খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলে ৯০ দিন সময় বাড়ালো সরকার
বিশেষ নীতিমালার আওতায় খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলের জন্য আবেদন করার জন্য আরো ৯০ দিন সময় দিল সরকার। এ সংক্রান্ত বিশেষ নীতিমালা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
রোববার ‘ঋণ পুনঃতফসিল ও এককালীন এক্সিট সংক্রান্ত বিশেষ নীতিমালা’ জারি করে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, উচ্চ আদালতের গত ৩ নভেম্বরের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর ফলে সার্কুলার জারির দিন থেকে (১৭ নভেম্বর) পরবর্তী ৯০ দিন ঋণ পুনঃতফসিলের জন্য আবেদন করতে পারবেন ঋণগ্রহীতারা।
আদেশে বলা হয়, ১৬ মে জারি করা ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে ঋণ সুবিধাসংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তি আইনত বৈধ। এ ধরনের বিজ্ঞপ্তি জারি করার এখতিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রয়েছে। এ বিজ্ঞপ্তির মেয়াদ আরো ৯০ দিনের জন্য বাড়াতে পারবে কর্তৃপক্ষ। খেলাপিদের নতুন ঋণ নেয়ার ক্ষেত্রে ২০১২ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা বিজ্ঞপ্তির আলোকে ১৫ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে আবেদন করতে হবে।
এদিকে, গত ২৩ অক্টোবর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা এ সংক্রান্ত নীতিমালায় বলা হয়, পুনঃতফসিলের জন্য এরই মধ্যে গৃহীত আবেদন আগামী ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত নিষ্পত্তি করা যাবে। তবে এ সময়ে ব্যাংকগুলো নতুন কোনো আবেদন গ্রহণ করতে পারবে না।
নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, ঋণ পুনঃতফসিলের জন্য আগামী ৯০ দিন আবেদন করা যাবে। এছাড়া বাকি সব নিয়ম আগের মতোই বহাল থাকবে।
২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট, ৯ শতাংশ সুদ ও এক বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ১০ বছরের জন্য খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলের সুযোগ দিয়ে গত ১৬ মে প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিষয়টি উদ্ধৃত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এরই মধ্যে বিশেষ নীতিমালার আওতায় ঋণ পুনঃতফসিলের আবেদনের সময়সীমা ২০ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন নীতিমালা জারি করা হলো।
প্রসঙ্গত, বিচারপতি জেবিএম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ দীর্ঘ শুনানি নিয়ে গত ৩ নভেম্বর দেয়া রায়ে, ঋণ পুনঃতফসিলিকরণ সংক্রান্ত বিশেষ সুবিধা বহাল রাখার কথা বলা হয়। উচ্চ আদালত বিশেষ সুবিধাসংক্রান্ত ওই সার্কুলারের মেয়াদ আরো ৯০ দিন বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে রায়ে বলা হয়, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঋণের সুদের হার ডাবল ডিজিট থেকে সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনা উচিত।
বিভিন্ন পক্ষের বিরোধিতা ও সমালোচনার পরও খেলাপি ঋণ কমাতে অর্থমন্ত্রীর সুপারিশে গত ১৬ মে ঋণখেলাপিদের অফুরন্ত সুযোগ-সুবিধা দিয়ে ঋণ পুনঃতফসিল ও এককালীন এক্সিটের নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই নীতিমালা অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেয়েছেন ট্রেডিং (গম, খাদ্যদ্রব্য, ভোজ্যতেল ও রিফাইনারি), জাহাজ শিল্প, লোহা ও ইস্পাত শিল্প খাতের ঋণখেলাপিরা। এসব খাতের খেলাপি গ্রাহকরা সরাসরি ঋণ পুনঃতফসিলের সুযোগ পাবেন। অন্য খাতের ঋণখেলাপিদের পুনঃতফসিল সুবিধা পেতে হলে ব্যাংকের বিশেষ নিরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
পুনঃতফসিল ও এককালীন এক্সিটের বিশেষ নীতিমালা অনুযায়ী, ঋণখেলাপিরা ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে সর্বোচ্চ ১০ বছরের জন্য পুনঃতফসিল সুবিধা পাবেন। কেস-টু-কেস বিবেচনায় ঋণ পরিশোধের জন্য এক বছরের জন্য গ্রেস পিরিয়ডও পাওয়া যাবে। অর্থাৎ প্রথম এক বছরে ঋণের কোনো কিস্তি পরিশোধ করতে হবে না খেলাপিদের। মওকুফ হবে অনারোপিত সুদের সম্পূর্ণ অংশ ও ইন্টারেস্ট সাসপেন্সেস হিসেবে রক্ষিত সুদও।
ঋণ স্থিতির (মওকুফ অবশিষ্ট) ওপর কস্ট অব ফান্ডের সঙ্গে অতিরিক্ত ৩ শতাংশ সুদ যুক্ত করা যাবে। তবে ঋণের সুদহার সীমাবদ্ধ রাখতে হবে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশে। স্বাধীনতার পর থেকে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মন্দ মানের ঋণখেলাপিরা বিশেষ এ সুবিধা পাবেন। পুনঃতফসিলের পর ঋণখেলাপিরা নিতে পারবেন নতুন ঋণও। এসব সুযোগ-সুবিধা পেতে সার্কুলার জারির দিন থেকে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে বলে নির্দেশনা দেয়া হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের জারিকৃত সার্কুলার স্থগিত চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিলেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।
বরগুনার আলো- ঝালকাঠিতে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খানের সাথে প্রার্থীদের মতব
- বারবার পানি পিপাসা লাগা কোনো রোগের লক্ষণ নয় তো?
- গাছপাকা নাকি কৃত্রিমভাবে পাকানো আম চিনবেন যেভাবে
- দই দিয়ে রাঁধুন পটলের বিশেষ পদ
- যেভাবে এয়ার কুলার ব্যবহার করলে দ্রুত ঘর ঠান্ডা হবে
- বাকশাল সদস্য হয়েছিলেন জিয়াউর রহমান: কাদের
- রাঙ্গামাটিতে সশস্ত্র হামলায় ইউপিডিএফের কর্মীসহ নিহত ২
- নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ২০৪ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
- শিক্ষার্থীর শ্বাসনালীতে আটকে যাওয়া বাইন মাছ বের হলো অপারেশন করে
- অভিযান শুরু হলে পাহাড়ে অস্ত্র-গোলা লুকিয়ে সমতলে আসেন রহিম
- কান কর্তৃপক্ষের বিতর্কিত আচরণ, নাম নেই ঐশ্বরিয়ার!
- টেকনাফে হচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্র্যাস্ট ব্যাংকের শাখায় আগুন
- ৭২ ঘণ্টার মধ্যে লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগানোর কড়া নির্দেশ পুলিশের
- ধর্মান্ধরা সমাজকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী
- নিয়ন্ত্রণে এসেছে কারওয়ান বাজারের আগুন
- স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা চাইলেন
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ফলেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেয়েছে
- স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ২২বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩বছর বয়সি স্ত্রী
- শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে চায়না দুয়ারী জাল ধ্বংস
- মুলাদী ও হিজলা উপজেলার ৬০ শতাংশ ভোটকেন্দ্রই অতি গুরুত্বপূর্ণ
- প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে আগৈলঝাড়ায় শোভাযাত্রা
- ভোলায় পাঙ্গাস মাছের অবৈধ পোনা শিকারের ৫টি চাই ধ্বংস
- ভোলায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- কেউ হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী
- ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদধারীদের বিরুদ্ধে আসতে পারে আইনি ব্যবস্থা
- এডিপি: সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে যে ১০ প্রকল্প
- উন্নয়ন রূপকল্পের অন্যতম পথিকৃৎ শেখ হাসিনা : ধর্মমন্ত্রী
- সৌদি গেলেন ২৭ হাজার হজযাত্রী
- বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দিয়ে উদ্বোধন হচ্ছে মডিউলার স্টেডিয়াম
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা
- বৃষ্টির অভাবে জমিতেই নষ্ট হয়েছে ফসল, কৃষকের মাথায় হাত
- বরগুনায় স্ত্রীর পক্ষে ভোট চাওয়ায় দল থেকে বহিষ্কার
- ইপিজেড পাচ্ছে দক্ষিণাঞ্চল, আসবে দেড়শ কোটি ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ!
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- আইইবির ৬১তম কনভেনশন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- দপ্তরি না আসার অজুহাতে শিক্ষার্থীদের দিয়ে করানো হয় টয়লেট পরিষ্কার
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- কোক স্টুডিও বাংলা’র নতুন গান ‘মা লো মা’
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- সিনেমা হল ভেঙে হচ্ছে মাদরাসা
- অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক হচ্ছে
- গরমে কেন বেড়ে যায় অ্যাজমা? শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?