• বুধবার ০১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২১ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

শিগগিরই বন্দর-ট্রেনে যুক্ত হচ্ছে ত্রিপুরা-বাংলাদেশ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলা থেকে বাংলাদেশের আখাউড়া পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ সরকার। আগরতলা রেলওয়ে স্টেশন থেকে সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার দূরে নিশ্চিন্তপুরের আন্তর্জাতিক সীমান্ত পর্যন্ত ভারতীয় অংশের রেলপথ নির্মাণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। তবে, সীমান্ত থেকে বাংলাদেশের আখাউড়া রেলস্টেশন পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের কাজের গতি তুলনামূলক কম বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরার পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী প্রনজিত সিংহ রায়।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আগরতলা রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে বাংলাদেশ সহকারী হাই-কমিশনের উদ্যোগে আয়োজিত প্রথম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে এ কথা বলেণ তিনি। এসময় মঞ্চে উপস্থিত বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদকে আহ্বান জানান, বাংলাদেশ সরকারও যেন কাজটি দ্রুত সম্পন্ন করে আগরতলা-আখাউড়ার মধ্যে সরাসরি ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা করে। জবাবে বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী জানান, তিনি অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে একথা জানাবেন। 

প্রনজিত সিংহ রায় বলেন, ত্রিপুরার দক্ষিণাঞ্চলীয় সাব্রুম শহর হয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে সরাসরি পণ্য পরিবহন শুরু হলে ভারত-বাংলাদেশ দু’দেশই অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্যকালে বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলে, চট্টগ্রাম একটি প্রাকৃতিক সমুদ্রবন্দর। একে যখন জাহাজ দাঁড় করানোর উপযোগী করা হয়েছিল, তখন বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের আসাম রাজ্যে পণ্য পরিবহনের কথা চিন্তা করেই নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু, পরবর্তীকালে রাজনৈতিক কারণে ভারত এটি ব্যবহার করতে পারেনি। তবে, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই আগরতলা থেকে সাব্রুম হয়ে চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হলে ত্রিপুরা চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের সুযোগ পাবে।

বরগুনার আলো