বিদ্যুৎ জ্বালানির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ৯ নীতিমালা
২০৪১ সালে উন্নত দেশ হওয়ার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ। সে সময়ে ব্যাপক হারে বাড়বে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির চাহিদা। এ খাতে প্রয়োজন হবে টেকসই ব্যবস্থাপনার। এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় ৯ কৌশল নিচ্ছে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। তা যুক্ত হবে ‘প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১’-এ।
খসড়া পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, যে সময় আসছে, বাংলাদেশকে দ্রুত ও রূপান্তরধর্মী পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। এর সঙ্গে মানিয়ে চলতে টেকসই জ্বালানির বিকল্প থাকবে না। এজন্য বেশকিছু কৌশল ও নীতি গ্রহণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে- ন্যূনতম ব্যয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন। স্বল্পমূল্যে প্রাথমিক জ্বালানি সরবরাহ। প্রাথমিক জ্বালানির জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ। উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণের মধ্যে বিনিয়োগ ভারসাম্য নিশ্চিতকরণ। প্রতিষ্ঠিত সক্ষমতার দক্ষ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ। জ্বালানিতে বেসরকারি বিনিয়োগ উৎসাহিত করা। বিদ্যুৎ বাণিজ্যের অধিকতর বিস্তার। জ্বালানির উপযুক্ত মূল্য নির্ধারণ-নীতি নিশ্চিতকরণ এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা।
জানতে চাইলে জিইডির সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম শনিবার বলেন, বাংলাদেশের আজকের যে উন্নতি তার অন্যতম কারণ হচ্ছে পরিকল্পনা। অর্থাৎ পরিকল্পিতভাবে অর্থনীতিকে পরিচালনার ফল হচ্ছে এ উন্নয়ন। ২০০৯ সালের পর থেকে শুধু পরিকল্পনা তৈরিই নয়, সে অনুযায়ী জাতীয় বাজেট তৈরি এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নও করা হয়েছে। সে ধারাবাহিকতায় ২০৪১ সালে উন্নত দেশে যাওয়ার যে লক্ষ্য রয়েছে তা বাস্তবায়নে তৈরি করা হচ্ছে ‘দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১’। এ পরিকল্পনার মাধ্যমে উচ্চ আয়ের অর্থনীতিতে যাওয়া হবে। তাই সেই সময়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধির মূল নিয়ামক বিদ্যুৎ ও জ্বালানির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নতুন নতুন কৌশলের বিকল্প নেই। সে বিষয়টি মাথায় রেখেই পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে শামসুল আলম বলেন, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দীর্ঘমেয়াদি এ পরিকল্পনাটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) বৈঠকের মধ্য দিয়ে তা অনুমোদন দেবেন প্রধানমন্ত্রী ও এনইসি চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।
খসড়ায় বলা হয়েছে, ২০২১ থেকে ২০৪১ সালে নির্ধারিত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজন হবে ৯২ হাজার মেগাওয়াটের বিশাল স্থাপনা। যার বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধি হবে ৪ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। তাই পরিকল্পনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি কৌশলের মূল লক্ষ্য হবে নতুন চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিদ্যমান চাহিদা-ব্যবধানের অবসান ঘটানো। অভিজ্ঞতার আলোকে বিদ্যুৎ বিস্তার কৌশল গ্রহণ করা হবে। ৫ বছর অন্তর তা হালনাগাদ করা হবে।
দেশের সব অংশ যাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণের সুফল ভোগ করতে পারে এবং শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্য অর্জন হয়- তা নিশ্চিত করতে সঞ্চালন ও বিতরণে উপযুক্ত বিনিয়োগ করা হবে। এমন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে যাতে কোনোভাবেই উৎপাদিত বিদ্যুৎ অব্যবহৃত না থাকে বা সামর্থ্যরে অপচয় না হয়। বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণে বেসরকারি খাতের সম্পৃক্তি আরও নিবিড় ও বিস্তৃত করা হবে।
প্রতিবেশী তিন দেশ থেকে প্রতিযোগিতামূলক দামে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বিদ্যুৎ বাণিজ্যের সুবিধা নেয়া হবে। কোনো দুর্ঘটনায় ব্যাহত বিদ্যুৎ সরবরাহের ঝুঁকি হ্রাসে ভুটান ও নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি সহায়ক হবে। এ ছাড়া পুনর্বায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের বিষয়েও বিশেষ নজর দেয়া হচ্ছে।
পরিকল্পনায় বিদ্যুৎ পরিস্থিতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ২০১০ থেকে ২০১৮ সালে বছরে ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। বর্তমানে উৎপাদনের সামর্থ্য চারগুণ বৃদ্ধি পেয়ে ২০ হাজার মেগাওয়াটের বেশি হয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগের চলমান গতি অব্যাহত থাকলে ২০২১ সালের মধ্যে সংযোগ শতভাগে দাঁড়াবে।
বরগুনার আলো- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- বরিশালে মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৪টি মামলা, অর্থদণ্ড আদায়
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- আদালতের রায়ের ওপরে কিছু নেই: বুয়েট উপাচার্য
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন কি না বুঝে নিন লক্ষণে
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- মাত্র ১২০ টাকার বিনিময়ে পুলিশে চাকুরি পেল বরিশালের ৫৮ জন
- শবে কদরের নামাজের নিয়ত ও পড়ার নিয়ম
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- বাতাসের চাপ থেকে বিদ্যুৎ: বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি স্টার্টআপ
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে ঈদ মার্কেট