• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বিজ্ঞানীদের গবেষণায় নতুন দুর্যোগ ‘ঝড়োকম্প’

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৮ অক্টোবর ২০১৯  

 

প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের তালিকায় যোগ হলো নতুন এক সদস্য। বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘ঝড়োকম্প’ (স্টর্মকোয়্যাক)। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ে একদল গবেষক নতুন এই দুর্যোগের সন্ধান পেয়েছেন। অবশ্য, প্রাথমিক অবস্থায় এটিকে বড় কোনো হুমকি বলে মনে করছেন না তারা। 

সমুদ্রপৃষ্ঠে নিম্ন বায়ুচাপের কারণে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রে থাকে প্রচণ্ড গতিবেগ। অর্থাৎ, টাইফুন বা সাইক্লোনের মতো যেকোনো সমুদ্রসৃষ্ট দুর্যোগের কেন্দ্রে থাকে প্রচণ্ড শক্তির উৎস। এটি সমুদ্রের তলদেশ থেকে শুরু করে ভূপৃষ্ঠের অনেকটা জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। দখল করে সমুদ্রের উপরিভাগের বায়ুমণ্ডলের কিছু জায়গাও। তাই, সাইক্লোনের স্যাটেলাইট ছবিতে অনেক সময় সমুদ্রপৃষ্ঠে থেকে ঝরণাধারার মতো পানি ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। 

শক্তিশালী ঝড়ের কারণে সমুদ্রের তলদেশও আন্দোলিত হয়। ভূমিকম্পে ভূপৃষ্ঠ যেভাবে কাঁপতে থাকে, ঠিক সেভাবেই কম্পন সৃষ্টি হয় সাগরের তলদেশেও। সিসমোমিটারেও এর সংকেত পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন ফ্লোরিডার গবেষকেরা। ইতোমধ্যে এ প্রক্রিয়ায় ৩ দশমিক ৫ মাত্রার ভূকম্পন নির্ণয় করা গেছে। এটিই তাদের সংকেতে পাওয়া সর্বোচ্চ কম্পনমাত্রা হওয়ায় এই দুর্যোগকে এখনো শঙ্কাজনক বলা হয়নি। 

বিজ্ঞান বিষয়ক একটি জার্নালের প্রতিবেদনে গবেষক ওয়েনিউয়ান ফ্যান বলেন, এই কম্পনের মাত্রা এতটাই মৃদু যে, মানুষ তা বুঝতেও পারে না। তবে, অনেকসময় সমুদ্র উপকূলে ভূমিকম্প হওয়ার পর সুনামির শঙ্কা থাকায় এই কম্পনকে ছোট করে দেখাও উচিত নয়। যদিও এখনই আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করছেন না এই বিজ্ঞানী। 

যেহেতু সমুদ্রের তলদেশে কম্পন এক জায়গায় না থেকে ছড়িয়ে পড়ে, তাই সমুদ্রে ভেসে থাকা জাহাজে এই ঢেউ আঘাত হানলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এছাড়া, নতুন এই আবিষ্কার নিয়ে আরও বিস্তর গবেষণার প্রয়োজন আছে বলে জানিয়েছেন ওয়েনিউয়ান ফ্যান। 

বরগুনার আলো