• বুধবার ০১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২১ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

আম্পানে সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের ক্ষয়ক্ষতি ১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৭ মে ২০২০  

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের তাণ্ডবে সুন্দরবন এলাকার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বন বিভাগ জানিয়েছে সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের প্রায় এক কোটি ৬৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯০০ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

আম্পানে সুন্দর বনের গাছপালা উপড়ে যাওয়া, বন বিভাগের কয়েকটি অবকাঠামোর ক্ষয়ক্ষতি এবং সুন্দরবনের মধ্যে খনন করা মিঠা পানির ১৭টি পুকুরে লবণ পানি প্রবেশ করে মিঠা পানির উৎস নষ্ট হয়েছে। তবে প্রাকৃতিক বনজসম্পদ এবং বন্যপ্রাণির কোনো ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

গতকাল মঙ্গলবার আম্পানে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরুপণ করার জন্য গঠিত কমিটির রিপোর্ট পাওয়ার পর সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ডিএফও মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন এ তথ্য জানান।

বন বিভাগের তথ্য মতে, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের আওতাধীন এলাকায় ১০টি রেন্টি গাছ, দুটি তাল গাছ, পাঁচটি নারিকেল গাছ, সাতটি ঝাউগাছ, একটি বটগাছ ও একটি কৃষ্ণচূড়া গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এ ছাড়া বনের মধ্যে ১৮টি জেটি, ২৪টি অফিস ও স্টাফ ব্যারাক, ২১টি সোলার, এক হাজার ২৫৫ মিটার রাস্তা, গ্যাংওয়ে পল্টুন আটটি, ওয়াচ টাওয়ার একটি, ফুট ট্রেইল দুটি, পানির ট্যাংক ১৬টি, হরিণ রাখার খাচার সেট একটি, ডলফিন প্যাবিলনের ফাইবার একটি, পাবলিক টয়লেট একটি, আরসিসি বেঞ্চ ট্রান্সফর একটি এবং দুটি গোলঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানিতে ভেসে গেছে বিভিন্ন সময়ে জব্দ করা এক হাজার ১২৪ ঘনফুট সুন্দরী গাছ।

বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন জানান, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে সুন্দরবনের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব নিরুপণের গঠিত কমিটির সদস্যরা সুন্দরবন পূর্ব এবং পশ্চিম বিভাগের আওতাধীন এলাকা সরেজমিনে পরিদর্শন করে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের কমিটির প্রতিবেদন অনুসারে, শুধুমাত্র সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের আওতাধীন এলাকায় এক কোটি ৬৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯০০ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে বনাঞ্চলের ক্ষতি সাত লাখ ৬১ হাজার টাকা এবং অবকাঠামোগত ক্ষতি এক কোটি ৬০ লাখ ৬৭ হাজার ৮০০ টাকা। তবে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক বনসম্পদ এবং বন্যপ্রাণীর কোনো ক্ষতি হয়নি।

বরগুনার আলো