকটি গাড়ির আদিরূপ ফিরিয়ে আনার জন্য। তিনি বলেন, ‘একেকটা গাড়ি আমার কাছে সন্তান সমতূল্য।’
বর্তমানে ৬০টিরও বেশি গাড়ি আছে তার সংগ্রহে। প্রতিটি গাড়িরই রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন গল্প। একাত্তরের যুদ্ধে ব্যবহূত গাড়ি যেমন তার সংগ্রহে আছে তেমনি আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহূত গাড়িও। ব্রিটিশ আর্মি, জাপানিজ আর্মিদের ব্যবহার করা গাড়িও আছে মাহমুদুল ফারুকের কাছে। সংগ্রহে আছে জাপান, আমেরিকা, ইতালি, ব্রিটেন, জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশের গাড়ি। ব্র্যান্ডগুলোও যেনতেন নয়! রোলস রয়েলস, অস্টিন, শেভরোলেট, ফিয়েট, মারসিডিজ বেঞ্জ, টয়োটা, ভক্সওয়াগন, মরিস মাইনর, মাজদা, জাগুয়ারসহ আরো বেশকিছু ব্র্যান্ডের ক্ল্যাসিক মডেলের গাড়ি সংগ্রহ করেছেন তিনি।
ভিনটেজ গাড়ির ইঞ্জিন
শুধু গাড়ি নয়...
মাহমুদুল ফারুকের এই সংগ্রহশালা দেখে চোখের সামনে ভাসতে থাকলো হলিউড সিনেমার গাড়িগুলো। দেখতে ঠিক একই গাড়িগুলো! আর শুধু গাড়িই নয়, তার সংগ্রহে আছে বাইক, নৌকা, স্পিডবোড, ট্রাক্টর ও কেরোসিনে চালিত ফ্রিজ। বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই হয়তো জানেন না বিদ্যুৎ আসার আগে কেরোসিনে চালিত ফ্রিজের ব্যবহার ছিল। ট্রিয়াম্প অব ইংল্যান্ড, ইতালিয়ান ভেসপা, ইতালিয়ান ল্যামব্রেটা, জাপানের হোন্ডা, মোটো গুজ্জি, ইন্ডিয়ান রয়েল এনফিল্ড, ডুকাটির মতো ব্র্যান্ডগুলোর ভিনটেজ বাইক আছে তার সংগ্রহে। গাড়ির মতো বাইকেরও গল্প আছে। তার সংগ্রহে একটি বাইক আছে ইন্ডিয়ান ইউএসএ-১৯৪২ মডেলের। যেটি ব্রিটিশ আর্মিরা জাপানিজ আর্মিদের বিরুদ্ধে বার্মা ফ্রন্টে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহার করেছিল। সবকিছুই আকর্ষণীয়, তবে তার সংগ্রহশালার মধ্যে লাল রঙের একটি ট্রাক্টর বেশ নজর কাড়লো। মাহমুদুল ফারুক জানালেন, এই ট্রাক্টরের কাহিনি বেশ মর্মান্তিক। কতটা মর্মান্তিক?
কুষ্টিয়া থেকে আনা হয় এই ট্রাক্টর
দেশে আসা প্রথম ট্রাক্টর
কুষ্টিয়ার এক জমিদার পুত্র আমেরিকা থেকে ট্রাক্টরটি কিনে আনেন। এই ট্রাক্টরটি দিয়ে চাষের পাশাপাশি ধানও মাড়ানো যায়। ট্রাক্টরটি আনার পর থেকে জমিদারের ছেলে তাদের বিশাল সম্পত্তিতে চাষাবাদ শুরু করেন। কিন্তু হঠাৎ একদিন সান স্ট্রোকে জমিদার পুত্র মারা যান। ছেলের শোকে জমিদার ট্রাক্টরে মাথা খুঁটে খুঁটে মারা যান। এরপর বেশ কয়েকবছর এই ট্রাক্টরটি পড়ে রইলো ওই জমিদার বাড়িতে। এরপর? কান্না-কণ্ঠে ফারুক জানালেন, বহুবছর পর একদিন জমিদার পরিবার এটি এক ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দেন ধান ভাঙার মেশিন হিসেবে। তারা বেশ কয়েকমাস ধান ভাঙেন। কিন্তু ব্যবসায়ী জানতেন না যে, এটি দিয়ে চাষ হয়। ভুলে একদিন ধান ভাঙার সময় ট্রাক্টরটি চলতে থাকে এবং এরমধ্যে পিষ্ট হয়ে মারা যায় ২০-২৫ জন লোক। তারপর এটি ৩০ বছর পড়ে থাকে একটি পুকুরে। খবর পেয়ে সেখান থেকে এটি তুলে আনেন মাহমুদুল ফারুক। তিনি জানান, এটিই সম্ভবত বাংলাদেশে (তত্কালীন ব্রিটিশ ইন্ডিয়া) আসা প্রথম ট্রাক্টর।
সংগ্রহশালায় মাহমুদুল ফারুক
একজন মাহমুদুল ফারুক
ঢাকাতেই মাহমুদুল ফারুকের জন্ম ও বেড়ে ওঠা। তিনি বর্তমানে স্ত্রী ও এক মেয়ে নিয়ে আমেরিকায় বসবাস করলেও তার এই সংগ্রহশালার টানে দেশে আসেন বছরে বেশ কয়েকবার। বাবা মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ ছিলেন তত্কালীন পাকিস্তান সরকারের গণপূর্ত বিভাগের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। বাবার কাছ থেকেই গাড়ির প্রতি আগ্রহ জন্মে ফারুকের। তিনি বলেন, ‘চার বছর বয়সে প্যাডেল কার চালাতাম। বাবার গাড়ি ছিল, সুযোগ মিললেই ঘুরে বেড়াতাম।’
মাহমুদুল ফারুক চট্টগ্রামের চিটাগাং কলেজিয়েট স্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে লন্ডন চলে যান। এমন শখের মাত্রা বেড়েছে উচ্চশিক্ষার জন্য লন্ডনে যাওয়ার পর। দুষ্প্রাপ্য গাড়ি সংগ্রাহকদের ক্লাবের সক্রিয় সদস্যও ছিলেন সেখানে। পড়াশোনা শেষে চাকরি করেছেন ব্রিটিশ পেট্রোলিয়ামে। উত্তরখানে গাড়ির সংগ্রহশালা হলেও দেশে এলেই তিনি থাকেন নয়াপল্টনে। তবে উত্তরখানে সংগ্রহ করার আগে তিনি নয়াপল্টনের বাসার কাছেই রাখতেন গাড়িগুলো।
শুরুর দিকে মাহমুদুল ফারুক
শুরুটা যেভাবে
মাহমুদুল ফারুকের সংগ্রহশালা থেকে বের হওয়ার ঠিক পূর্ব মুহূর্তে শোনা হয় প্রথম গাড়ি সংগ্রহের গল্প। সালটি ছিল ১৯৭৭। গাড়ির প্রতি বিস্তর কৌতুহল, ভালোবাসা ও নেশা নিয়ে বিলেত থেকে বাংলাদেশে ফিরলেন মাহমুদুল ফারুক। চট্টগ্রামের নাজিরহাট মাইজভাণ্ডারিতে একটি গাড়ি চোখে পড়লো তার। ১৯২৮ সালের ফোর্ড ব্র্যান্ডের গাড়ি। তত্কালীন সময়ে নাকি এই ফোর্ড গাড়িগুলোকেই মানুষ চাঁদের গাড়ি হিসেবে ব্যবহার করছিল! মাহমুদুল ফারুক এই ১৯২৮ সালের পুরোনো গাড়িটি দিয়েই শুরু করলেন ভিন্টেজ গাড়ি সংগ্রহের কাজ। গাড়ি সংগ্রহ করার কাজটি সহজ নয় মোটেও। কারণ বেশিরভাগ পুরোনো গাড়ির অবস্থা থাকে মুমূর্ষু রোগীর মতো সঙ্কটাপন্ন! তবুও দেশের যে প্রান্তেই পুরোনো গাড়ির খোঁজ পান ছুটে যান মাহমুদুল ফারুক। গাড়িগুলোকে নিয়ে আসেন তার খামারবাড়িতে।
বরগুনার আলো- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- পাকা বেদানা খুঁজে কিনবেন যে কৌশলে
- ইফতারে রাখুন স্বাস্থ্যকর চিকেন স্যান্ডউইচ
- মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখছে এআই!
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- স্থলভাগে গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রম, যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- ফার্স্টলুকে পূর্বাভাস, গ্যাংস্টার রূপে আসছেন শাকিব খান
- থামছে না অপহরণ, মুক্তিপণ দিয়ে ঘরে ফিরলেন আরও ১০ জন
- দুস্থ নারীদের সরকারি চাল পাচার, ২ ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজের খাবার
- সেন্টমার্টিন-শাহপরীর দ্বীপে ভেসে আসছে বিকট শব্দ, সীমান্তে আতঙ্ক
- লিচু বাগানে মিললো ১৮ কেজি গাঁজা
- বিচারপতি ইনায়েতুর রহিমের মায়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- মঠবাড়িয়ায় ৮‘শ ৯৬ টি সুবিধাভোগী পরিবারের মাঝে টিসিবি পণ্য বিক্রয়
- মাদারীপুরে সাজ্জাপ্রাপ্ত দুই আসামিসহ গ্রেপ্তার ৩
- বরিশালে রমজান উপলক্ষ্যে সুলভ মূল্যে ভ্রাম্যমান ডিম বিক্রয়
- বরিশালে বিপুল পরিমান কারেন্ট জাল ও মাছ সহ আটক ৮০
- উজিরপুরে এক কেজি গাঁজাসহ মাদক সম্রাট গ্রেফতার
- কথা না শোনায় স্বামীকে নিয়ে পরকীয়া প্রেমিককে হত্যা করেন রুনা
- বাংলা নববর্ষ উদযাপনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১৩ নির্দেশনা
- প্রধানমন্ত্রীর গাড়ীবহরে হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- কুড়িগ্রাম হবে আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে
- আমতলী পৌরসভা নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা দিলেন নান্নু
- সগিরা মোর্শেদকে গুলি করে হত্যা: দুইজনের যাবজ্জীবন, তিনজন খালাস
- আবাসিক হোটেলে ধারাবাহিক অভিযান, গ্রেপ্তার ২৫
- মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, উন্নত ও আধুনিক বরিশাল গড়ার আহ্বান
- ভুয়া ডিজিএফআই সদস্য ইমাম হাসান আটক
- বরিশালে যৌথ অভিযানে ৪৩ মণ জাটকা জব্দ, আটক ৪
- স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গবেষণায় গুরুত্বারোপ ইউজিসির
- আমতলীতে আবারো মেয়র হলেন মতিয়ার রহমান
- পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে ধূমপান
- বাড়ির উঠানে গাঁজা চাষ, অবশেষে ধরা মধু ফকির
- সমরাস্ত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
- নিত্যপণ্যের দাম সহনশীল রাখতে কাজ করতে হবে : বিভাগীয় কমিশনার
- জাতিসংঘের রোহিঙ্গা ডাটাবেজ ব্যবহার করতে চায় সরকার
- বেইলি রোডে অগ্নিকান্ড কবলিত ভবনে ফায়ার এক্সিট না থাকায় হতাশ
- পাহাড়ের বুকে সড়ক, যোগাযোগের নতুন মাইলফলক
- দেশপ্রেম ও পেশাদারিত্বের পরীক্ষায় বারবার উত্তীর্ণ হয়েছে পুলিশ
- শরীয়তপুরে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত
- নতুন নতুন অপরাধ দমনে পুলিশকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ
- ছাব্বিশে পাতাল রেল যুগে বাংলাদেশ