• মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

খালেদার স্বাস্থ্য প্রতিবেদন দেখেই আদালত আদেশ দিয়েছেন : আইনমন্ত্রী

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে ওঠা দাবিকে অযৌক্তিক বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‌‘আদালত খালেদা জিয়ার একটি স্বাস্থ্য প্রতিবেদন চেয়েছিলেন। সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ অত্যন্ত গভীরভাবে সেই প্রতিবেদন দেখেছেন। দেখার পর সুচিন্তিত আইনি সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।’ বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) গুলশানে মন্ত্রীর আবাসিক ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

আনিসুল হক বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আগে খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন করা হয়েছিল। তখন আপিল বিভাগ কিছু অবজারভেশন দিয়ে সেই আবেদন খারিজ করে দেন। পরে আবার বিএনপির আইনজীবীরা খালেদা জিয়ার জামিনের জন্য আবেদন করেন। সেখানে আদালত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাক্তারদের একটা প্রতিবেদন চান। আদালত বলেছেন সেই প্রতিবেদন পাওয়ার জন্য আমাদের বেশ কিছু প্রশ্ন ছিল। সেখানে মৌলিক প্রশ্ন ছিল ‘খালেদা জিয়ার অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্টের জন্য তার অনুমতির বিষয়ে জানতে চেয়েছিল আপিল বিভাগ, তিনি সেই অনুমতি দিয়েছেন কিনা।’ ডাক্তারদের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, তিনি নাকি সেই অনুমতি দেননি। যেহেতু চিকিৎসাটা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে করা সম্ভব এবং সেখানে যেহেতু তারা খালেদা জিয়ার অনুমতি পাননি, তাই তারা চিকিৎসা শুরু করতে পারেননি।’”

মন্ত্রী বলেন, ‘আদালত আরও বলেছেন, তিনি যেহেতু অনুমতি দেননি এতে আমাদের করার কিছু নেই। সেজন্য আবেদনটি খারিজ করে দেওয়া হয়েছে।’ আইনমন্ত্রী দাবি করেন, ‘আমার মনে হয় হাইকোর্ট বিভাগ বিষয়টি অত্যন্ত গভীরভাবে দেখেছেন এবং দেখার পরে আইনি যে সিদ্ধান্ত সেটি দিয়েছেন।’

বরগুনার আলো