আশুরার ঐতিহাসিক ঘটনা ও যত বিভ্রান্তি
আমাদের দেশে মহররমের চাঁদ দেখার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় বিভিন্ন রূসম। এর মূলে রয়েছে আশুরা। মহররমের দশ তারিখকে আশুরা বলে। আশুরা আরবি শব্দ, যা আরবি ‘আশারা’ বা আশার’ শব্দ থেকে নির্গত হয়েছে। ‘আশারা’ বা ‘আশার’ অর্থ হচ্ছে দশ।
বাংলার মুসলমানদের বিভিন্ন রূসম রেওয়াজ জারির কারণ হচ্ছে, এই দিনে হজরত হুসাইন (রা.)-কে কারবালার ময়দানে শহীদ করা হয়। অতএব শুধু আশুরার দিন নয় বরং পুরো মহররম মাসকে শোকের মাস হিসেবে পালন করতে হবে এটাই আমাদের সমাজে অলিখিত নিয়ম। আনন্দ-ফূর্তি প্রকাশ পায় এমন কোনো কাজ করা যাবে না। কাপড় সেলাই করা, ঘর লেপা বা এ জাতীয় কোনো কাজ মহররমে করা যায় না। এগুলো করার বিধান আলোচনার আগে আশুরার গুরুত্বের কারণগুলো আমাদের সামনে আসা দরকার। অন্যথায় বিভ্রান্তির ঘোর কেটে বের হওয়া আমাদের পক্ষে কখনো সম্ভব হবে না।
বিভিন্ন কারণে প্রাগৈসলামিক যুগ থেকেই আশুরা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জানি, হজরত নূহ (আ.) এর যুগে বন্যা দ্বারা আল্লাহর অবাধ্য বান্দাদেরকে নিঃশেষ করে দেয়া হয়। আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে হজরত নূহ (আ.) প্রত্যেক জাতের প্রাণীর একটা একটা জোড়া নৌকাতে ওঠিয়েছিলেন। মুসনাদে আহমদের বর্ণনা মতে বন্যার পর নৌকা যখন জূদী পাহাড়ে ভেরে, ওই সময়টা ছিল মহররমে দশ তারিখ তথা আশুরা। এ কারণে ঐতিহাসিক দিন হিসেবে সকলের কাছে আশুরা পরিচিত ছিল। রাসূল (সা.) এর যুগে কুরাইশরা মূর্তি পূজায় লিপ্ত ছিল। তথাপি ওরা নিজেদেরকে হজরত ইব্রাহিম ও ইসমাইল (আ.) এর শরীয়তের অনুসারী দাবী করত। মক্কার মুশরিক সম্প্রদায় ইব্রাহিম (আ.) এর শরীয়ত মনে করে যেগুলো পালন করত, ইসলামের সঙ্গে সেগুলো সাংঘর্ষিক না হলে রাসূল (সা.) তাতে অংশগ্রহণ করতেন। এমন দুটি বিষয় হলো আশুরার দিন রোজা রাখা ও কাবা শরিফে নতুন গিলাফ লাগানো।
মনে করা হয় এগুলো হজরত ইব্রাহিমম ও ইসমাইল (আ.) এর যুগে সূচনা হয়েছে। তাই আরবদের কাছে আশুরা বিশেষ দিন হিসেবে আগে থেকেই পরিচিত। এ বিষয়ে সহীহ মুসলিমে ইমাম মুসলিম (রা.) কয়েকটি বর্ণনা এনেছেন। হিজরত করে নবী করিম (সা.) যখন মদীনায় আসলেন, দেখেন আশুরার দিনে মদীনার ইহুদীরা রোজা রাখে। তাদেরকে রোজা রাখার কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তারা বলে এই দিনে আল্লাহ তায়ালা হজরত মূসা (আ.) ও তার অনুসারী বনি ইসরাইলকে ফেরাউনের হাত থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। এবং অত্যাচারী ফেরাউন ও তার বাহিনীকে পানিতে ডুবিয়ে মেরে ছিলেন। আল্লাহ তায়ালার এই অনুগ্রহের শুকরিয়া হিসেবে আমরা এই দিনে রোজা রাখি। তখন নবী করিম (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে বলেন, আমরা হচ্ছি হজরত মূসা (আ.) এর খাঁটি অনুসারী। অতএব, আমরা রোজা রাখার বেশি হকদার। ইবাদতের দিক থেকেও আশুরার দিন গুরুত্বপূর্ণ। রাসূল (সা.) বলেন, আরাফার দিনের রোজা দ্বারা আশা রাখি আল্লাহ তায়ালা বিগত ও আগত এক বছরের গুনাহ মাফ করে দেবেন। আর আশুরা দিনের রোজা আশা রাখি আল্লাহ তায়ালা এর দ্বারা বিগত এক বছরের গুনাহ মাফ করে দেবেন।’
বাইহাকি শরিফের এক হাদিসে এসেছে, আবু হুরাইরা (রা.) এর সূত্রে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি আশুরার দিনে পরিবারের জন্য ভালো খাবারের ব্যবস্থা করবে আল্লাহ তায়ালা সারা বছর তার পরিবারের জন্য ভালো খাবারের ব্যবস্থা করে দেবেন।’ হাদিসটি সনদগতভাবে খুবই দুর্বল। কিন্তু ফজিলতের ব্যাপারে দুর্বল হাদিস অনুযায়ী আমল করার সুযোগ থাকায় বুযূর্গগণ এই হাদিসের ওপর আমল করেছেন বলে প্রমাণিত। যেমন ইবনে উয়াইনা (রাহ.) বলেন, পঞ্চাশ বছর যাবত আমি এটা পরীক্ষা করে দেখেছি, আমি এতে কল্যাণই পেয়েছি। (মাউসূয়াতুল ফিকহিয়া আল কুয়েতি, খন্ড-২৯, পৃষ্ঠা-২২০)
মুসলিম শরীফের এক বর্ণনায় এসেছে, রমজানের রোজার পর আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রিয় রোজা হচ্ছে মহররম মাসের রোজা। এ সকল হাদিস দ্বারা প্রমাণীত হয়, মহররম ও আশুরার মর্যাদা হজরত হুসাইন (রা.) এর শাহাদাতের কারণে, বিষয়টি এমন নয়। বরং হজরত ইব্রাহিম, হজরত মূসা (আ.) ও নবী করিম (সা.) এর যুগেও এর বিশেষ গুরুত্ব ছিল। রাসূল (সা.) নিজেও এই দিনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়েছেন।
প্রশ্ন হলো, একদিকে হজরত হুসাইন (রা.) এর শাহাদাতের কারণে আমাদের শোক প্রকাশের প্রয়োজন মনে হচ্ছে। অন্যদিকে আল্লাহ তায়ালার প্রিয় নবী হজরত মূসা (আ.) ও বনি ইসরাইলের মুক্তির জন্য আনন্দ প্রকাশ করা দরকার তাহলে আমরা এখানে কোনটি করব? তাই এখানে নিজেদের পক্ষ থেকে কোনো কিছু করা ঠিক হবে না বরং শরীয়ত যা করতে বলেছে এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকাই উভয় জাহানের জন্য কল্যাণকর। আশুরার দিনে পরিবারের জন্য ভালো খাবারের ব্যবস্থা করার কথা আলোচনা হয়েছে। এখানেও একটি বিভ্রান্তি রয়েছে। প্রখ্যাত ফকিহ খালেদ সাইফুল্লাহ রাহমানি হাফিজাহুল্লাহ বলেন, মুসলিম শরিফে মহররমের দশ তারিখ রোজা রাখার কথা বলা হয়েছে। দুর্বল সনদের হাদিস দ্বারা বুঝা যায়, পরিবারের জন্য ভালো খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। রোজা রাখলে খাবার খাবে কীভাবে? তাই এটাও চিন্তার বিষয়। কোনো কোনো আলেমের মত হচ্ছে, হাদিস দ্বারা খাবার খাওয়ানো উদ্দেশ্য নয় বরং স্বচ্ছলভাবে চালানো উদ্দেশ্য। তখন রোজা রাখার হাদিসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না। কারণ খাবার না খেয়েও ওই দিন স্বচ্ছলভাবে চালানো যেতে পারে।
আশুরার দিনে সংঘটিত সর্বশেষ ঐতিহাসিক ঘটনা হচ্ছে হজরত হুসাইন (রা.) এর শাহাদাত। ইতিহাসটা অনেকটা এ রকম যে, কূফাবাসী একের পর এক চিঠি হজরত হুসাইন (রা.) এর কাছে পাঠাতে লাগলেন। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, তারা ইয়াজিদের পরিবর্তে আপনার হাতে বাইয়াত হতে চায়। এক পর্যায়ে অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য মুসলিম ইবনে আকিলকে পাঠানো হয়। তখনো কূফার অবস্থা ছিল শান্ত। তাই কূফাবাসীর আবেগের কোনো কমতি ছিল না। তাই মুসলিম ইবনে আকিল হুসাইন (রা.) এর কাছে পত্র লেখে জানান যে, তাদের কথা বাস্তব আপনি কূফায় চলে আসুন। পত্র পাঠানোর পরপরই কূফার শাসক পরিবর্তন হয়। ইয়াজিদের পক্ষ থেকে উবাইদুল্লাহ ইবনে জিয়াদ কূফার শাসক হন। সে ছিল নিষ্ঠুর প্রকৃতির। তার হুমকিতে কূফাবাসী নিজেদের অবস্থান থেকে সরে আসে। এমনকি মুসলিম ইবনে আকিলকেও তারা থাকার সুযোগ দিতে রাজি হয়নি। এক পর্যায়ে তাকে গ্রেফতার করে হত্যা করা হয়। এদিকে এতকিছু হচ্ছে কিন্তু সে সংবাদ মদীনায় পৌঁছেনি। তাই হুসাইন (রা.) মুসলিম ইবনে আকিলের চিঠি মোতাবেক প্রস্তুতি নিয়ে রওয়ানা হয়ে যান।
অবশেষে ৬১ হিজরির মহররম মাসের আশুরার দিন কারবালায় শাহাদাত বরণ করেন। তখন তার বয়স ছিল ৫৪ বছর ছয় মাস পনের দিন। বহু হাদিস দ্বারা প্রমাণীত যে, নবী করিম (সা.) জীবদ্দশায় হজরত হুসাইন (রা.) এর শাহাদাতের সংবাদ দিয়েছিলেন। যেমন উম্মে ফজল বিনতে হারেস (রা.) থেকে বর্ণিত যে, তিনি একদিন নবী করিম (সা.) এর ঘরে গিয়ে বলেন, ইয়া রাসূল্লাহ! আমি একটি খারাপ স্বপ্ন দেখেছি। রাসূল (সা.) বলেন সে স্বপ্নটি কী? সে বললো, আমি দেখেছি আপনার দেহ থেকে একটি গোশতের টুকরা আলাদা হয়ে আমার কাছে এসে পড়েছে। রাসূল (সা.) বলেন, ওটা ভালো স্বপ্ন তুমি দেখেছ। আমার কন্যা ফাতেমা ছেলে সন্তান জন্ম দেবে। ওই সন্তান তোমার কাছে লালিত পালিত হবে। রাসূল (সা.) এর ভবিষ্যতবাণী অনুযায়ী কিছু দিন পর ফাতেমা (রা.) এর ঘরে হুসাইন (রা.) জন্মগ্রহণ করেন। উম্মে ফজলের কাছে লালন পালনের জন্য দেয়া হলো। কিছু দিন পর উম্মে ফজল তাকে নিয়ে আসেন রাসূল (সা.) এর কাছে। রাসূল (সা.) তাকে কোলে নিয়ে কাঁদতে লাগলেন। উম্মে ফজল বলেন, কী হয়েছে আপনার ইয়া রাসূল্লাহ! রাসূল (সা.) বলেন, এই মাত্র জিবরাইল (আ.) এসে আমাকে সংবাদ দিয়ে গেছেন যে, আমার এই সন্তানকে আমার উম্মতেরা হত্যা করবে। (বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-৫১১)
হজরত হুসাইন (রা.) এর শাহাদাতের ব্যাপারে আমাদের সমাজে নানা রকম বিভ্রান্তি আছে। যেমন শিমার যখন হজরত হুসাইন (রা.) এর গলা কাটতে পারছিল না তখন হুসাইন (রা.) ওয়াদা দিয়েছিলেন উল্টো দিক থেকে কাটলে আমার জান সহজে বের হবে। এই উপকারের জন্য কিয়ামতের দিন আমি তোমাকে ছাড়া জান্নাতে যাবো না। আরো বলা হয়, ওই দিন সূর্যগ্রহণ হয়েছিল, আকাশের রং পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল, পাথর উল্টালেই রক্ত বের হত, সমস্ত গোলাপ ওই দিন শুকিয়ে গিয়েছিল ইত্যাদি। ইবনে কাছির (রাহ.) এগুলো বর্ণনা করার পর লেখেন ‘আমাদের থেকে নবী করিম (সা.) বিদায় নিয়েছেন, তিনি ছিলেন মানব জাতির সর্দার কিন্তু তাঁর মৃত্যুতে এমন কিছু হয়নি। তেমনিভাবে উম্মতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হজরত আবু বকর (রা.) আমাদের থেকে বিদায় নিয়েছেন, কিন্তু তার মৃত্যুতে দুনিয়াতে এমন কিছু ঘটেনি। এভাবে হজরত ওমর, ওসমান ও আলী (রা.) এর মৃত্যুর কথা উল্লেখ করেন। আল্লাহ তায়ালাই এ ব্যাপারে ভালো জানেন।’ (বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খন্ড-৪, পৃষ্ঠা-৫১২) অতএব, তার কথা দ্বারা স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে যে, পূর্বোক্ত ঘটনাগুলো মূলত বানোয়াট, যার কোনো ভিত্তি নেই।
মীর মোশাররফের বিষাদ সিন্ধু মূলত এ সকল ঘটনাকে অবলম্বন করেই লেখা। তাই ঘটনা শুনতে চমৎকার মনে হলেও বাস্তবে এর কোনো ভিত্তি নেই। আশুরার দিনে তাজিয়া মিছিল, শরীরকে কাটাছেড়া করা, শোক দিবস হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন ইত্যাদিও এ দিবসকে নিয়ে ভ্রান্ত চিন্তার কারণে। ইয়াজিদের ওপর লানত বর্ষণ করাও গোনাহের কাজ। আশুরার দিনে কেউ কেউ সুরমা লাগাতে বলে। এর কোনো ভিত্তি নেই। নাসিবিয়া সম্প্রদায়, যারা ইয়াজিদকে মহব্বত করে তারা সুরমা লাগিয়ে হুসাইন (রা.) এর শাহাদাতের কারণে খুশি প্রকাশ করে। এ সংক্রান্ত হাদিসটিও তারা বানিয়েছে। পরিশেষে বলছি, আশুরা ভ্রান্তিগুলো আমাদের জেনে সেগুলোকে পরিহার করে চলতে হবে। অন্যথায় কিয়ামতের দিন একজন বেদাতি হয়ে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে হবে।
বরগুনার আলো
- জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে ৯টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
- হাঁপানির কারণে দাঁত-মাড়ির ক্ষয় হচ্ছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- ত্বকে হিট র্যাশ উঠলে সারাতে কী করবেন?
- গরমে বেলের শরবতে মিলবে যত উপকার
- হোয়াটসঅ্যাপে আপনাকে কেউ ব্লক করলে বুঝবেন যেভাবে
- জুনের মধ্যে ৭০ ভাগ ধান-চাল সংগ্রহের নির্দেশ
- পেঁয়াজের বাজারে স্বস্তি ॥ দাম কমছে
- আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশে উন্নয়ন হয়েছে, বললেন ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী
- গ্রাম আদালতের জরিমানার ক্ষমতা বাড়ল
- মহামারি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর পাঁচ প্রস্তাব
- শেয়ার বাজারে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১১শ কোটি টাকা
- প্রথম সিনিয়র অফিশিয়াল বৈঠক করল বাংলাদেশ-জিসিসি
- পোশাক শিল্পের মাধ্যমেই বাংলাদেশ উন্নত দেশে উন্নীত হবে: পাটমন্ত্রী
- বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
- শাকিব খানের ‘তুফান’ সিনেমার টিজার প্রকাশ, দেখা গেল চঞ্চলকেও
- রেলের ম্যানুয়ালি সিগন্যাল ব্যবস্থায় নজরদারি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত
- উড়োজাহাজ কিনতে সবচেয়ে ভালো প্রস্তাব বিবেচনায় নেওয়া হবে: মন্ত্রী
- এপ্রিলে বিজিবির অভিযানে ১৩৪ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ
- থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির আহ্বান
- থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে
- শনিবারে স্কুল খোলা: আন্দোলন করলে বাতিল হতে পারে এমপিও
- দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আহ্বান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের
- উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করার আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনা করুন
- বিশ্বব্যাপী করোনার টিকা প্রত্যাহারের ঘোষণা অ্যাস্ট্রাজেনেকার
- ঝালকাঠিতে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের গণসংযোগ
- বৈরী আবহাওয়ায় মাদারীপুরে দুই উপজেলায় চলছে ভোটগ্রহণ
- বিএনপির নেতারা নির্বাচনে হারবে জেনেই ভোট বর্জন করেছে -শাজাহান খান
- শাহ আমানতে পৌনে তিন কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা উদ্ধার
- মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- ইপিজেড পাচ্ছে দক্ষিণাঞ্চল, আসবে দেড়শ কোটি ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ!
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- প্রথম ধাপে বরিশালের ২ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান ১২ জন
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- সিনেমা হল ভেঙে হচ্ছে মাদরাসা
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক হচ্ছে
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে
- সাজেকের পাহাড়ি খাদে ট্রাক, নিহত বেড়ে ৯