• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

সিডনিতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নির্মিত হয়েছে গীতিচিত্র ‘বাবা’ (ভিডিও)

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২০  

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে নির্মিত হয়েছে গীতিচিত্র ‘বাবা’। বাবা হারানো সন্তানদের শূন্যতা প্রতিফলিত হয়েছে গানটিতে। গতানুগতিক ধারা থেকে একটু ভিন্ন পথে গিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে গীতিচিত্রটি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিহতদের বেঁচে যাওয়া সন্তান, বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যার ব্যাক্তিগত বেদনার গল্প তুলে ধরা হয়েছে এতে।

পরিচালক রেমন্ড সালোমন বলেন, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। শৈশব থেকে প্রতি বছর এই দিনে নানান আয়োজন দেখে আসছি। বিশেষ করে কাঙ্গালিভোজে দুস্থদের লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকা, মঞ্চ থেকে নেতাদের বক্তৃতা, কর্মীদের রাজনৈতিক স্লোগান, মাইকে ভেসে আসা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, সংবাদ মাধ্যমে ঘটনার প্রচার। এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ জাতীয় শোক দিবস। কিন্তু এর বাইরেও আরেকটি গল্প আছে। যা আমাকে খুব নাড়া দিতো। সেটি হলো নিহতদের বেঁচে যাওয়া সন্তানদের ব্যাক্তিগত বেদনার গল্প। যে কয়জন স্বজন তাঁরা একসাথে হারিয়েছেন, ততগুলো কষ্টকে পৃথকভাবে একত্রেভেবে দেখার অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু পারিনি। এতো ভয়ঙ্কর বেদনাকে অন্তরে ধারণ করাটা মানবতার পক্ষে সম্ভব নয়।’

তিনি আরও জানান, এমন নিষ্ঠুরভাবে যাঁদের পরিবারকে হত্যা করা হলো, সেইসব সন্তানদের ব্যাক্তি-জীবনের অকল্পনীয় কষ্টকে ফুটিয়ে তুলতেই ‘বাবা’ নামের গানটি লেখা এবং এর চিত্রায়ন নির্মাণ করা। শৈশব, কৈশর ও যৌবনের দুরন্তপনাগুলো নিয়ে আর দশ জনের মতো বাবার স্নেহে যারা বড় হতে পারতো, ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের কারণে তাদের জীবন থেকে সেই দুরন্তপনা, স্নেহ এবং স্মৃতি ছিনিয়ে নেয়া হয়েছিল। দেয়া হয়েছিল শূন্যতা। ‘বাবা’ গান এবং গীতিচিত্র সেই শূন্যতাকে প্রতিফলিত করার চেষ্টা করেছে মাত্র। 

অস্ট্রেলিয়ায় নির্মিত এই গীতিচিত্রটি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিহতদের বেঁচে যাওয়া সন্তানদের প্রতি উৎসর্গ করা হয়েছে। 

গীতিচিত্রটি রচনা, সুরারোপ, পরিচালনা ও প্রযোজনা করেছেন সিডনিবাসী রেমন্ড সালোমন। গেয়েছেন সিডনির ইউটিএস বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নাফিসা শামা। সংগীত পরিচালনায় জেমস ইংল্যান্ড। মঞ্চসজ্জা ও শিল্প নির্দেশনা রায়হান শাহেদ, আলোকসজ্জায় ফাহাদ আসমার। সিনেমাটোগ্রাফি ও সম্পাদনায় শিমুল শিকদার। 

গীতিচিত্রটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন রহমতউল্লাহ, নাফিসা শামা, ফিত্রিয়া পূর্বাওয়াতি, শেখ দাইয়ান, শাহরিনা শারমিনসহ আরও অনেকে। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন। 

গীতিচিত্রটি এরই মধ্যে ইউটিউবে উন্মুক্ত হয়েছে।

বরগুনার আলো