• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

৫০ বছরের দাদিকে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করলেন নাতি

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১ জুন ২০২৩  

৫০ বছরের দাদিকে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেছেন মো. মিরাজ নামে ২৩ বছরের এক যুবক। বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে বুধবার থেকে তাদের এক নজর দেখতে বাড়িতে ভিড় করেন উৎসুক জনতা। ঘটনাটি ঘটেছে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার শশীভূষণ থানার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নে।
জানা যায়, মিরাজের দাদা শাহে আলম ব্যাপারী তিনটি বিয়ে করেন। সামসুন্নাহার বেগম তার দাদার তৃতীয় স্ত্রী। মিরাজ দাদার প্রথম স্ত্রীর নাতি। প্রতিটি স্ত্রীকেই আলাদা করে বাড়িঘর ও জমি করে দিয়েছেন শাহে আলম। দেড় বছর আগে মারা যান শাহে আলম। এরপর তিন সন্তান নিয়ে একা হয়ে পড়েন সামসুন্নাহার। তাকে দেখাশোনার দায়িত্ব নেন মিরাজ। সেই সুবাদে প্রায় সময় দাদির সামসুন্নহারের বাড়ি যাতায়াত করতে থাকেন মিরাজ।

এতে তাদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করতে থাকেন স্থানীয়রা। গত ২১ মে মিরাজ ও সামসুন্নাহার ভোলা গিয়ে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। ওইদিনই তারা কাজির মাধ্যমে আরো বিয়ে করেন।

মিরাজ বলেন, কে কী বললো সেটা দেখার বিষয় নয়। আমি কোনো পাপ করিনি, বিয়ে করেছি।

দাদি সামসুন্নাহার বেগম বলেন, দুজনেই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে ভোলায় গিয়ে বিয়ে করেছি। তবে মিরাজের বাবা-মা আমাদের বিয়ে নিয়ে একটু অসন্তুষ্ট। বিয়ের পর মিরাজ আমার বাড়িতেই আছে।

শশীভূষণ থানার ওসি মিজানুর রহমান পাটওয়ারী বলেন, বিষয়টি শুনেছি। জোর করে কেউ কাউকে বিয়ে করেননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

বরগুনার আলো