• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

সংসদে স্পিকারকে নিয়ে কোনো মন্তব্যের সুযোগ নেই : শিরীন শারমিন

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৯ জুলাই ২০২০  

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সংসদের অধিবেশন কক্ষে থেকে স্পিকারকে নিয়ে কোনো মন্তব্য করার সুযোগ নেই। স্পিকার এই চেয়ারে বসে কী বলেছেন, সেটার ব্যাপারে হাউসে দাঁড়িয়ে কোনো ধরনের উক্তি এখানে করা যাবে না।

বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) জাতীয় সংসদের বৈঠকে বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার একটি বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তুলতে গেলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী তাকে থামিয়ে দিয়ে এ কথা বলেন।

গত ২৩ জুন বাজেটের ওপর আলোচনায় সংসদে সভাপতিত্ব করছিলেন ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া। ওই আলোচনায় হারুনুর রশীদের বক্তৃতাকালে তার সঙ্গে ডেপুটি স্পিকারের বচসা হয়। হারুন কথা বলার সুযোগ না দেয়ার অভিযোগ তুলে সংসদ থেকে ওয়াকআউট করেন। তিনি বেরিয়ে যাওয়ার পর ডেপুটি স্পিকার বলেন, তার বক্তব্যের জবাব দেয়ার জন্য আমি একাই যথেষ্ট।

ডেপুটি স্পিকারের ওই মন্তব্য তুলে ধরে হারুন বলেন, এই সংসদে বিব্রত করার জন্য নয়, বিষয়টি ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য দাঁড়িয়েছি। বিগত সংসদগুলোতে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকলেও দশম ও একাদশ সংসদের বিরোধী দলের চরিত্র নিয়ে বিস্তারিত বলতে চাই না। কার্যপ্রণালী বিধিতে সংসদ সদস্য ও স্পিকারের দায়িত্ব-কর্তব্য নিয়ে বিস্তারিত বলা রয়েছে। এখানে বলা হয়েছে আপনার (স্পিকারের) সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। এখানে আপনার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করার এখতিয়ার কোনো সদস্যের নেই।

অতীতে হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার ও বর্তমান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদসহ সাবেক কয়েকজন স্পিকারের নাম উল্লেখ করে হারুন বলেন, আপনি আমাদের অভিভাবক। অতীতে যারা স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেছেন। আপনিও এখন চালাচ্ছেন। আমি এ ধরনের নজির দেখিনি- ওখান থেকে (স্পিকারের আসন) কখনো কোনো স্পিকার বলেছেন ‘আমি উনার জবাব দেয়ার জন্য একাই যথেষ্ট’। আমরা সংসদে কথা বলি মাননীয় স্পিকারের মাধ্যম দিয়েই। আমি বক্তব্যের উত্তর পেতে মাননীয় সংসদ নেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলাম। কিন্তু ওই জায়গা থেকে যে উক্তি করা হয়েছে তা আমার সংসদের অভিজ্ঞতায় শুনিনি। কার্যপ্রণালী বিধির কোথাও এটা খুঁজেও পাইনি।

তিনি বলেন, আমি বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে বক্তব্য দিলে উনি ওইখান থেকে বললেন যে, ‘এটি বলা যাবে না, এটি বলতে পারবেন না’।

এ পর্যায়ে হারুনকে থামিয়ে দিয়ে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, মাননীয় স্পিকার এই চেয়ারে বসে কী বলেছেন সেটার ব্যাপারে আপনি ওখানে দাঁড়িয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারবেন না। আপনি ফ্লোর নিয়েছেন। আপনার বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে, তা আপনি দিতে পারেন। আমি আপনাকে সেটার ভেতরে সীমাবদ্ধ থাকার অনুরোধ জানাবো। স্পিকারের বিষয় নিয়ে কোনো ধরনের উক্তি এখানে করা যাবে না।

বরগুনার আলো