• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সন্তানের বয়ঃসন্ধিতে বন্ধু হওয়াটা জরুরি

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২ ডিসেম্বর ২০১৯  

বর্তমান কর্মব্যস্ত জীবনে বাবা-মায়েদের পক্ষে সন্তানদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা প্রায় অসম্ভব! এই কারণেই সন্তানের সঙ্গে বেড়ে যায় দূরত্ব, তৈরি হয় বিরাট গ্যাপ। তাই মনোবিদদের পরামর্শ হল, অভিভাবক হওয়ার চেয়ে তাদের বন্ধু হওয়াটা জরুরি। যতটুকু সময় পাওয়া যায়, সন্তানের সঙ্গে বন্ধুর মতো মেলামেশা করা উচিত। তাতে সন্তানের মন বোঝা সহজ হবে। 

এবার জেনে নেওয়া যাক বয়ঃসন্ধিতে সন্তানের মন বুঝতে তার বন্ধু হয়ে উঠার উপায় সম্পর্কে...

* কর্ম ব্যস্ততার মধ্যেও প্রতিদিন কিছুটা সময় দিন সন্তানকে। নিজের সারাদিনের অভিজ্ঞতাও সন্তানের সঙ্গে শেয়ার করুন। তারপর সন্তানের সারাদিনের খুঁটিনাটি, কোথায় গেল, কী করল, কী ভাবে কাটল— এসব জানার চেষ্টা করুন।

* সন্তানের কী ভাল লাগে, কী পছন্দ, কিসের শখ এবং তার কী স্বপ্ন জানার চেষ্টা করুন। ওর যেন মনে হয়, এগুলো আপনার কাছেও গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের পছন্দের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাস্তব প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বলুন। 

* সন্তানের প্রিয় বন্ধু কে, কাদের সঙ্গে ও মেলামেশা করে, কী বিষয়ে ওদের মধ্যে আলোচনা হয় তা গল্পের ছলে জানার চেষ্টা করুন সময় নিয়ে। এক্ষেত্রে আপনার ছোটবেলার বন্ধুদের কথা বলতে পারেন। 

* ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ বা ডিনার— আপনার সুবিধা মতো সন্তানের সঙ্গে সময় ভাগ করে নিন। চেষ্টা করুন, খাওয়ার সময়টুকু সন্তানকে সঙ্গ দিতে। কাজের চাপে সারাদিনে সম্ভব না হলেও যে কোন একটা নির্দিষ্ট সময় বাড়ির সকলে একসঙ্গে বসে খাওয়ার চেষ্টা করুন। সেটা সকালের কিংবা রাতের খাবার হতে পারে।

* সপ্তাহে বা মাসে অন্তত একবার সন্তানকে কোথাও ঘুরতে নিয়ে যান। সারাটা দিন ওর সঙ্গে কাটান। ওর ছোট ছোট প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন সহজ সরল ব্যাখ্যায়।

* সন্তানের কোন আবদার বা বায়না মেটানোর জন্য পাল্টা কোন শর্ত চাপিয়ে দেবেন না। এতে ভবিষ্যতে সন্তানও আপনাদের ওপর নানা রকম শর্ত চাপিয়ে নিজেদের দাবি বা জেদ পূরণ করতে চাইবে।

* সন্তানকে সময় দেওয়ার সময় কোন ভাবেই যেন টেলিভিশন বা ফোন ওই সময়ের অংশ না হয়ে ওঠে তা লক্ষ্য রাখবেন। সন্তানকে সময় দিতে না পারলেও ওর হাতে ভুলেও বিকল্প হিসাবে টিভির রিমোর্ট বা স্মার্টফোন তুলে দেবেন না। এর ফলে সন্তানের ক্ষতিই হবে।

বরগুনার আলো