কারিগরি ও নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার ধরন পরিবর্তন নয়
নারীদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে সহশিক্ষায় পরিবর্তন বা রূপান্তর করা যাবে না। একইভাবে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে সাধারণ শিক্ষাধারায় পরিবর্তন, বা সাধারণ শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।
সম্প্রতি চূড়ান্ত করা ২০২২ সালের ‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক) স্থাপন, পাঠদান ও অ্যাকাডেমিক স্বীকৃতি প্রদান নীতিমালা’য় এমন বিধিবিধান যুক্ত করা হয়েছে। আর বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করার ক্ষেত্রে ২০০৯ সালে জারি করা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করার বিষয়টি সংযুক্ত করা হয়েছে নতুন নীতিমালায়।
নতুন নীতিমালার ৫.৩ ধারায় বলা হয়, ‘প্রতিষ্ঠানের ধরন রূপান্তর: বালিকা/নারীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠাকে সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ধরন পরিবর্তন/রূপান্তর করা যাবে না। বালক বিদ্যালয়/মহাবিদ্যালয়কে সহশিক্ষায় রূপান্তর করা যাবে।’
নীতিমালার ৫.৪ ধারায় বলা হয়, ‘কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সাধারণ শিক্ষায় পরিবর্তন/রূপান্তর করা যাবে না এবং সাধারণ শিক্ষার কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।’
এ বিষয়ে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, ‘নারী শিক্ষার প্রতিষ্ঠান ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করার ক্ষেত্রে শর্ত শিথিল রয়েছে। এই সুযোগ নেওয়ার জন্য অনেকে বালিকা বিদ্যালয় করে সহশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করে। আবার শর্ত শিথিলের সুযোগ নিয়ে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করে সাধারণ ধারায় রূপান্তর করে। এটি বন্ধ করতে নতুন নীতিমালায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ধরন ও শিক্ষাধারা পরিবর্তন না করার বিধিবিধান যুক্ত করা হয়। এটি ভালো উদ্যোগ।’
২০২২ সালের নতুন নীতিমালায় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, পাঠদান অনুমোদন ও অ্যাকাডেমিক স্বীকৃতির অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতা শিক্ষা বোর্ডকে দেওয়া হলেও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে প্রতিষ্ঠান করার ক্ষেত্রে তা দেওয়া হয়নি। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান করতে সরাসরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করতে বলা হলেও বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্য, জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের ৭ বীরশ্রেষ্ঠ, অমর একুশের ভাষা শহীদ, সরকার বিবেচিত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করতে হলে আবেদন করতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এরপর মন্ত্রণালয় সেটি যাচাই-বাছাই করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুমোদনের জন্য পেশ করবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর এসব ব্যক্তির নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করা যাবে। বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে নামকরণ করতে কোনও অর্থ জমা দিতে হবে না।
মন্ত্রণালয় জানায়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করার প্রতিযোগিতা শুরু হলে ২০০৯ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক আদেশ জারি করে। ওই আদেশে বলা হয়েছিল— বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্য, জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের ৭ বীরশ্রেষ্ঠ, অমর একুশের ভাষা শহীদ, সরকার বিবেচিত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় আবেদন যাচাই-বাছাই করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুমোদনের জন্য পেশ করবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে নামকরণ করতে পারবে। এই বিধিবিধানটি নতুন নীতিমালায় যুক্ত করা হয়েছে।
আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্য, জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের সাত বীরশ্রেষ্ঠ, অমর একুশের ভাষা শহীদ, সরকার বিবেচিত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে প্রতিষ্ঠান করতে হলে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে হবে।’
প্রসঙ্গত, গত ৩০ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক) স্থাপন, পাঠদান ও অ্যাকাডেমিক স্বীকৃতি প্রদান নীতিমালা-২০২২ জারি করে। নতুন নীতিমালায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, পাঠদান ও অ্যাকাডেমিক স্বীকৃতির দায়িত্ব দেওয়া হয় শিক্ষা বোর্ডগুলোকে।
বরগুনার আলো- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- বরিশালে মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৪টি মামলা, অর্থদণ্ড আদায়
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- আদালতের রায়ের ওপরে কিছু নেই: বুয়েট উপাচার্য
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন কি না বুঝে নিন লক্ষণে
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- মাত্র ১২০ টাকার বিনিময়ে পুলিশে চাকুরি পেল বরিশালের ৫৮ জন
- শবে কদরের নামাজের নিয়ত ও পড়ার নিয়ম
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- বাতাসের চাপ থেকে বিদ্যুৎ: বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি স্টার্টআপ
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে ঈদ মার্কেট