শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাড়ছে আত্মহত্যার প্রবণতা
জীবন অমূল্য সম্পদ। একটি সুন্দর ও স্বাভাবিক জীবনের জন্য নানা আয়োজন করে মানুষ। নির্বিঘ্নে জীবন অতিবাহিত করার জন্য মনুষ্য সমাজে চলে নানা আয়োজন। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ঘাত-প্রতিঘাত থাকলেও সুখ-স্বাচ্ছন্দে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে প্রতিটি মানুষ। তবে জীবনযুদ্ধে পরাজিত হয়ে সাধের জীবন বিসর্জন দেয়ার ঘটনাও পৃথিবীতে বিরল নয়। হতাশার গহীন বালুচড়ে আছড়ে পরে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়ে মুক্তির সন্ধান করেছেন অনেকেই। সম্প্রতি এমনভাবেই মৃত্যুর মিছিলে নাম লিখিয়ে মুক্তির সন্ধানে পা বাড়াচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। চলতি বছর দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ প্রবণতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়েই চলতি বছর আত্মহত্যা করেছেন ৮ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া চলতি বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ শিক্ষার্থী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ে এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা করেছেন। অধিকাংশ আত্মহত্যার পিছনেই রয়েছে পারিবারিক কলহ, প্রেম, একাডেমিক শিক্ষা নিয়ে হতাশা, কাক্সিক্ষত চাকরি না পাওয়াসহ নানাবিধ কারণ। আত্মহত্যার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত যেন শিক্ষার্থীরা না নেয় তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সভা-সেমিনারসহ নানা কর্মসূচি পালন করলেও ঠেকানো যাচ্ছে না এই প্রবণতা। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শিক্ষার্থীরা আত্মহত্যার মধ্য দিয়ে মুক্তির পথ খুঁজতে চান বলেই এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। জানা গেছে, চলতি বছরের শেষ ১০ মাসে আত্মহত্যা করেছে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ৮ শিক্ষার্থী। এরমধ্যে গত ১০ দিনের ব্যবধানে আত্মঘাতী হয়েছেন ৩ জন। আত্মহত্যাকারী ঢাবির ৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে চাকরি না পাওয়ার হতাশা, একাডেমিক চাপ, পারিবারিক অভাব ও প্রেমে ব্যর্থ হওয়ায় মতো অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা রয়েছে। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার রাতে টঙ্গিতে নিজ বাসায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন ঢাবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী হুজাইফা রশিদ। হুজাইফা রশিদের পরিবারের ধারণা- একাডেমিক হতাশা থেকে সে আত্মহত্যা করতে পারে। এর মাত্র ৬ দিন আগে ১৬ নভেম্বর আত্মহত্যা করে বিশ^বিদ্যালয়টির সদ্য সাবেক শিক্ষার্থী মেহের নিগার দানি। গণমাধ্যমে দেয়া দানির বন্ধুদের ভাষ্যমতে, সে বিষণ্নতায় ভুগছিলো। তারও মাত্র ৪ দিন আগে ১২ নভেম্বর আত্মহত্যা করে বিশ্ব ধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ফাহমিদা রেজা সিলভি। গণমাধ্যম বলছে, প্রেমঘটিত কারণে রাজধানীর ফার্মগেটে একটি হোস্টেলে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি।এছাড়া চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর হাজারীবাগের নির্মাণাধীন একটি ভবনের ছাদ থেকে নিচে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেন স্যার এএফ রহমান হলের আবাসিক ছাত্র ফিন্যান্স বিভাগের তরুণ হোসেন। ৩১ মার্চ বিজনেস ফ্যাকাল্টির এমবিএ ভবনের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেন সান্ধ্য কোর্সের শিক্ষার্থী তানভীর রহমান। ১৫ আগস্ট রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় আত্মহত্যা করেন সংগীত বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মুশফিক মাহবুব। ১০ সেপ্টেম্বরে রাজধানীর রামপুরায় নিজ বাসায় ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন মার্কেটিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী আফিয়া সারিকা। গত ১৫ অক্টোবর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ছাত্র জাকির হোসেন। এদিকে চলতি বছরে আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থী। এ বিশ^বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরাও প্রেমে ব্যর্থ, পারিবারিক অশান্তি, অসুস্থতাসহ নানা কারণে আত্মহননের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ ছাড়া মর্মান্তিক এক ফেসবুক স্ট্যাটাস লিখে আত্মহত্যা করেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী অর্ঘ বিশ^াস। এ চিত্র কেবল ঢাবি বা ইবির নয়, আত্মহত্যার দিক থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ও পিছিয়ে নেই। বিগত বছরগুলোতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অহরহ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। একই চিত্র জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের প্রায় সবকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। এর থেকে মুক্ত নয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও বেড়েছে আত্মহত্যার প্রবণতা। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী, ২০০৫ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ১৭ জন ছাত্র-ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন। তাদের মধ্যে ২০০৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সূর্যসেন হলের ছাত্র হুমায়ুন কবির হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেন। একই বছরের ২০ অক্টোবর রোকেয়া হলের ছাত্রী উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিল্পী রানী সরকার প্রেমঘটিত কারণে বিষপানে আত্মহত্যা করেন। ২০০৬ সালের ২৪ এপ্রিল মাস্টার্সের ছাত্র আক্তার হোসেন চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। একই বছরের ২৮ জুলাই রোকেয়া হলের ছাত্রী সাজিদা আক্তার প্রেমঘটিত কারণে আত্মহত্যা করেন। ২০০৭ সালের ২৫ জুন গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করেন আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী জোহরা খাতুন প্রজ্ঞা। ওই বছরেই চারুকলা ইনস্টিটিউটের সাবেরা খাতুন পাপড়ি নামে এক শিক্ষার্থী অতিরিক্ত ঘুমের বড়ি খেয়ে মারা যান। আবার ২০১২ সালের ২৬ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হাসান ইকবাল সজীব চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। ২০১৪ সালে একইভাবে ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী মাহবুব শাহিন। এরপর ২০১৫ সালের মাঝামাঝি আত্মহত্যা করেন নাঈম ইবনে পিয়াস রেজা নামের এক শিক্ষার্থী। ২০১৬ সালে আত্মহত্যা করেন অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ মেধাবী শিক্ষার্থী তারেক আজিজ। ২০১৭ সালের ৪ জানুয়ারি জগন্নাথ হলে অপু সরকার নামে এক ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। একই বছরের ১১ জানুয়ারি পারিবারিক সমস্যা নিয়ে মোহসীনা মেধা নামক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেন। একই বছর আত্মহত্যা করেন ইতিহাস বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মারিয়া আফরোজ। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যক্তিগত হতাশা, ক্লাস অ্যাটেনডেন্সের চাপ, পরীক্ষার ঝুট-ঝামেলা, সম্পর্ক বিচ্ছেদ বিষয়ক বিষয়, অর্থনৈতিক সমস্যা, দীর্ঘদিন বেকার হিসেবে জীবনযাপন করা প্রভৃতি থেকে একপ্রকার মানসিক চাপ তৈরি হয়। তার ওপর ভুক্তভোগীরা বিষয়গুলো শেয়ার করতে না পারার কারণে একপ্রকার হতাশা তৈরি হয়। ফলে মুক্তির পথ হিসেবে তারা আত্মহত্যার পথ বেচে নেন। শিক্ষকরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগগুলোতে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী হওয়ায় শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের সংস্পর্শে আসতে পারেন না। তাদের সমস্যাও শিক্ষকরা বুঝতে পারেন না। ফলে শিক্ষার্থীদের সমস্যা একপ্রকার অজানাই থেকে যায় শিক্ষকদের। পরবর্তীতে ঘটে দুর্ঘটনা। এদিকে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় গত বৃহস্পতিবার এক সেমিনারের আয়োজন করে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়। সেমিনারে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন বিশেষজ্ঞরা। শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নির্দেশনা ও পরামর্শ দেন দপ্তরের পরিচালক ও এডুকেশনাল অ্যান্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেহজাবিন হক বলেন, সবাই সচেতন হলে আত্মহত্যার মতো ঘটনাগুলো কমানো সম্ভব। কারো যদি আত্মহত্যা করার মতো অবস্থা হয়, তার বন্ধুদের উচিত তার গায়ে হাত রাখা এবং তাকে বুঝানো। তাকে বুঝানো উচিত যে পৃথিবীতে তোমার বেঁচে থাকা কত দরকার। আত্মহত্যা কোনো সমস্যার সমাধান নয় বলেও মনে করেন তিনি।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, কোনো শিক্ষার্থীর মৃত্যুই স্বস্তিদায়ক নয়। শিক্ষক হিসেবে এটি আমাদের জন্য অনেক বেশি পীড়াদায়ক। এটা তো (আত্মহত্যা) কোনো সমাধান নয়। এ জিনিসটা ছাত্র-ছাত্রীদের বুঝতে হবে। শিক্ষার্থীর পরিবার, বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার, বন্ধু-বান্ধব সবার আন্তরিক প্রচেষ্টাই পারে এ থেকে মুক্তি দিতে। এর আগে ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন উর রশিদ আসকারী আমার সংবাদকে বলেন, ‘শুধু আমাদের শিক্ষার্থী নয়, যে কোনো আত্মহত্যার ঘটনা খুবই বেদনাদায়ক। অত্যন্ত দুঃখের। এটা হাতাশা আর অন্তর্মুখী প্রবণতা থেকে হচ্ছে। এ প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা অনেক বেশি আত্মকেন্দ্রিক। ফলে আড্ডাসহ বন্ধুদের সাথে মিশলেও নিজেদের মধ্যে একটা দূরত্ব রাখে। এতে সমস্যার বিষয়গুলো নিজের মধ্যেই রেখে দেয়। পরে জীবনের সব থেকে কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে। তবে আমরা বিষয়টিকে খুব গুরুত্বের সাথে নিয়েছি।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান গণমাধ্যমে বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যার যে প্রবণতা রয়েছে- তা দূর করতে আমরা বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করবো। যাতে ভবিষতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে।
বরগুনার আলো- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- গরমে সতেজ থাকার কৌশল
- কাঁচা আমের আচার তৈরির সহজ রেসিপি
- ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টার
- দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১২
- কক্সবাজারে স্পেশাল ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
- ঝালকাঠির দুইটি উপজেলার নির্বাচনে মনোনয়পত্র যাচাই বাছাই
- শিবচরে বালু উত্তোলন করার অপরাধে ড্রেজার, বাল্কহেডসহ ১১জন আটক
- ২০২৫ সালের মধ্যে শিশু শ্রম শূন্যের কোটায় আনা হবে
- বরিশালের দুই উপজেলার ২১ প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- বরিশালে ২টি নৌযান সহ ৩৯ জেলে আটক
- গৌরনদীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ৬ হাজার ৮শত টাকা জরিমানা
- আজ দেখা যাবে পিংক মুন, ঢাকায় শক্তিশালী টেলিস্কোপ স্থাপন
- কতজন রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে, তালিকা চাইলেন হাইকোর্ট
- থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী
- আগামী দিনে হজ ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন
- অভিযোগ পেলে পিডিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রয়োজনে পরিবর্তন
- শ্রম আইন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র টালবাহানা করছে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- কারা সনদ নিয়েছেন, কারা টাকা নিয়েছেন খুঁজে বের করবো: ডিবিপ্রধান
- জরিপ সম্পর্কে জমির মালিকদের জানাতে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দায়িত্ব গ্রহণের এক বছর পূর্তি আজ
- চঞ্চলকে নিয়েই শাকিবের ‘তুফান’
- অফশোর ব্যাংকিংয়ে সুদের ওপর কর প্রত্যাহার
- আবহাওয়া ঠান্ডা রাখতে রাস্তায় নিয়মিত পানি ছিটানোর পরামর্শ
- পাট পণ্যের উন্নয়নে সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে: নানক
- আন্তর্জাতিক শিশু পর্নোগ্রাফি চক্রের দুজন আটক
- র্যাবের মুখপাত্রের দায়িত্ব নিলেন কমান্ডার আরাফাত
- থর মরুভূমির প্রভাব দেশে, বৃষ্টির বাতাস সরে গেছে চীনে
- ক্যাম্পে রোহিঙ্গা যুবককে কুপিয়ে হত্যা
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- বরিশালে মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৪টি মামলা, অর্থদণ্ড আদায়
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- জাতিসংঘের রোহিঙ্গা ডাটাবেজ ব্যবহার করতে চায় সরকার
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন কি না বুঝে নিন লক্ষণে
- আদালতের রায়ের ওপরে কিছু নেই: বুয়েট উপাচার্য
- উজিরপুরে চিহ্নিত তিন মাদক ব্যবসায়ী ইয়াবাসহ গ্রেফতার
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- মাত্র ১২০ টাকার বিনিময়ে পুলিশে চাকুরি পেল বরিশালের ৫৮ জন
- শবে কদরের নামাজের নিয়ত ও পড়ার নিয়ম
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- বাতাসের চাপ থেকে বিদ্যুৎ: বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি স্টার্টআপ
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?