• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২০  

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের সাজার বিরুদ্ধে সাবেক কৃষি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের করা আপিলের রায় আজ মঙ্গলবার। আপিল বিভাগের কার্যতালিকার এক নম্বরে রয়েছে মামলাটি। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এ রায় ঘোষণা করবেন। গত বছর ৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগে শুনানি শেষে রায়ের জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছিলেন আপিল বিভাগ।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর এক রায়ে কায়সারকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দেয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে কায়সারের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করেন কায়সার। আপিলে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে খালাস চান তিনি।

কায়সারের বিরুদ্ধে গণহত্যার একটি, হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি অভিযোগ আনা হয়। ২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। কায়সারকে গণহত্যার একটি, হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়। এরপর সাক্ষ্যগ্রহণ ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে যেকোনো দিন রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান রাখা হয়।

এরপর ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর রায় দেওয়া হয়। রায়ে ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে ১৪টি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এর মধ্যে সাতটি (৩, ৫, ৬, ৮, ১০, ১২ ও ১৬ নম্বর) অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড, চারটি (১, ৯, ১৩ ও ১৪ নম্বর) অভিযোগে আমৃত্যু কারাদণ্ড, একটি (২ নম্বর) অভিযোগে ১০ বছর, একটি (৭ নম্বর) অভিযোগে সাত বছর এবং একটি (১১ নম্বর) অভিযোগে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া দুটি (৪ ও ১৫ নম্বর) অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এ দুটি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেওয়া হয়।

২০১৩ সালের ১৫ মে প্রসিকিউশনের আবেদনের ভিত্তিতে কায়সারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল। ২১ মে বিকাল রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতাল থেকে গ্রেপ্তার করে হাজির করা হলে ট্রাইব্যুনাল তাকে কারাগারে পাঠায়। এরপর ওই বছরের ৫ আগস্ট শর্ত সাপেক্ষে জামিন পেয়ে ঢাকায় ছেলের বাসায় ছিলেন কায়সার। তবে ট্রাইব্যুনালের রায় ঘোষণার পর সেদিনই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তিনি কারাবন্দি।

বরগুনার আলো