• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বিএনপির রাজনীতি থেকে অবসর নিচ্ছেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৬ নভেম্বর ২০১৯  

বিএনপির রাজনীতি থেকে অবসর নিচ্ছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ। একাধিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ বিভিন্ন সংবাদের উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এই তথ্যের সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদের হঠাৎ রাজনীতি ছাড়ার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে লন্ডন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ রাজনীতিতে অনেক সিনিয়র একজন ব্যক্তি। খুব চতুর শ্রেণির মানুষ। সুযোগ পেলেই তার হৃদয়ে দল পাল্টানোর বাতাস প্রবাহিত হয়। যখন জাতীয় পার্টির জয় জয়কার, তখন তিনি এরশাদের খোলে বাসা বেঁধেছিলেন। এরপর বিএনপির রমরমা অবস্থায় খালেদা জিয়ার আশেপাশে থেকে নেতা সাজেন। বিভিন্ন কমিটিতে পছন্দমতো ব্যক্তিদের মনোনয়ন দিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকাও কামিয়ে নিয়েছেন তিনি।

এ বিষয়ে ব্যারিস্টার মওদুদের মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি চিন্তা করেছি অবসর নেব। কিন্তু সেটি হয়তো এখনই কিনা বলতে পারছি না। রাজনীতিতে অবসর বলে কিছু নেই। আপনি বড়জোর দলত্যাগ করতে পারেন বা নির্জীব থাকতে পারেন। দলত্যাগ আর নির্জীব থাকা এক নয়। যদিও আমি দলত্যাগের কথা একটিবারও বলিনি। বিষয়টি শুনতে খারাপ লাগলেও এটি সত্য যে, বিএনপির রাজনীতিতে আর ক্রেজ খুঁজে পাই না। দলের অভ্যন্তরেও নানা বানোয়াট মিথ্যাচার ছড়ানো হচ্ছে আমাকে নিয়ে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও বিএনপির রাজনীতি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। আর এ কারণে নিজেকে গুটিয়ে নেবার চিন্তা করছি।

মওদুদ আহমেদ আরো বলেন, যে আশা, যে আদর্শকে সামনে রেখে বিএনপিতে যোগদান করেছিলাম, সে আদর্শ থেকে বিএনপির বিচ্যুতি ঘটেছে। যে কারণে শমসের মুবিন চৌধুরী বিএনপিকে ত্যাগ করেছেন। সঙ্গে ব্যারিস্টার আন্দালিব পার্থ’র বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি ২০ দলীয় জোট থেকে সরে গিয়েছে। অনেকটা সেসব দুঃখ, কষ্ট, ক্লেশ নিয়ে আমি আপাতত বিএনপির রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে চাই।

বরগুনার আলো