• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বঙ্গবন্ধু ও বিদ্যাসাগরের মধ্যে বেশকিছু সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০  

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, “দুইশ বছর আগে জন্ম নেয়া ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (বিদ্যাসাগর) এবং ঠিক তার একশ বছর পর জন্ম নেয়া সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাঝে বেশকিছু মানবিক গুণাবলির সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। তারা দুজনেই ছিলেন দৃপ্তময়, দৃঢ়চেতা, আত্মপ্রত্যয়ী, আত্মসম্মান ও বলিষ্ঠতায় সমুজ্জ্বল বাঙালি। শেখ মুজিবুর রহমান পরিচিত হয়েছেন ‘বঙ্গবন্ধু’ ও ‘জাতির পিতা’ উপাধিতে।”

“অন্যদিকে ঈশ্বরচন্দ্র পরিচিত হয়েছেন ‘করুণাসাগর’ এবং সংস্কৃত কলেজ প্রদত্ত ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধিতে। উভয়েরই জীবনদর্শন ছিল সত্যের জন্য সংগ্রাম, মুক্তির জন্য সংগ্রাম, জীবনের জন্য সংগ্রাম।”

শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকালে রাজধানীর ‘বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর’-এর কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে বাংলাগদ্যের জনক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ২০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় জাদুঘর আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথি বলেন, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন অবিস্মরণীয় প্রতিভার অধিকারী। ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য তিনি প্রথম জীবনেই বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন। তিনি ছিলেন একজন সমাজ সংস্কারকও। নারীশিক্ষা ও বিধবাবিবাহ প্রচলন এবং বহুবিবাহ ও বাল্যবিবাহের মতো সামাজিক অভিশাপ দূরীকরণে তার অবদান বাঙালি জাতি চিরকাল স্মরণে রাখবে। তার প্রবল মাতৃভক্তি ও বজ্রকঠিন চরিত্রবল বাংলায় প্রবাদপ্রতিম।

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বোর্ড অব ট্রাস্টিজ-এর সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে সেমিনারে ‘একুশ শতকের বাঙালি হৃদয়ে বিদ্যাসাগর’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মহুয়া মুখোপাধ্যায়। মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিত ঘোষ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান এনডিসি।

বরগুনার আলো