• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

রেলপথেই বিমানের ছোঁয়া, মাত্র ৫৫ মিনিটেই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৫ মার্চ ২০২১  

স্বপ্নের বুলেট ট্রেন বাস্তবায়নে আরও এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ রেলওয়ে। প্রকল্পের জন্য অর্থ জোগাড় ও নির্মাণে সহায়তায় রাজি চীনের দুটি প্রতিষ্ঠান। প্রকল্পের এক লাখ হাজার কোটি টাকার ঋণ পরিশোধে বাংলাদেশ সময় পাবে ২০ বছর। চীনের প্রস্তাব বিবেচনা করছে রেলওয়ে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছর শুরু হবে ঢাকা-চট্টগ্রাম বুলেট ট্রেনের চূড়ান্ত কার্যক্রম।

বুলেট ট্রেন। মাত্র ৫৫ মিনিটে রাজধানী থেকে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে পৌঁছে যাবে। অনেকটা অবিশ্বাস্য হলেও সে পথেই পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সমীক্ষা অনুযায়ী ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ২২৭ কিলোমিটার উড়াল রেলপথ নির্মাণ করা হবে। থাকবে ৬টি অত্যাধুনিক রেলস্টেশন। পথের পুরোটাই হবে সংক্রিয় সিগনাল ব্যবস্থা সম্পন্ন। ট্রেনের গতি হবে ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার মিটার। রূপকথার মতো এই প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে এক লাখ হাজার কোটি টাকা।

এ বিপুল পরিমাণ অর্থের উৎস খুঁজছিল রেলওয়ে। সেই অর্থের জোগান ও নির্মাণে সহায়তার হাত বাড়িয়েছে চায়না রেলওয়ে কন্সট্রাকশন করপোরেশন ও চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন করপোরেশন নামে দুটি প্রতিষ্ঠান। যারা যৌথভাবে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে প্রয়োজনীয় ঋণের সংস্থান ও নির্মাণের দায়িত্ব নেবে। পরে সেই ঋণ পরিশোধ করবে রেলওয়ে।

প্রতিষ্ঠানটি ৫ বছর রেলপথটি পরিচালনা করে বাংলাদেশকে হস্তান্তর করবে। এ সময় অর্জিত অর্থ জমা হবে রেলের কোষাগারে। ঋণ শোধের জন্য বাংলাদেশ সময় পাবে ২০ বছর। চীনের প্রস্তাবটি মতামতের জন্য সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে পাঠানো হবে জানিয়ে প্রকল্প পরিচালক কামরুল আহসান জানান, এ বছরই চীনের সঙ্গে কাজ শুরু করতে চায় রেলপথ মন্ত্রণালয়। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরই শুরু হবে দ্রুতগতির রেলপথ নির্মাণের চূড়ান্ত কার্যক্রম। তিনি বলেন, চায়নার দুটি কোম্পানি থাকবে আর রেলওয়ের সহযোগিতা থাকবে। তারা ঋণ ম্যানেজ করে দেবে।

প্রতিদিন এ পথে ৫০ হাজার যাত্রী পরিবহনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। পরে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত এ রেলপথ বর্ধিত করা হবে।

বরগুনার আলো