• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা

মহাজগত থেকে হারিয়ে যাচ্ছে চাঁদ!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৮ নভেম্বর ২০১৯  

মহাজগতে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশী হচ্ছে চাঁদ। এক এক প্রজন্মের নিকট এর পরিচয় এক এক রকম। ছোটবেলায় চাঁদকে সূতো কাটা বুড়ির ছোট্ট ঘর হিসেবে কল্পনা করে বাচ্চারা। কখনো কখনো একে উপমা হিসেবে ব্যবহার করেন বিভিন্ন বয়সের রোমান্টিক লোকজন। কিন্তু এ সব-ই কল্পনা। তবে আগামীতে চাঁদ শুধু কল্পনার বিষয় হবে, এমনটাই দাবি বিজ্ঞানীদের।

এই খবরে অবাক হওয়ার কোনো কারণ নেই। এটি পৃথিবীর চাঁদ নয়। মঙ্গলের দু’টি চাঁদ ফোবোস ও ডিমোস এর কথা বলেছেন বিজ্ঞানীরা। জানা গেছে, মঙ্গল ও তার চাঁদের মধ্যকার আকর্ষণ বল ধীরে ধীরে কমে আসছে। আর এ কারণে এক সময় মঙ্গল আর আকর্ষণ শক্তিতে ধরে রাখবে না ফোবোসকে। বিজ্ঞানীরা আগেই বলেছিলেন, মঙ্গলের সঙ্গে ফোবোস ১০৪ কোটি বছর জুড়ে থাকবে। এরপর মঙ্গলের গায়েই আছড়ে পড়বে চাঁদটি। তবে এখন অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, এর আগেই ফোবোস ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।

মার্স এক্সপ্রেস মিশনের গবেষণার (২০০৮ সাল) তথ্য মতে, ফোবোস ও ডিমোস মূলত পাথরের টুকরা আর বালির আস্তরণে পূর্ণ। এর বালির স্তর ৫০-১০০ মিটার ঘন। ওপরের এই বালির আস্তরণই ফোবোসের আকার দিয়েছে। ম্যারিল্যান্ডের নাসা গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের গবেষক টেরি হারফোর্ড জানান, ফোবোসে বড় বড় খাঁজ দেখা যাচ্ছে। এতে বোঝা যায়, উপগ্রহটি ভাঙতে চলেছে। এই খাঁজগুলো ১০০-২০০ মিটার চওড়া এবং ১০-৩০ মিটার দীর্ঘ।

দু’টি উপগ্রহের মধ্যে ফোবোস আকারে বড়। এই গ্রহাণু দুটোর গঠনের সঙ্গে মঙ্গলের গঠন সম্পূর্ণ ভিন্ন। তবে এটির আয়ু নির্ভর করছে এর বাইরের স্তরের কাঠিন্যের ওপর। বালুর স্তরটি এ ফাটলগুলোকে ধরে রাখতে পারলে ফোবোস টিকে যাবে।

বরগুনার আলো