• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

শীতেও বাজার ভর্তি ইলিশ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৫ জানুয়ারি ২০২০  

শীত মৌসুমেও এবার বাজারভর্তি বড়ো বড়ো ইলিশ। এমনকি রাজ-ধানীর অলিগলিতেও বিক্রি হচ্ছে ইলিশ। দামও তুলনামূলক সস্তা। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, প্রতি বছর শীতের এ সময় মোকামগুলোতে সামুদ্রিক মাছের দাপট থাকলেও এবার সে জায়গা নিয়েছে ইলিশ। দক্ষিণাঞ্চলের নদনদীতে এখন প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। আকারে বেশ বড়ো বড়ো এসব ইলিশ খেতেও সুস্বাদু।

গতকাল শুক্রবার রাজধানীর কাওরানবাজার, শান্তিনগর ও আব্দুল্লাহপুর মাছের আড়তে গিয়ে দেখা যায়, ইলিশের ব্যাপক আমদানি। আকারে ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায়। ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের কেজি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায়।

আব্দুল্লাপুর মাছের আড়তের ব্যবসায়ী জালাল বলেন, শীতে এত ইলিশের আমদানি থাকে না। কিন্তু এবার ইলিশের আমদানি ব্যাপক। তিনি বলেন, যদি সারা বছরই ইলিশের আমদানি ভালো থাকে তাহলে মাছের বাজারে একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। সব মাছের দামই তুলনামূলক সস্তা থাকবে। মত্স্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ইলিশ রক্ষায় সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। যে কারণে এখন বড়ো বড়ো ইলিশ ধরা পড়ছে। ২০১৪ সালে ধরা পড়া ইলিশের গড় ওজন ছিল ৫১০ গ্রাম। ২০১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৮৮০ গ্রাম। অন্যদিকে জাটকা ধরার পরিমাণ ৬০ শতাংশ থেকে কমে ১৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

এ প্রসঙ্গে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেন, ইলিশের প্রজনন সময় দুটি। একটি সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর। আরেকটি জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি। আমরা সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর সময়ের ২২ দিন ইলিশ ধরা, বিক্রি নিষিদ্ধ করেছি। পাশাপাশি ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই ৬৫ দিন সাগরে সব ধরনের মাছ ধরা সম্পূর্ণ বন্ধ করা হয়েছে। এতে ইলিশ তার পরিপূর্ণ জীবনচক্র সম্পন্ন করতে পারছে। জাটকা, মা ইলিশ ভালোভাবে সুরক্ষিত হচ্ছে। এজন্যই এখন এত ইলিশ ধরা পড়ছে।

বরগুনার আলো