• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

সরকারি ওয়েবসাইট হালনাগাদ রাখার নির্দেশ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৬ অক্টোবর ২০২০  

সরকারি অনেক দফতরের ওয়েবসাইট হালনাগাদ নয়। তাই মন্ত্রণালয়-বিভাগ এবং অধীনস্ত দফতর ও সংস্থার ওয়েবসাইট হালনাগাদ রাখার নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সম্প্রতি এই নির্দেশনা দিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সকল মন্ত্রণালয়-বিভাগের সিনিয়র সচিব ও সচিব, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, বর্তমান সরকার ঘোষিত রূপকল্প-২০২১ তথা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে জাতীয় তথ্য বাতায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে মন্ত্রণালয় থেকে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত মোট ৩৩ হাজার ৫২টি তথ্য বাতায়নে (পোর্টাল/ওয়েবসাইট) ৫০ হাজার ৯০৯টি সরকারি অফিস যুক্ত রয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, নাগরিকরা তথ্য ও অন্যান্য সেবার জন্য তথ্য বাতায়নগুলো ব্যবহার করে থাকেন। গড়ে প্রতিদিন প্রায় এক লাখ লোক ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহার করেন। সহসা আরও বিপুলসংখ্যক সরকারি সেবা ওয়েবসাইটের যুক্ত করা হচ্ছে বিধায় ভবিষ্যতে পোর্টাল ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।

‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯’ এর ৪ ধারা অনুযায়ী তথ্য পাওয়া নাগরিকদের অধিকার। সেজন্য আইনের ৬ ধারায় তথ্য প্রকাশের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে এবং তথ্য কমিশনের ‘স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশ নির্দেশিকা, ২০১৪’ তে স্ব-স্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশযোগ্য সকল হালনাগাদ তথ্য প্রদানের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া ‘সচিবালয় নির্দেশমালা, ২০১৪’ ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ২০১৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর এবং ২০১৮ সালের ৪ জানুয়ারির স্মারকে ওয়েবসাইট প্রস্তুত ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত অনুশাসন এবং ২০১৯ সালের ৪ জুলাই এর স্মারকে সরকারি দফতরের ওয়েবসাইটগুলোর অধিকতর উন্নয়ন ও হালনাগাদকরণের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

চিঠিতে বলা হয়, ‘কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, অনেক দফতরের ওয়েবসাইটে হালনাগাদ তথ্য-উপাত্ত নেই। ফলে জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেয়ার চলমান প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও শুদ্ধাচার চর্চা ব্যাহত হচ্ছে।’

এমতাবস্থায় নিজ নিজ অফিসসহ অধীন সংযুক্ত অফিসের ওয়েবসাইট হালনাগাদ রাখার নির্দেশনা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়, বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

 

বরগুনার আলো