• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রতি ৭০ জাপানি সেনার জন্য একজন যৌনদাসী

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৮ ডিসেম্বর ২০১৯  

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের সেনারা কোরিয়ার অনেক নারীকে ধরে নিয়ে এসে নিজেদের যৌনদাসী করে রাখতেন—এমন খবর বেশ পুরোনো। এবার এই বিষয়ে নতুন তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। প্রতি ৭০ সেনার জন্য একজন করে ‘কমফোর্ট উইমেন’ তথা যৌনদাসী সরবরাহ করতে তৎকালীন জাপানি সরকারকে অনুরোধ করে দ্য ইম্পেরিয়াল জাপানিজ আর্মি। যুদ্ধকালীন সরকারি নথির বরাত দিয়ে এই খবর দিয়েছে জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানি সেনারা যে যৌনদাসী রাখতেন, সেই বিতর্কিত বিষয়ে নতুন তথ্য উঠে এল এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে। ওই কমফোর্ট উইমেনদের বেশির ভাগই ছিলেন কোরীয় নারী। তাঁদের জাপানি সেনাদের যৌনপল্লিতে রেখে জোরপূর্বক যৌনকাজে বাধ্য করা হতো। এই ঘটনার কারণে দশকের পর দশক ধরে জাপান ও কোরিয়ার মধ্যে টানাপোড়েন চলে আসছে।

গত শুক্রবার কিয়োদোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে চলাকালে চীনের শানডং প্রদেশের কিংডাওয়ে জাপানের কনস্যাল জেনারেলের কার্যালয় থেকে টোকিওতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় একটি সরকারি নথি। সেখানে বলা হয়, ইম্পেরিয়াল আর্মি প্রতি ৭০ সেনার জন্য একজন নারী পাঠাতে সরকারকে অনুরোধ করে। চীনের একই প্রদেশের জিনানের কনস্যাল জেনারেলের কার্যালয় থেকে পাঠানো আরেকটি নথিতে বলা হয়, জাপানি বাহিনী অগ্রসর হওয়ায় এখানে অন্তত ৫০০ কমফোর্ট নারীকে অবশ্যই পাঠাতে হবে।

দ্য ১৯৯৩ ‘কোনো স্টেটমেন্ট’ শিরোনামে ওই নথি পাঠানো হয়। সেই সময়কার প্রধান ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ইয়োহেই কোনোর নামের অংশ দিয়ে ওই শিরোনাম লেখা হয়। জাপানি সেনাদের যৌনপল্লিতে নারী পাঠানোর কথা জাপানের কর্তৃপক্ষ স্বীকার করলেও এই বিষয়ে বিতর্ক থামেনি। 

জাপানের কোনো কর্মকর্তা এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

বরগুনার আলো