• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মুশফিক যেন ক্রিকেটের ‘ইব্রাহিমোভিচ’

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৮ নভেম্বর ২০১৯  

ক্লাব বদলাতে সুইডিশ ফুটবলার জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের জুড়ি মেলা ভার। স্বদেশি ক্লাব মালমো এফসি দিয়ে শুরু, সর্বশেষ খেলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব এলএ গ্যালাক্সিতে। মাঝে আরও সাত দলের জার্সি গায়ে চাপিয়েছেন। বার্সেলোনা, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, এসি মিলানসহ ইউরোপের নামীদামি অনেক ক্লাবেই খেলা হয়ে গেছে তাঁর। ইব্রাহিমোভিচের মতো ক্লাব বদলানোর সুযোগ মুশফিকুর রহিমের নেই। তবে অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, মুশফিককে বিপিএলের ‘ইব্রাহিমোভিচ’ বলে ফেলা যায়!

রোববার রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত হলো বিপিএলের ড্রাফট। ড্রাফটে মুশফিকুর রহিমকে নিয়েছে খুলনা টাইগার্স। এবার নিয়ে সপ্তমবারের মতো বিপিএল খেলতে যাচ্ছেন মুশফিক। সাত আসরে মুশফিকের গায়ে উঠেছে সাতটি ভিন্ন ভিন্ন জার্সি!

২০১২ সালে বিপিএলের প্রথম আসরে মুশফিক খেলেছিলেন নিজ বিভাগের ফ্র্যাঞ্চাইজি দুরন্ত রাজশাহীর হয়ে। ২০১৩ সালে পরের বিপিএলেই নতুন দলে, চলে এলেন সিলেট রয়্যালসে। ২০১৫ সালে রদবদলের মধ্য দিয়ে যাওয়া তৃতীয় বিপিএলে ফ্র্যাঞ্চাইজির নাম হয় সিলেট সুপারস্টারস। সে সুবাদে মুশফিক সিলেটের হয়ে খেলেও নাম জড়াল আরেকটি ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে।

পরের বিপিএলে আর সিলেটের জার্সিতে দেখা যায়নি মুশফিককে। ২০১৬ বিপিএলে মুশফিক খেলেন বরিশাল বুলসের হয়ে। বরিশালেও এক বছরের বেশি থাকেননি, ২০১৭ বিপিএলে দল বদলে আবার চলে আসেন রাজশাহী কিংসে। পরের বারের গল্পটাও এক। ২০১৯ সালের শুরুতে অনুষ্ঠিত বিপিএলে মুশফিক আর রাজশাহীতে নেই, দল বদলে এবার চিটাগং ভাইকিংসে! দল বদলের এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকল এবারও। প্রথমবারের মতো খুলনার হয়ে খেলতে চলেছেন। যদিও বেশ কয়েকবারই প্লেয়ার্স ড্রাফট হওয়াতে দল নির্বাচনের সুযগ ছিল না তাঁর।

নতুন দলে গেলেও মুশফিক অবশ্য ব্যাট হাতে গতবারের পারফরম্যান্সটাই ধরে রাখতে চাইবেন। সর্বশেষ বিপিএলে চিটাগং ভাইকিংসের হয়ে ১৩ ম্যাচে ১৩৯.২২ স্ট্রাইক রেটে ৪২৬ রান করেছিলেন। রানের দিক থেকে এটি ছিল মুশফিকের দ্বিতীয় সফল বিপিএল। এর আগে ২০১৩ আসরে সিলেট রয়্যালসের হয়ে খেলে সমান ম্যাচে ৪৪০ রান করেছিলেন। তবে এর আগে তিনি যে দলেই খেলেছেন, চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি কোনো দলই। ইব্রাহিমোভিচের দলগুলোর কখনো চ্যাম্পিয়নস লিগ না জেতার মরোই!

নতুন দলে গিয়ে এবার মুশফিক কি পারবেন প্রথমবারের মতো বিপিএল শিরোপার স্বাদ পেতে?

বরগুনার আলো