• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

‘শেখের বেটির কাম খুব ভালো বাহে’

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০২০  

'আগে ভাঙা ঘরে থাইকছং, বৃষ্টি হইলে ঘরোত পানি পড়তো। ইউএনও স্যার দেহি যায়া মোক এখনা ঘর দিছে। এলা হামরা ছাওয়া ধরি পাকা ঘরত থাকং বাহে শেখের বেটির কাম খুব ভালো বাহে'।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর 'গৃহহীনদের গৃহদান' কর্মসূচির আওতায় উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে হতদরিদ্র ও অস্বচ্ছল পরিবারকে ঘর বরাদ্দ দেওয়ার সময় তিলাই ইউনিয়নের জাহানারা বেগম ঘর পেয়ে আনন্দের সাথে এ কথাগুলো বলেন।

আজ সোমবার দুপুরে ভূরুঙ্গামারীতে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফিরুজুল ইসলাম। এ সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শাহিনুর আলম ও সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানগণ উপস্থিত ছিলেন। উপজেলার ৬৬টি গৃহহীন হতদরিদ্র ও অস্বচ্ছল পরিবারকে এ ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়।

জানা গেছে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টি.আর) ও গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) কর্মসূচির বিশেষ বরাদ্দ দ্বারা গ্রামীণ দরিদ্র গৃহহীন জনগোষ্ঠীর জন্য 'দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ' প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। যাদের জমি আছে কিন্তু ঘর নেই তাদের জন্য ৮০০ বর্গফুট জায়গায় (প্রায় দুই শতাংশ জমি) রান্নাঘর ও টয়লেটসহ দুই কক্ষ বিশিষ্ট একটি সেমিপাকা টিনশেড গৃহ নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি গৃহের জন্য নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৯৯ হাজার ৮৬০ টাকা। ২০১৮-২০ অর্থবছরে ভূরুঙ্গামারী উপজেলার ৬৬টি গৃহের বরাদ্দ দেওয়া হয়। যার মোট ব্যয়ের পরিমাণ ১ কোটি ৯৭ লক্ষ ৯০ হাজার ৭৬০ টাকা।

প্রকল্পের সুবিধাভোগী জয়মনিরহাট ইউনিয়নের ছোটখাটামারী গ্রামের বিপ্লব বলেন, আমি একজন প্রতিবন্ধী। আমার মাথা গোজার কোনো ঠাঁই ছিল না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া একটি ঘর আমি পেয়েছি। আমি খুব খুশি। এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও উপজেলা প্রশাসনকে অনেক ধন্যবাদ।

প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শাহিনুর আলম বলেন, ঘরের কাজ শেষ। টুকিটাকি রঙয়ের ফিনিশিংয়ের কিছু কাজ বাকী। দুই তিনদিনের মধ্যেই সুবিধাভোগীদের ঘর দিয়ে দেওয়া হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফিরুজুল ইসলাম জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মহতি উদ্যোগে এলাকার ৬৬টি গৃহহীন পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দিতে পারায় ভালো লাগছে।

বরগুনার আলো