• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

এপ্রিল থেকে ৯ শতাংশ সুদহার কার্যকর

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

দেশের শিল্প ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, ঋণ-বিনিয়োগ পরিশোধে সক্ষমতা এবং কাঙ্ক্ষিত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে আগামী এপ্রিল থেকে ৯ শতাংশ সুদহার কার্যকর করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে। দেশের সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে এ প্রজ্ঞাপন পাঠানো হয়েছে। সার্কুলারে ক্রেডিট কার্ড ছাড়া অন্য সব খাতের অশ্রেণিকৃত ঋণ বা বিনিয়োগের ওপর সুদ বা মুনাফার হার সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ নির্ধারণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আগামী ১ এপ্রিল থেকে সুদের নতুন এ হার কার্যকর হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ প্রজ্ঞাপনে এক অঙ্কের সুদহার সত্ত্বেও ঋণ গ্রহীতা খেলাপি হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো ঋণ বা বিনিয়োগের ওপর ৯ শতাংশ সুদ বা মুনাফা নির্ধারণের পরও যদি ঋণ বা বিনিয়োগ গ্রহীতা খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হন, তাহলে মেয়াদি ঋণ বা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে খেলাপি কিস্তি এবং চলতি মূলধন ঋণ বা বিনিয়োগের ওপর মোট খেলাপি ঋণ বা বিনিয়োগের ওপর সর্বোচ্চ ২ শতাংশ হারে দণ্ড বা অতিরিক্ত সুদ আরোপ করা যাবে।

অন্যদিকে, প্রি-শিপমেন্ট রফতানি ঋণের ক্ষেত্রে এখনকার সর্বোচ্চ ৭ শতাংশ সুদহার অপরিবর্তিত রাখার কথা উল্লেখ আছে সার্কুলারে। এ বছর থেকে ব্যাংকের মোট ঋণ স্থিতির মধ্যে এসএমই’র ম্যানুফ্যাকচারিং খাতসহ শিল্প খাতে দেয়া সব ঋণের স্থিতি আগের তিন বছরের গড় হারের চেয়ে কম হতে পারবে না।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, ঋণে সুদের হার বেশি হলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। ফলে প্রতিষ্ঠান তাদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করতে গিয়েও বাধার মুখে পড়ে। এতে ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা যেমন বিঘ্নিত হয়, তেমনি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নও বাধাগ্রস্ত হয়।

বরগুনার আলো