• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নিজেদের স্বার্থে দলকে ব্যবহার করছেন বিএনপির সিনিয়ররা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২০  

খালেদাপন্থী হিসেবে পরিচিত রাজনৈতিক নেতাদের কোণঠাসা করে হাইব্রিড ও ব্যবসায়ীদের দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে বিএনপি। টাকার বিনিময়ে দলের ক্ষমতা তুলে দেয়া হয়েছে ব্যবসায়ীদের হাতে। এক সময়ের বিএনপির একাধিক শীর্ষ ও প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমনটাই জানা গেছে।

বিএনপির রাজনীতিতে সিনিয়ররা আজ নিষ্ক্রিয় কেন জানতে চাইলে তারা বলেন, খালেদা জিয়া জেলে থাকা অবস্থায় খালেদাপন্থী হিসেবে পরিচিত বিএনপির নেতাদের কোণঠাসা করে রাখা হয়েছিল এবং তাদের দলে কোনো ভূমিকা ছিল না।

তারা বলেন, এই সময় আমরা দেখেছি অনেক নেতাই খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেননি। নির্বাচনের সময়ও এসব নেতৃবৃন্দ সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করেননি বরং শুরু থেকেই হেরে যাওয়ার জন্য নির্বাচন করেছেন। যার ফলে বিএনপির আজ এই পরিস্থিতি।

বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র থেকে জানা গেছে, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এম মোরশেদ খানের মতো সিনিয়র নেতারা আজ নীরব। তারা নিজের স্বার্থে বিএনপিকে ব্যবহার করে। নিজেদের ব্যবসা-বণিজ্য রক্ষায় ব্যস্ত।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সময়ের বিএনপির শীর্ষ ও ত্যাগী নেতা বলেন, ব্যবসায়ীদের কাছে আজ আমরা হেরে গেছি। টাকার কাছে দল বিক্রি হয়ে গেছে। বিএনপির রাজনীতি এখন রাজনীতিকদের হাতে নেই। দলের ক্ষমতা তুলে দেয়া হয়েছে ব্যবসায়ীদের হাতে। তারা তাদের নিজেদের স্বার্থে বিএনপিকে ব্যবহার করছে।

তিনি আরো বলেন, ভেবেছিলাম ম্যাডাম কারামুক্ত হয়ে আমাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। দলের পরিস্থিতি উন্নয়নে আবারো উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহণ করবেন। কিন্তু সেই আশায় একেবারেই গুড়েবালি। আমরা এখন প্রতিনিয়ত হতাশায় নিমজ্জিত হচ্ছি। দলের কার্যক্রমে এখন মনে হয় রাজনীতি ছেড়ে দিই।

বরগুনার আলো