রোহিঙ্গা গণহত্যা: শীঘ্রই হবে এ মামলার রায়
জাতিসংঘের সবোচ্চ আদালতে (আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত) মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যার শুনানি শেষ হয়েছে। নেদারল্যান্ডের হেগে অবস্থিত এ আদালতে মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এ শুনানি শেষ হয় গত বৃহস্পতিবার। এখন শুধু রায়ের পালা।
তিন দিনের শুনানির পর যত দ্রুত সম্ভব এ মামলার রায় দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন বিচারকরা। শুনানি শেষ হওয়া মাত্র বিশ্বব্যাপী জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে কী থাকবে আদালতের রায়ে।
তবে সেজন্য নির্দিষ্ট কোনো তারিখের কথা জানাননি আইসিজের বিচারক প্যানেলের প্রধান আবদুলকোই আহমদ ইউসুফ। সাধারণত চার থেকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে রায় দেওয়ার একটি রীতি আছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বাঁধাধরা কোনো নিয়ম নেই।
ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের (আইসিজে) ১৫ বিচারকের সঙ্গে প্যানেলে আছেন গাম্বিয়া ও মিয়ানমারের মনোনীত দুই বিচারক। সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত দেবেন।
তবে যে রায় আসুক না কেন মিয়ানমার এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি গণহত্যায় অভিযুক্ত দেশ বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।
এরপর বুধবার মিয়ানমারের পক্ষে বক্তব্য দিতে এসে দেশটির স্টেট কাউন্সিলর সু চি গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেন, রাখাইনের পরিস্থিতি সম্পর্কে গাম্বিয়া যে চিত্র এ আদালতে উপস্থাপন করেছে তা ‘অসম্পূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর’। তৃতীয় ও শেষ দিনের শুনানিতে বৃহস্পতিবার দুই পক্ষের যুক্তিতর্ক শোনেন আইসিজের ১৭ সদস্যের বিচারক প্যানেল।
আদালত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আইসিজের মামলাটি করা হয়েছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে, সু চির বিরুদ্ধে নয়। আইসিজে কোনো ব্যক্তিবিশেষকে সাজা দিতে পারে না, যেমনটি পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। আইসিসি আলাদাভাবে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি তদন্ত করছে। আইসিজের বিধি অনুসারে, জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত এক দেশ অন্য দেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গের অভিযোগ তুলতে পারে। গাম্বিয়ার করা এ মামলায় গণহত্যা প্রতিরোধ ও এর শাস্তিবিধানে ১৯৮৪ সালে স্বাক্ষরিত কনভেনশন লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হয়েছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে।
১৯৫৬ সালে ওই ‘জেনোসাইড কনভেনশনে’ সই করেছিল মিয়ানমার। গাম্বিয়াও এ কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ। এ কনভেনশনের আওতায় দেশগুলো শুধু গণহত্যা থেকে বিরত থাকাই নয়, বরং এ ধরনের অপরাধ প্রতিরোধ করা এবং এমন অপরাধের জন্য শাস্তিবিধানেও বাধ্য।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, এই আদালতের সিদ্ধান্ত মানার আইনি বাধ্যবাধকতা আছে এবং এর বিরুদ্ধে আপিল করার কোনো সুযোগ নেই। যদিও সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য করার কোনো ক্ষমতা নেই এ আদালতের এবং সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করার বহু উদাহরণ রয়েছে। গাম্বিয়ার পক্ষ থেকে শুনানিতে রোহিঙ্গাদের সুরক্ষা ও তাদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার স্বার্থে কিছু অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ নেওয়ার আরজি জানানো হয়। রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়ন বন্ধ করা এবং গণহত্যার আলামত সংরক্ষণের আদেশ চাওয়া হয় আইসিজের কাছে। মিয়ানমার গণহত্যা চালিয়েছে কিনা সে বিষয়ে রায় দিতে হলে আদালতে এটা প্রমাণ হতে হবে যে, রাষ্ট্রটি রোহিঙ্গা সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে আংশিক কিংবা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়েই কাজ করেছে। তবে সেটা যদি প্রমাণও হয় তবু অং সান সু চি কিংবা মিয়ানমারের জেনারেলদের গ্রেফতার করা কিংবা তাদেরকে বিচার করার মতো পদক্ষেপ নিতে পারবে না আইসিজে। তবে মিয়ানমারকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত রায় দিলে নিষেধাজ্ঞা আরোপের মতো পদক্ষেপ আসতে পারে। এতে মিয়ানমার বিশ্বে ভাবমূর্তি হারানো এবং অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ১৯৮৪ সালে স্বাক্ষরিত কনভেনশন লঙ্ঘনের অভিযোগে গণহত্যা প্রতিরোধ ও এর শাস্তি বিধানে আন্তর্জাতিক এ আদালতে মামলা করেছে গাম্বিয়া। ১৯৫৬ সালে ঐ ‘জেনোসাইড কনভেনশনে’স্বাক্ষর করেছিল মিয়ানমার। গাম্বিয়াও এ কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ। এই কনভেনশনের আওতায় দেশগুলো শুধু গণহত্যা থেকে বিরত থাকাই নয় বরং এ ধরনের অপরাধ প্রতিরোধ করা এবং এমন অপরাধের জন্য শাস্তি বিধানেও বাধ্য।
বরগুনার আলো- হঠাৎ কোমরে ব্যথা কঠিন কোনো রোগের লক্ষণ নয় তো?
- রোজা রাখলে কি সত্যিই মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়?
- ইফতারে প্রাণ জুড়াবে সাবুদানার ডেজার্ট
- ডেস্কটপ কম্পিউটারের যত্ন নেবেন যেভাবে
- দ্বন্দ্ব ঘোচাতে সংগঠন গতিশীল করার কৌশল আ.লীগের
- রিটার্নের প্রমাণপত্র না ঝুলালে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা
- রেলের ভাড়া বাড়ানো হচ্ছে না: রেলমন্ত্রী
- বিশেষ তারল্য সহায়তায় ঘাটতি কাটিয়ে উঠছে ইসলামি ধারার পাঁচ ব্যাংক
- ঈদ ইত্যাদির ভিন্ন পরিবেশনায় ২ ভাই
- বাংলাদেশে পাপেট সরকার দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র: জয়
- অক্টোবরে পায়রা বন্দরের প্রথম টার্মিনাল উদ্বোধন
- অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়তে হবে- প্রধান বিচারপতি
- ঢাকায় আয়ারল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী
- ঈদ সামনে রেখে চাঙ্গা অর্থনীতি
- বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ : ওবায়দুল কাদের
- গাজায় শিশুহত্যা চলছে, কোথায় বিশ্বমানবতা
- ঝালকাঠিতে নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত
- বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিলে বলেই বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে : শামীম এমপি
- ভেদরগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত
- মাদারীপুরে ৫ ব্যবসায়ীকে ৩৪ হাজার টাকা জরিমানা
- মাদারীপুরে বঙ্গবন্ধুর ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালন
- মঠবাড়িয়ায় জাতীয় শিশু দিবস ও বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালিত
- মঠবাড়িয়ায় পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার- ৫
- পটুয়াখালীতে নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী পালন
- ভোলায় নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন
- গৌরনদীতে ৪টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ১৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায়
- বরিশালে কারেন্ট জাল ও মাছ সহ আটক ১৬
- বরিশালে অভিযান চালিয়ে ৫ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- বরিশালে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
- প্রবাসী আয়ের প্রধান উৎস এখন আমিরাত-যুক্তরাজ্য
- আমতলী পৌরসভা নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা দিলেন নান্নু
- জেলেকে কুপিয়ে হত্যার রোমহর্ষক ঘটনার বর্ণনা দিলেন আহত জেলে
- আবাসিক হোটেলে ধারাবাহিক অভিযান, গ্রেপ্তার ২৫
- মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, উন্নত ও আধুনিক বরিশাল গড়ার আহ্বান
- ঝালকাঠিতে ২ লাখ ৯৭ হাজার জাল টাকার নোটসহ গ্রেপ্তার ২
- সগিরা মোর্শেদকে গুলি করে হত্যা: দুইজনের যাবজ্জীবন, তিনজন খালাস
- ভুয়া ডিজিএফআই সদস্য ইমাম হাসান আটক
- বরিশালে যৌথ অভিযানে ৪৩ মণ জাটকা জব্দ, আটক ৪
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
- অভিজ্ঞতা ছাড়াই ২৫০ জনকে চাকরি দেবে পদ্মা ব্যাংক
- কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণে পরিদর্শনে প্রতিনিধি দল
- পটুয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রচারণা শুরু
- স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গবেষণায় গুরুত্বারোপ ইউজিসির
- আমতলীতে আবারো মেয়র হলেন মতিয়ার রহমান
- ভূমধ্যসাগরে আরও ২ যুবকের মৃত্যুর খবরে মাদারীপুরের শোকের ছায়া
- পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে ধূমপান
- শাহ আমানতে ৫শ কার্টন বিদেশি সিগারেট জব্দ
- আম্বানিপুত্রের বিয়েতে বসবে তারার মেলা, থাকছেন যারা
- বাংলাদেশে কর্মীর বাড়িতে ৪ কোটি টাকার মসজিদ বানালেন সৌদি ধনকুবের
- এন্ডোসকপি করাতে গিয়ে চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ